ইয়ং এর ডাবল স্লিট পরীক্ষায় λ=600nm. স্লিটদ্বয়ের মধ্যেবর্তী দূরত্ব 0.5mm ও স্লিট থেকে স্ক্রিনের দূরত্ব 2m হলে Fringe Width কত হবে?
A
0.6 mm
B
1.2 mm
C
2.4 mm
D
4.8 mm
উত্তরের বিবরণ
এখানে
দুটি স্লিট দিয়ে আলো পাঠালে
পর্দায় উজ্জ্বল ও অন্ধকার রেখার
প্যাটার্ন তৈরি হয়, যাকে
ফ্রিঞ্জ বলা হয়। এই
ফ্রিঞ্জগুলোর মধ্যবর্তী দূরত্বকেই ফ্রিঞ্জ প্রস্থ (β) বলা হয়।
ফ্রিঞ্জ
প্রস্থের সূত্র হলো —
এখানে,
λ = আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য,
D = স্লিট থেকে পর্দার দূরত্ব,
d = দুটি স্লিটের মধ্যবর্তী দূরত্ব।
প্রদত্ত
মানগুলো হলো —
এখন
সূত্রে মানগুলো প্রতিস্থাপন করলে পাওয়া যায়
—
অর্থাৎ,
ফলাফল
অনুযায়ী, ফ্রিঞ্জ প্রস্থ ২.৪ মিলিমিটার। অর্থাৎ পর্দায়
দুটি ধারাবাহিক উজ্জ্বল বা অন্ধকার রেখার
মধ্যে দূরত্ব হবে ২.৪
mm।
এই পরীক্ষাটি প্রমাণ করে যে, আলো
তরঙ্গ প্রকৃতির—কারণ শুধুমাত্র তরঙ্গীয়
প্রকৃতিতেই ব্যতিচার প্যাটার্ন গঠন সম্ভব। এখানে
তরঙ্গদৈর্ঘ্য যত বেশি হবে
বা স্লিট থেকে পর্দার দূরত্ব
যত বেশি হবে, ফ্রিঞ্জ
প্রস্থও তত বাড়বে। আবার
স্লিটের দূরত্ব বাড়ালে ফ্রিঞ্জ প্রস্থ কমে যায়।
0
Updated: 18 hours ago
Euler-Lagrange সমীকরণের Principle -
Created: 20 hours ago
A
নিউটনের দ্বিতীয় সূত্র
B
হ্যামিলটনের নীতি
C
ভরবেগের সংরক্ষণতা
D
লরেঞ্জ ট্রান্সফরমেশন
Euler–Lagrange সমীকরণ হলো Lagrangian mechanics-এর মূল ভিত্তি, যা Hamilton-এর নীতি (Principle of Least Action) থেকে উদ্ভূত। Hamilton-এর নীতি অনুযায়ী, কোনো সিস্টেমের গতিবিধি সেই পথেই সংঘটিত হয় যেখানে action (S) সর্বনিম্ন বা স্থির (stationary) থাকে। এই action সংজ্ঞায়িত হয় Lagrangian (L = T − V) দ্বারা, যেখানে T হলো গতিশক্তি (kinetic energy) এবং V হলো বিভবশক্তি (potential energy)। ফলে, একটি সিস্টেমের জন্য action প্রকাশ করা যায়—
S = ∫ₜ₁ₜ₂ L dt
-
Euler–Lagrange সমীকরণটি এই ন্যূনতম action শর্ত থেকে উদ্ভূত হয় এবং তা হলো:
d/dt (∂L/∂q̇ᵢ) − ∂L/∂qᵢ = 0
এখানে, qᵢ হলো সাধারণ স্থানাংক (generalized coordinate) এবং q̇ᵢ হলো তার সময়ের প্রতি পরিবর্তনের হার বা বেগ। -
এই সমীকরণ পদার্থবিজ্ঞানের বিভিন্ন গতিতাত্ত্বিক সিস্টেমে গতির মৌলিক সমীকরণ প্রদান করে। এটি Newton-এর দ্বিতীয় সূত্রের একটি সাধারণীকৃত রূপ, যেখানে বলের পরিবর্তে শক্তি ব্যবহৃত হয়।
-
Lagrangian formalism ব্যবহারের মাধ্যমে জটিল সিস্টেমের গতিবিধি নির্ণয় তুলনামূলকভাবে সহজ হয়, বিশেষ করে বহু কণা ও সংযমযুক্ত সিস্টেমের ক্ষেত্রে।
অতএব, Euler–Lagrange সমীকরণ পদার্থবিজ্ঞানে একটি মৌলিক নীতি, যা গতিশক্তি ও বিভবশক্তির পারস্পরিক সম্পর্কের মাধ্যমে কোনো সিস্টেমের গতি নির্ধারণে অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে।
0
Updated: 20 hours ago
2µF ধারকত্বের
ক্যাপাসিটরকে 50V দিয়ে চার্জ করলে
সঞ্চিত শক্তি হবে-
Created: 18 hours ago
A
2.5Χ10-2 J
B
2.5Χ10-3 J
C
2.5Χ10-4 J
D
5Χ10-3 J
- ক্যাপাসিটরে সঞ্চিত শক্তির সাধারণ সূত্র হলো
এখানে,
E = সঞ্চিত শক্তি (জুলে),
C = ক্যাপাসিট্যান্স
(ফ্যারাডে),
V = প্রয়োগকৃত বিভব পার্থক্য (ভোল্টে)।
- প্রদত্ত মান অনুযায়ী,
- সূত্রে মানগুলো প্রতিস্থাপন করলে,
- ধাপে ধাপে সরলীকরণ করলে পাওয়া যায়—
অর্থাৎ,
ক্যাপাসিটরে সঞ্চিত শক্তি হলো 2.5 × 10⁻³ জুল।
0
Updated: 18 hours ago
একটি চার্জ 1.6× 10-19 C. 0.5T মাত্রার চৌম্বক ক্ষেত্রে লম্ব বরাবর 2×106m/s বেগে চলে। চার্জটির উপর চৌম্বক বলের মান কত?
Created: 20 hours ago
A
1.6X10-13 N
B
1.6X10-12 N
C
1.6X10-14 N
D
1.6X10-11 N
প্রদত্ত:
চার্জ, q = 1.6×10−19C
বেগ, v = 2×106 m/s
চৌম্বক ক্ষেত্র, B = 0.5T
যেহেতু চার্জের বেগ চৌম্বক ক্ষেত্রের লম্বভাবে, তাই F= qvBsinθ = qvB(sin90°=1)
অতএব, F=(1.6×10−19)(2×106)(0.5)
= 1.6X10-13 N
0
Updated: 20 hours ago