পাখিপালন বিদ্যাকে কী বলে?
A
এপিকালচার
B
এভিকালচার
C
পেট্রোলজি
D
এথনোলজি
উত্তরের বিবরণ
উ. এভিকালচার
এভিকালচার (Aviculture) হলো পাখি পালন বা পাখিপালন বিদ্যা। এটি এমন একটি শাস্ত্র যেখানে পাখির প্রজনন, খাদ্য, আবাসন, স্বাস্থ্য ও আচরণ সংক্রান্ত জ্ঞান ও পদ্ধতি শেখানো হয়। শব্দটি ল্যাটিন শব্দ “avis” (অর্থাৎ পাখি) এবং “culture” (অর্থাৎ পালন বা চর্চা) থেকে উদ্ভূত।
এভিকালচার সাধারণত শৌখিন, ব্যবসায়িক ও বৈজ্ঞানিক উদ্দেশ্যে পাখি পালনের সঙ্গে সম্পর্কিত। এটি শুধুমাত্র গৃহপালিত পাখি নয়, বরং বিভিন্ন বন্য ও বিরল প্রজাতির পাখি সংরক্ষণেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
এখানে পাখির আহার, প্রজনন ব্যবস্থা, রোগপ্রতিরোধ, ডিম ফোটানো, বাসা তৈরি ও পরিবেশ নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত বিষয়গুলো বিশেষভাবে অধ্যয়ন করা হয়। অনেক দেশে এটি একটি পূর্ণাঙ্গ শিক্ষাবিদ্যা হিসেবে পড়ানো হয়, কারণ পাখি পালন আজ একটি লাভজনক শিল্পে পরিণত হয়েছে।
অন্য বিকল্পগুলোর অর্থ—
এপিকালচার (Apiculture): মৌমাছি পালন বিদ্যা।
পেট্রোলজি (Petrology): শিলাবিদ্যা বা পাথরের গঠনবিজ্ঞান।
এথনোলজি (Ethnology): মানবজাতি ও সংস্কৃতির তুলনামূলক অধ্যয়ন।
অতএব, পাখিপালন বিদ্যার সঠিক নাম হলো এভিকালচার (Aviculture)।
0
Updated: 3 days ago
সাবমেরিন ক্যাবলে বাংলাদেশের প্রাপ্য ব্রান্ডউইথ -
Created: 4 days ago
A
10 Gigabites/sec
B
100 Megabites/sec
C
200 Megabites/sec
D
200 Gigabites/sec
বাংলাদেশের সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ইন্টারনেট ব্র্যান্ডউইথ পাওয়ার ক্ষমতা বর্তমানে ২০০ গিগাবাইট/সেকেন্ড (Gigabits/sec)। সাবমেরিন ক্যাবল হলো পৃথিবীজুড়ে সমুদ্র তলদেশে স্থাপন করা অত্যন্ত উচ্চগতির ক্যাবল যা বিভিন্ন দেশের মধ্যে দ্রুত ডেটা আদান-প্রদান নিশ্চিত করে। বাংলাদেশের জন্য এই ব্র্যান্ডউইথ বর্তমানে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এর মাধ্যমে দেশের ইন্টারনেট গতি এবং আন্তর্জাতিক যোগাযোগ অনেক দ্রুত এবং নির্ভরযোগ্য হয়েছে।
বাংলাদেশে অনেক আন্তর্জাতিক সাবমেরিন ক্যাবল লিঙ্ক রয়েছে, যেমন SEA-ME-WE (Southeast Asia-Middle East-Western Europe) সিরিজের ক্যাবল, যা বাংলাদেশকে ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য এবং দক্ষিণ-এশিয়া অঞ্চলের সাথে সংযুক্ত করে। এসব ক্যাবল একসাথে দেশের আন্তর্জাতিক ইন্টারনেট ব্র্যান্ডউইথ সরবরাহ করে, যার পরিমাণ বর্তমানে ২০০ গিগাবাইট/সেকেন্ড পৌঁছেছে।
এই ক্যাবলগুলোর মাধ্যমে বাংলাদেশের ইন্টারনেট সংযোগে উচ্চগতি ও স্থিতিশীলতা এসেছে। সাবমেরিন ক্যাবল বাংলাদেশে ইন্টারনেটের অভ্যন্তরীণ ব্যবহার এবং আন্তর্জাতিক ব্যবসা-বাণিজ্যে সহায়ক হয়ে উঠেছে। ইন্টারনেটের গতি ও প্রাপ্যতা বাড়ানো, উদ্ভাবনী প্রযুক্তির বিস্তার এবং গ্লোবাল যোগাযোগের ক্ষেত্রেও এই সাবমেরিন ক্যাবল একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
মুখ্য পয়েন্টসমূহ:
-
সাবমেরিন ক্যাবল আন্তর্জাতিক ইন্টারনেট সংযোগ নিশ্চিত করে।
-
বাংলাদেশের জন্য এই ক্যাবল বর্তমানে ২০০ গিগাবাইট/সেকেন্ড ব্র্যান্ডউইথ সরবরাহ করে।
-
এই ব্র্যান্ডউইথ দেশের প্রযুক্তি ও ইন্টারনেট পরিষেবার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
-
সাবমেরিন ক্যাবল বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ইন্টারনেট গতি ও যোগাযোগের উন্নতির ক্ষেত্রে সহায়ক।
0
Updated: 4 days ago
২০১৭ সালে আই.সি. সি চ্যাম্পিয়ন ট্রফি কোথায় অনুষ্ঠিত হয়?
Created: 1 week ago
A
ভারত
B
ইংল্যান্ড
C
অষ্ট্রেলিয়া
D
নিউজিল্যান্
২০১৭ সালের আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এই প্রতিযোগিতাটি ১ জুন থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত তিনটি ভেন্যুতে—লন্ডনের কেনিংটন ওভাল, বার্মিংহামের এজবাস্টন এবং কার্ডিফের সোফিয়া গার্ডেনসে—আয়োজিত হয়।
0
Updated: 1 week ago
'লেইস ফেয়ার' নীতি নিচের কোনটির সাথে সম্পর্কযুক্ত?
Created: 4 hours ago
A
সমাজতান্ত্রিক
B
খেলাধুলা
C
গণতন্ত্র
D
মুক্তবাজার
'লেইস ফেয়ার' নীতি মুক্তবাজার অর্থনীতির সাথে সম্পর্কযুক্ত। এটি এমন একটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা যেখানে ব্যক্তি বা ব্যক্তি মালিকানাধীন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কোনরূপ সরকারি হস্তক্ষেপ ছাড়াই ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিময় হয়। রাষ্ট্রের এরূপ দৃষ্টিভঙ্গিকে অর্থনীতিতে অবাধনীতি বা Laissez Fair বলা হয়। ফরাসি শব্দ 'Laissez Fair' অর্থ করতে দাও, যেতে দাও, পাশ কাটাতে দাও। স্কটিশ অর্থনীতিবিদ অ্যাডাম স্মিথকে লেস ফেয়ার Laissez Fair) নীতির জনক বলা হয়।
0
Updated: 4 hours ago