A
৪নং
B
৮নং
C
৭নং
D
২নং
উত্তরের বিবরণ
মুক্তিযুদ্ধ সেক্টর:
- ল্যান্স নায়েকমুন্সী আব্দুর রব- ১নং সেক্টর।
- সিপাহি মোস্তফা কামাল- ২নং সেক্টর।
- স্কোয়াড্রন ইন্জিনিয়ার রুহুল আমিন- ১০নং সেক্টর।
- ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ- ৮নং সেক্টর।
- সিপাহি হামিদুর রহমান- ৪নং সেক্টর।
- ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গির- ৭নং সেক্টর।
- ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান- কোনো সেক্টরে ছিলেন না।

0
Updated: 4 weeks ago
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনীর কতজন সদস্য আত্মসমর্পণ করে?
Created: 1 week ago
A
৬৩ হাজার
B
৭৩ হাজার
C
৮৩ হাজার
D
৯৩ হাজার
পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণ:
-
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিকেলে ঢাকা রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) মিত্রবাহিনীর কাছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী নিঃশর্তভাবে আত্মসমর্পণ করে।
-
এই আত্মসমর্পণের মাধ্যমে ২৬ মার্চ শুরু হওয়া মুক্তিযুদ্ধের সফল পরিসমাপ্তি ঘটে।
উল্লেখ্য:
-
মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় মিত্রবাহিনীর যৌথ আক্রমণে পাকিস্তানি বাহিনী ভীত ও সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ে।
-
১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান পূর্বাঞ্চলের কমান্ডার জেনারেল এ কে নিয়াজিকে অবিলম্বে যুদ্ধ বন্ধ ও সশস্ত্র বাহিনীর জীবন রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন।
-
১৫ ডিসেম্বর ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল স্যাম মানেকশ পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে অস্ত্র সংবরণ করে আত্মসমর্পণের আহ্বান জানান।
-
আত্মসমর্পণ ব্যতীত বিকল্প পথ না থাকায় বিপর্যস্ত পাক-বাহিনী ১৫ ডিসেম্বর নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে সম্মত হয়।
-
সিদ্ধান্ত মোতাবেক ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার রেসকোর্স (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ময়দানে আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করা হয়।
-
১৬ ডিসেম্বর সকাল সোয়া ৯টার সময় মানেকশ ভারতের পূর্বাঞ্চল বাহিনীর চিফ অব জেনারেল স্টাফ মেজর জেনারেল জে এফ আর জেকবকে আত্মসমর্পণের দলিল ও আনুষ্ঠানিকতা চূড়ান্ত করার জন্য ঢাকায় পাঠান।
-
ঐ দিন বিকাল ৪টা ১৯ মিনিটে পাকিস্তান ইস্টার্ন কমান্ডের প্রধান লে. জেনারেল আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজী ৯৩,০০০ সৈন্য ও অস্ত্র-শস্ত্রসহ ভারতীয় ইস্টার্ন কমান্ডের প্রধান লে. জেনারেল জগজিৎ সিং অরোর কাছে আত্মসমর্পণ করেন।
-
নিয়াজী পাকিস্তান সরকার ও সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে যৌথ কমান্ডের কাছে আত্মসমর্পণের দলিলে স্বাক্ষর করেন।
-
যৌথ বাহিনীর পক্ষে স্বাক্ষর করেন লে. জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা, জিওসি এবং পূর্বাঞ্চলীয় ভারতীয় বাহিনী ও বাংলাদেশ বাহিনীর সর্বাধিনায়ক।
-
উল্লেখ্য, আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে নির্বাসিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার উপস্থিত ছিলেন।
সূত্র: বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, নবম-দশম শ্রেণি; ইতিহাস, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 week ago
‘দ্য কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’ কোথায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল?
Created: 1 week ago
A
নিউইয়র্ক
B
ওয়াশিংটন
C
টোকিও
D
দিল্লি
-
‘দ্য কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’
-
১ আগস্ট ১৯৭১ তারিখে নিউইয়র্কের ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেন-এ অনুষ্ঠিত হয় ‘দ্য কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’ নামের একটি চ্যারিটি বা বেনিফিট কনসার্ট।
-
এটি মহান মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের পাশে বিদেশি বন্ধুদের সহায়তা প্রদানের এক অসাধারণ উদ্যোগ হিসেবে পরিচিত।
-
ঐতিহাসিক এই কনসার্ট অনুষ্ঠিত হয়েছিল ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেন, ম্যানহাটন, নিউইয়র্কে।
-
কনসার্টের অন্যতম দুই উদ্যোক্তা ছিলেন:
-
ইংল্যান্ডের সাড়া জাগানো ব্যান্ড দ্য বিটলস-খ্যাত পশ্চিমা সঙ্গীত শিল্পী জর্জ হ্যারিসন,
-
এবং ভারতীয় উপমহাদেশের কিংবদন্তি সেতারবাদক পণ্ডিত রবিশঙ্কর।
-
-
সূত্র: দৈনিক যুগান্তর, প্রথম আলো

0
Updated: 1 week ago
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় বাহিনী যৌথ কমান্ড গঠন করে—
Created: 1 week ago
A
১ ডিসেম্বর, ১৯৭১
B
২১ নভেম্বর, ১৯৭১
C
৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১
D
২৬ মার্চ, ১৯৭১
যৌথ কমান্ড গঠন (২১ নভেম্বর ১৯৭১)
-
ঘটনা: মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় বাহিনী মিলে যৌথ কমান্ড গঠন করে ১৯৭১ সালের ২১শে নভেম্বর
-
উল্লেখযোগ্য বিষয়:
-
বিশ্ব ইতিহাসে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা
-
বাংলাদেশ তৃতীয় বিশ্বের প্রথম দেশ, যে দেশ সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জন করেছে
-
মুক্তিযুদ্ধের শুরু থেকেই ভারত নানাভাবে সাহায্য-সহযোগিতা করেছে
-
যৌথ কমান্ড গঠন ২১শে নভেম্বর বিশেষ গুরুত্ব বহন করে
-
-
যুদ্ধের প্রেক্ষাপট:
-
পাকিস্তান ৩রা ডিসেম্বর ভারত আক্রমণ করলে যুদ্ধের তীব্রতা বৃদ্ধি পায়
-
৬–১৬ ডিসেম্বর মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে ভারতের সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধেও অংশগ্রহণ করে
-
সূত্র: বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, ৯ম–১০ম শ্রেণি

0
Updated: 1 week ago