বর্তমান সরকারের 'জিরো টলারেন্স' নীতি ঘোষণা করা হয়েছে কিসের বিরুদ্ধে?
A
সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ
B
সন্ত্রাসবাদ
C
ধর্মীয় উগ্রবাদ
D
সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাদ
উত্তরের বিবরণ
বর্তমান সরকার সন্ত্রাস দমন ও দুর্নীতি প্রতিরোধে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছে। এ লক্ষ্যে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করা হচ্ছে, যাতে দেশের স্থিতিশীলতা ও জননিরাপত্তা বজায় থাকে।
-
সন্ত্রাস দমনে সরকার দিন-রাত সড়ক ও নৌপথে টহল ও নজরদারি জোরদার করেছে।
-
আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড সনাক্ত ও নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
-
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে শক্তিশালী ও প্রশিক্ষিত করে সন্ত্রাসীদের মূলোৎপাটন কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।
-
দুর্নীতির ক্ষেত্রেও সরকার কার্যকর ও যুগোপযোগী পদক্ষেপ নিয়েছে, যাতে প্রশাসন স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক হয়।
-
এসব উদ্যোগের ফলে দেশের অর্থনীতি, বিনিয়োগ ও জননিরাপত্তা উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত হচ্ছে।
0
Updated: 3 days ago
বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কতজন নারী উপদেষ্টা রয়েছে?
Created: 1 month ago
A
২ জন
B
৩ জন
C
৪ জন
D
৫ জন
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার (২০২৪)
-
গঠন: ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর, ৮ আগস্ট ২০২৪ সালে দেশে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়।
-
নেতৃত্ব: নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্বে।
-
শপথ গ্রহণ: রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন কর্তৃক বঙ্গভবনে শপথ বাক্য পাঠ করানো হয়।
-
উপদেষ্টা সংখ্যা: মোট ২৩ জন।
-
নারী উপদেষ্টা: ৪ জন — ফরিদা আখতার, নূরজাহান বেগম, সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, শারমীন এস মুরশিদ।
0
Updated: 1 month ago
১৯৯০ সালে কার নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করা হয়েছিল?
Created: 2 months ago
A
ড. ফখরুদ্দীন আহমেদ
B
বিচারপতি লতিফুর রহমান
C
বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ
D
বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন:
- ১৯৯০ সালে এরশাদ সরকারের পতন হয়।
- তখন সাংবিধানিক সংকট সৃস্টি হয়।
- তা নিরসনে এইরূপ একটি অস্থায়ী সরকার গঠন অনিবার্য হয়ে ওঠে।
- তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করা হয়েছিল।
- মোট সতেরো জন উপদেষ্টা নিয়োগ করা হয়।
0
Updated: 2 months ago
প্রতিনিধিত্বশীল গণতন্ত্রে 'বিকল্প সরকার' বলা হয় কোনটিকে?
Created: 1 month ago
A
মন্ত্রীসভা
B
সরকারি দল
C
বিরোধী দল
D
সুশীল সমাজ
প্রতিনিধিত্বশীল গণতন্ত্রে বিকল্প সরকার বলতে মূলত বিরোধী দলকে বোঝানো হয়। এটি এমন একটি ধারণা যেখানে ক্ষমতাসীন দলকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং সুশাসন নিশ্চিত করতে বিরোধী দল সক্রিয় ভূমিকা পালন করে। উন্নত রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে এই বিরোধী দল শুধু সমালোচনার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না, বরং একটি ছায়া মন্ত্রিসভা গঠন করে কার্যত বিকল্প সরকারের দায়িত্ব পালন করে। এর মাধ্যমে তারা যেকোনো সময় ক্ষমতায় গেলে রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য প্রস্তুত থাকে এবং একইসঙ্গে ক্ষমতাসীন দলের ওপর চাপ সৃষ্টি করে যাতে সরকার স্বৈরাচারী বা দুর্নীতিগ্রস্ত হয়ে না ওঠে। বর্তমান সময়ে গণতন্ত্রকে অনেক ক্ষেত্রেই দলীয় শাসনের সমার্থক বলা হয়।
-
বিকল্প সরকার বলতে প্রতিনিধিত্বশীল গণতন্ত্রে বিরোধী দলকে বোঝানো হয়
-
উন্নত রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে বিরোধী দল ছায়া মন্ত্রিসভা গঠন করে
-
সরকারকে স্বৈরাচার ও দুর্নীতি থেকে বিরত রাখতে বিরোধী দল ছায়া সরকার বা বিকল্প সরকারের ভূমিকা পালন করে চাপ সৃষ্টি করে
-
আধুনিক গণতন্ত্রকে অনেক সময় দলীয় শাসনের অপর নাম বলা হয়
0
Updated: 1 month ago