নিচের কোন বানানগুলো শুদ্ধ?
A
সোনালী, তরি, নিশ্বাস
B
সোনালী, তরী, নিঃশ্বাস
C
সোনালী, তরী, নিশ্বাস
D
সোনালী, তড়ি, নিঃশ্বাস
উত্তরের বিবরণ
শুদ্ধ বানানগুলো হলো সোনালী, তরী, নিঃশ্বাস। এই তিনটি শব্দই বাংলা ব্যাকরণ অনুযায়ী সঠিক রূপে ব্যবহৃত হয় এবং প্রচলিত বানানরীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
-
সোনালী শব্দটি “সোনা” থেকে এসেছে, যার অর্থ সোনার মতো রঙ বা দীপ্তি। “সোনালী আলো” বা “সোনালী সকাল” বলা হয়।
-
তরী অর্থ নৌকা বা জলযান। “তরী” শব্দটি সংস্কৃত “তর” ধাতু থেকে এসেছে, যার মানে পার হওয়া।
-
নিঃশ্বাস শব্দে “নিঃ” উপসর্গ যোগে তৈরি হয়েছে, যার মানে শ্বাসত্যাগ বা প্রশ্বাস।
ভুল বিকল্পগুলোর বিশ্লেষণ:
-
তরি ভুল, কারণ এটি “তরী” শব্দের বিকৃত রূপ।
-
নিশ্বাস ভুল, কারণ “নিঃ” উপসর্গ বাদ পড়লে অর্থ ও রূপ দুটোই বিকৃত হয়।
-
তড়ি সম্পূর্ণভাবে অশুদ্ধ বানান, যা বাংলা ভাষায় স্বীকৃত নয়।
সুতরাং শুদ্ধ বানান অনুযায়ী সঠিক উত্তর হলো — খ) সোনালী, তরী, নিঃশ্বাস।
0
Updated: 1 day ago
কোন বানানটি সঠিক?
Created: 4 weeks ago
A
উষা
B
কিংবদন্তি
C
আমীন
D
বিদেশী
উষা → ভুল, সঠিক বানান হবে ঊষা।
-
কিংবদন্তি → সঠিক।
-
আমীন → ভুল, সঠিক বানান হবে আমিন।
-
বিদেশী → ভুল, সঠিক বানান হবে বিদেশি।
তাই সঠিক উত্তর: খ) কিংবদন্তি।
0
Updated: 4 weeks ago
বাংলা একাডেমির প্রমিত বানানরীতি অনুযায়ী নিচের কোন শব্দটির বানান ভুল?
Created: 2 weeks ago
A
কিংবদন্তি
B
যুবতি
C
কাহিনী
D
মন্ত্রিত্ব
‘কাহিনি’ শব্দটি হিন্দি উৎসজাত শব্দ, যার অর্থ গল্প বা আখ্যান। এর সঠিক বানানে হ্রস্ব ই (ি) কার ব্যবহৃত হবে, অর্থাৎ ‘কাহিনি’— ‘কাহিনী’ নয়। বাংলা উচ্চারণরীতি ও বানানরীতির সামঞ্জস্য রক্ষায় একাডেমিকভাবে এই রূপটিই স্বীকৃত।
-
‘কাহিনি’ শব্দটি হিন্দি ‘कहानी’ (কাহানি) থেকে আগত, যেখানে মূল অর্থ— বলা বা বর্ণনা করা বিষয়।
-
বাংলা ভাষায় শব্দটি রূপান্তরিত হয়ে গল্প, উপাখ্যান বা বর্ণনাধর্মী আখ্যান বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।
-
একইভাবে অন্যান্য সঠিক বানানগুলো হলো —
-
যুবতি (না যৌবতী)
-
কিংবদন্তি (না কিংবদন্তী)
-
মন্ত্রিত্ব (না মন্ত্রীত্ব)
-
-
এসব ক্ষেত্রে হ্রস্ব ই বা ই-কারের ব্যবহারই শুদ্ধ রূপ, যা বাংলা একাডেমি অনুমোদিত বানানরীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
0
Updated: 2 weeks ago
কোনটি অশুদ্ধ বানান?
Created: 1 month ago
A
ক্রন্দণ
B
কঙ্কণ
C
পিণাক
D
বেণু
বাংলা ভাষায় ‘ণ’ এবং ‘ন’ ব্যবহারের নিয়ম নিম্নরূপ:
-
অশুদ্ধ বানান: ক্রন্দণ।
-
ত-বর্গীয় বর্ণের সঙ্গে যুক্ত ‘ন’ কখনো ‘ণ’ হয় না, বরং ‘ন’ থাকে। উদাহরণ: অন্ত, গ্রন্থ, ক্রন্দন।
-
কিছু শব্দে স্বভাবতই ‘ণ’ থাকে। উদাহরণ: চাণক্য, মাণিক্য, গণ, বাণিজ্য, লবণ, মণ, বেণু, বীণা, কঙ্কণ, কণিকা, স্থাণু, ফণী, পিণাক।
0
Updated: 1 month ago