১ মেগাবাইট = কত কিলোবাইট?
A
১০০০
B
৫১২
C
১০২৬
D
১০২৪
উত্তরের বিবরণ
উ. ঘ) ১০২৪
কম্পিউটার মেমোরি বা ডেটা পরিমাপে বাইট (Byte) হলো মৌলিক একক।
ডেটা রূপান্তরের ক্ষেত্রে কম্পিউটার বাইনারি পদ্ধতি (২ ভিত্তিক সংখ্যা) অনুসরণ করে, তাই মেগাবাইট থেকে কিলোবাইটে রূপান্তরের মান ১০০০ নয়, বরং ১০২৪।
মূল সম্পর্কগুলো হলো—
-
১ কিলোবাইট (KB) = ১০২৪ বাইট (B)
-
১ মেগাবাইট (MB) = ১০২৪ কিলোবাইট (KB)
-
১ গিগাবাইট (GB) = ১০২৪ মেগাবাইট (MB)
অতএব,
১ মেগাবাইট = ১০২৪ কিলোবাইট
এটি ঘটে কারণ কম্পিউটার বাইনারি সিস্টেমে কাজ করে (২ⁿ ভিত্তিক), যেখানে ২¹⁰ = ১০২৪ হয়। যদিও কিছু আধুনিক স্টোরেজ ডিভাইস (যেমন হার্ডড্রাইভ বা SSD) ১ MB = ১০০০ KB হিসেবে গণনা করে মার্কেটিংয়ের সুবিধার্থে, কিন্তু প্রকৃত গণনাগত মানে (binary system অনুযায়ী) ১ MB = ১০২৪ KB সঠিক।
অতএব, সঠিক উত্তর হলো ঘ) ১০২৪।
0
Updated: 3 days ago
নিচের কোনটি ‘Phishing Attack’-এর সঠিক উদাহরণ?
Created: 1 month ago
A
ভুয়া ই-মেইল বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করা
B
ভুয়া পরিচয়ে অন্যের কম্পিউটারের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নেওয়া
C
নেটওয়ার্কে ডেটা আদান-প্রদানের সময় তথ্য হাতিয়ে নেওয়া
D
ব্যবহারকারীকে আসল ওয়েবসাইটের পরিবর্তে ভুয়া ওয়েবসাইটে প্রবেশ করানো
ফিশিং হলো একটি সাইবার প্রতারণার কৌশল, যেখানে হ্যাকাররা ভুয়া ইমেইল, মেসেজ বা ওয়েবসাইট ব্যবহার করে ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করার চেষ্টা করে।
-
ফিশিং (Phishing): তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে কারো কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে ব্যক্তিগত তথ্য যেমন নাম, পাসওয়ার্ড, ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডের তথ্য ইত্যাদি সংগ্রহ করা।
-
সাধারণত ই-মেইল বা মেসেজের মাধ্যমে ফিশিং করা হয়। হ্যাকাররা ব্যবহারকারীর কাছ থেকে ওয়েবসাইটে তথ্য যাচাই বা ভেরিফিকেশন চায়।
-
যদি কেউ এ ফাঁদে পা দেয়, তবে হ্যাকাররা তথ্য সংগ্রহ করে তাকে বিভিন্ন ধরনের সাইবার বিপদে ফেলে দিতে পারে।
-
অন্যান্য সম্পর্কিত সাইবার হুমকি:
-
স্পুফিং (Spoofing): অপরাধীরা নিজের পরিচয় গোপন করে অন্যের পরিচয় বা ভুয়া ওয়েবসাইটের ঠিকানা ব্যবহার করে ব্যক্তিগত বা প্রতিষ্ঠানের তথ্য চুরি করে।
-
স্নিফিং (Sniffing): কমিউনিকেশন লাইনের মধ্য দিয়ে তথ্য আদান-প্রদানের সময় তথ্য ক্যাপচার বা চুরি করার পদ্ধতি।
-
ফার্মিং (Pharming): ব্যবহারকারীকে তার কাঙ্খিত ওয়েবসাইটের পরিবর্তে অন্য ওয়েবসাইটে প্রবেশ করানো বা নিয়ে যাওয়ার কৌশল।
-
0
Updated: 1 month ago
রিলেশনাল ডাটাবেজে Primary Key-এর সঠিক বৈশিষ্ট্য কোনটি?
Created: 1 month ago
A
Primary Key-তে একাধিক রেকর্ডের একই মান থাকতে পারে
B
Primary Key ডাটাবেজের প্রতিটি টেবিলে একই হতে হবে
C
Primary Key প্রতিটি রেকর্ডকে আলাদাভাবে শনাক্ত করে
D
Primary Key-তে NULL ভ্যালু সংরক্ষণ করা যায়
প্রাইমারি কী হলো একটি টেবিলের এমন ফিল্ড বা অ্যাট্রিবিউট যা প্রতিটি রেকর্ডকে অনন্যভাবে সনাক্ত করে। এটি রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে (RDBMS) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
-
রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (RDBMS): রিলেশন করা ডাটা টেবিলের সমন্বয়ে গঠিত ডাটাবেজকে রিলেশনাল ডাটাবেজ বলা হয়। আধুনিক ডাটাবেজ সফটওয়্যার সাধারণত রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমকেই বোঝায়।
-
কী (Key): কোন একটি ফিল্ডের ওপর ভিত্তি করে রেকর্ড সনাক্তকরণ, অনুসন্ধান ও সম্পর্ক স্থাপন করা যায়। এই ফিল্ডকে কী ফিল্ড বলা হয়।
-
কী-এর ধরন:
১. প্রাইমারি কী (Primary Key)
২. কম্পোজিট প্রাইমারি কী (Composite Primary Key)
৩. ফরেন কী (Foreign Key) -
প্রাইমারি কী:
-
যে ফিল্ড একটি রেকর্ডকে অদ্বিতীয়ভাবে সনাক্ত করে।
-
প্রতিটি টেবিলে অন্তত একটি ফিল্ড থাকে যেখানে ডাটাগুলো অনন্য হয়।
-
উদাহরণ: একটি শ্রেণিতে শিক্ষার্থীদের রোল নম্বর, যা প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য ভিন্ন।
-
-
প্রাইমারি কী-এর বৈশিষ্ট্য:
-
ডুপ্লিকেট মান থাকতে পারে না, প্রতিটি রেকর্ডকে আলাদাভাবে সনাক্ত করতে এটি অবশ্যই Unique হতে হবে।
-
প্রতিটি টেবিলে আলাদা প্রাইমারি কী থাকতে পারে এবং সেগুলো ভিন্ন হতে পারে।
-
কখনো NULL হতে পারে না, কারণ এটি প্রতিটি রেকর্ডকে সনাক্ত করতে ব্যবহৃত হয়।
-
-
কম্পোজিট প্রাইমারি কী:
-
যখন একটি টেবিলে নির্দিষ্ট কোনো প্রাইমারি কী থাকে না, তখন একাধিক ফিল্ড একত্রে প্রাইমারি কী হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
-
এ ধরনের কীকে কম্পোজিট প্রাইমারি কী বলা হয়।
-
-
ফরেন কী:
-
দুই বা ততোধিক টেবিলের মধ্যে সম্পর্ক তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়।
-
কোন একটি টেবিলের প্রাইমারি কী যদি অন্য টেবিলে ব্যবহৃত হয়, তবে সেটিকে ফরেন কী বলা হয়।
-
0
Updated: 1 month ago
টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থায় ব্যবহৃত GSM-এর পূর্ণরূপ কী?
Created: 1 month ago
A
General Service for Messaging and Information Exchange
B
Global Satellite for Mobility and Telecommunication Services
C
General Security Module for Digital Mobile Networks
D
Global System for Mobile Communications
GSM হলো একটি ডিজিটাল সেলুলার নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি যা মোবাইল ফোনে ভয়েস কল, SMS এবং মোবাইল ডেটা পরিষেবা প্রদান করে। এটি বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় মোবাইল নেটওয়ার্ক স্ট্যান্ডার্ড এবং সাধারণত দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল ফোন সিস্টেম হিসেবে পরিচিত।
-
GSM-এর পূর্ণরূপ: Global System for Mobile Communications
-
১৯৮২ সালে European Telecommunications Standards Institute (ETSI) দ্বারা বিকাশ করা হয়।
-
Key Features:
-
TDMA (Time Division Multiple Access) প্রযুক্তি ব্যবহার করে একাধিক ব্যবহারকারীকে একই ফ্রিকোয়েন্সিতে সংযোগের সুবিধা প্রদান।
-
SIM (Subscriber Identity Module) Card ব্যবহার করে নেটওয়ার্ক অথেন্টিকেশন নিশ্চিত করা হয়।
-
2G নেটওয়ার্ক হিসেবে শুরু হলেও পরবর্তীতে 3G, 4G এবং 5G প্রযুক্তির ভিত্তি স্থাপন করেছে।
-
International Roaming Support এর মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ব্যবহার সম্ভব।
-
0
Updated: 1 month ago