'Quota' -এর পরিভাষা কী?
A
উদ্বৃতি-চিহ্ন
B
যথাংশ
C
জাতি বিদ্বেষ
D
প্রশ্ন
উত্তরের বিবরণ
উ. যথাংশ
‘Quota’ শব্দটি মূলত কোনো নির্দিষ্ট অংশ, পরিমাণ বা বরাদ্দের সীমা বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। এটি সাধারণত কোনো কাজ, সুবিধা বা সম্পদের নির্দিষ্ট অংশ নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। অর্থাৎ, কোনো কিছুর মোট পরিমাণ থেকে একটি নির্দিষ্ট ভাগ নির্ধারণ করা হলে তাকে ‘quota’ বলা হয়।
বাংলা ভাষায় এর উপযুক্ত পরিভাষা হলো যথাংশ, কারণ এটি নির্দিষ্ট ভাগ বা অংশের ধারণা প্রকাশ করে।
নিচে বিষয়টি স্পষ্টভাবে বোঝানো হলো:
-
Quota শব্দটি ল্যাটিন quotus থেকে এসেছে, যার অর্থ “কততম অংশ” বা “নির্দিষ্ট পরিমাণ”।
-
রাষ্ট্র, প্রতিষ্ঠান বা সংগঠন কোনো নির্দিষ্ট সুবিধা, সুযোগ বা দায়িত্ব নির্ধারণের সময় এটি ব্যবহার করে। যেমন—শিক্ষা বা চাকরিতে নারী কোটার অর্থ হলো নারীদের জন্য নির্দিষ্ট যথাংশ সুযোগ।
-
এটি কোনো সংখ্যাগত বা শতকরা অংশ হিসেবেও ব্যবহৃত হয়, যেমন—“১০% quota for rural students” মানে গ্রামীণ শিক্ষার্থীদের জন্য ১০ শতাংশ যথাংশ নির্ধারিত।
-
ইংরেজি ব্যাকরণ বা সাহিত্যিক অর্থে নয়, বরং প্রশাসনিক ও অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে এটি বেশি ব্যবহৃত হয়।
-
অন্যান্য বিকল্প যেমন উদ্বৃতি-চিহ্ন, প্রশ্ন, বা জাতি বিদ্বেষ শব্দগুলো “quota”-এর ধারণার সঙ্গে সম্পর্কহীন। উদ্বৃতি-চিহ্ন বাক্য উদ্ধৃত করার জন্য ব্যবহৃত হয়, প্রশ্ন জিজ্ঞাসার প্রতীক, আর জাতি বিদ্বেষ মানে বর্ণ বা জাতিগত ঘৃণা—যা সম্পূর্ণ ভিন্ন অর্থ প্রকাশ করে।
-
তাই “quota”-এর সঠিক বাংলা পরিভাষা হচ্ছে যথাংশ, যা নির্দিষ্ট ভাগ বা বরাদ্দকে বোঝায়।
সংক্ষেপে, ‘Quota = যথাংশ’, কারণ এটি কোনো নির্দিষ্ট অংশ বা সীমিত পরিমাণ বোঝানোর জন্যই ব্যবহার করা হয়।
0
Updated: 3 days ago
Excise duty -র পরিভাষা কোনটি?
Created: 2 months ago
A
অতিরিক্ত কর
B
আবগারি শুল্ক
C
অর্পিত দায়িত্ব
D
অতিরিক্ত কর্তব্য
'Excise duty' এর বাংলা পারিভাষা - আবগারি শুল্ক।
এছাড়া,
• 'Estate duty' এর বাংলা পারিভাষা - সম্পত্তি কর।
• 'Excise' এর বাংলা পারিভাষা - আবগারি।
• 'Excise duty' এর বাংলা পারিভাষা - আবগারি শুল্ক।
• 'Excess benefit' এর বাংলা পারিভাষা - অতিরিক্ত মঞ্জুরি।
উৎস: প্রশাসনিক পরিভাষা, বাংলা একাডেমি।
0
Updated: 2 months ago
'Monitoring' শব্দটির বাংলা পরিভাষা হচ্ছে-
Created: 1 day ago
A
পর্যালোচনা
B
পরিবীক্ষণ
C
পরিদর্শন
D
পর্যবেক্ষণ
‘Monitoring’ শব্দটির বাংলা পরিভাষা হলো পরিবীক্ষণ। এটি এমন একটি প্রক্রিয়া বোঝায় যার মাধ্যমে কোনো কাজ, প্রকল্প বা ঘটনাকে নিয়মিতভাবে পর্যবেক্ষণ ও মূল্যায়ন করা হয়, যাতে কার্যকারিতা, অগ্রগতি বা সমস্যা সনাক্ত করা যায়। পরিবীক্ষণ শব্দটি বিশেষভাবে বৈজ্ঞানিক, প্রযুক্তিগত, প্রশাসনিক এবং প্রকল্প ব্যবস্থাপনার প্রেক্ষাপটে ব্যবহার করা হয়।
এর মূল দিকগুলো হলো:
-
নিয়মিত পর্যবেক্ষণ: পরিবীক্ষণ মূলত একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া, যেখানে কোনো কাজ বা প্রক্রিয়ার অবস্থা, অগ্রগতি বা ফলাফল নিয়মিতভাবে নজরদারি করা হয়।
-
মূল্যায়ন ও ত্রুটি সনাক্তকরণ: পরিবীক্ষণের মাধ্যমে সমস্যা বা ত্রুটি চিহ্নিত করা সম্ভব, যা কার্যক্রমের মান উন্নয়ন ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়ক।
-
বৈজ্ঞানিক ও প্রশাসনিক ব্যবহার: পরিবীক্ষণ শব্দটি সাধারণত পর্যায়ক্রমিক তথ্য সংগ্রহ, পর্যবেক্ষণ রিপোর্ট এবং অগ্রগতি মূল্যায়নের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। যেমন, শিক্ষাক্ষেত্র, স্বাস্থ্যসেবা, প্রকল্প ব্যবস্থাপনা ইত্যাদিতে।
-
বাংলা পরিভাষার প্রয়োগ: ‘পরিবীক্ষণ’ শব্দটি বাংলায় Monitoring-এর সঠিক প্রতিশব্দ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত, যা প্রযুক্তিগত ও প্রশাসনিক ক্ষেত্রে সরাসরি ব্যবহারযোগ্য। এটি শুধু তত্ত্বগত নয়, দৈনন্দিন ব্যবস্থাপনায়ও কার্যকর।
-
সাহিত্যিক ও শিক্ষামূলক প্রভাব: শিক্ষাগত বা সরকারি নথি, প্রবন্ধ, রিপোর্টে এই শব্দ ব্যবহারের মাধ্যমে সঠিক অর্থ ও প্রাসঙ্গিকতা বজায় থাকে।
সারসংক্ষেপে, ‘Monitoring’ শব্দের সঠিক বাংলা পরিভাষা হলো পরিবীক্ষণ, যা নিয়মিত পর্যবেক্ষণ, মূল্যায়ন এবং ত্রুটি সনাক্তকরণ প্রক্রিয়াকে নির্দেশ করে। এটি প্রশাসনিক, বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে ব্যবহারে অত্যন্ত কার্যকর এবং বাংলা ভাষায় শব্দের যথার্থতা বজায় রাখে।
0
Updated: 1 day ago