কেমোথেরাপির জনক হলেন-
A
পল এহর্লিক
B
উইলিয়াম রনজেন
C
মাদাম কুরি
D
গোল্ড সেইন
উত্তরের বিবরণ
কেমোথেরাপি একটি চিকিৎসা পদ্ধতি যা ক্যান্সারসহ বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এটি মূলত একটি ঔষধ ব্যবস্থাপনা, যার মাধ্যমে ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি বন্ধ করা হয় বা সেগুলি ধ্বংস করা হয়। কেমোথেরাপির জনক হিসেবে পল এহর্লিককে চিহ্নিত করা হয়। তিনি কেমোথেরাপির পদ্ধতিটি তৈরি করেছিলেন, যা বর্তমান সময়ে ক্যান্সার চিকিৎসায় অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার।
-
পল এহর্লিক একটি মার্কিন বায়োকেমিস্ট, যিনি ১৯৪০ সালের দশকে কেমোথেরাপি পদ্ধতির উপর গবেষণা শুরু করেন।
-
তিনি প্রথম কেমোথেরাপির কার্যকরী রূপ ধারণ করেছিলেন এবং তার উদ্ভাবন ক্যান্সার চিকিৎসায় বিপ্লব সৃষ্টি করে।
-
পল এহর্লিক ক্যান্সারের চিকিৎসায় "মাস্টারলিন" নামক একটি কেমিক্যাল সল্যুশন ব্যবহার করার জন্য সুপরিচিত, যা ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি রোধ করতে সক্ষম।
-
তার কাজ ক্যান্সারের চিকিৎসার ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছিল এবং কেমোথেরাপি আজকের দিনে চিকিৎসাব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ একটি পদ্ধতি হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
এইভাবে, কেমোথেরাপির জনক হিসেবে পল এহর্লিক এর অবদান অপরিসীম এবং তাকে এই পদ্ধতির জনক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
0
Updated: 4 days ago
'এন্টোমোলোজী' কোন বিষয়ের বিজ্ঞান-
Created: 4 days ago
A
পাখী
B
কীটপতঙ্গ
C
মাছ
D
সরীসৃপ
এন্টোমোলোজী হলো কীটপতঙ্গ সম্পর্কিত বিজ্ঞান। এটি জীববিজ্ঞানের একটি শাখা, যা বিশেষভাবে কীটপতঙ্গের বিভিন্ন দিক, যেমন তাদের জীববিজ্ঞান, আচরণ, প্রজনন, উন্নয়ন, বাসস্থান, এবং পরিবেশে তাদের ভূমিকা নিয়ে গবেষণা করে।
এখানে কীটপতঙ্গের বিভিন্ন প্রজাতি, তাদের জীবনের চক্র, খাদ্য চাহিদা, এবং পরিবেশে তাদের প্রভাবও পর্যালোচনা করা হয়। এই শাখা অনেক গুরুত্বপূর্ণ, কারণ কীটপতঙ্গ মানব সমাজের জন্য উপকারী বা ক্ষতিকর হতে পারে।
তারা কৃষির পক্ষে উপকারী বা ক্ষতিকর হতে পারে এবং মানুষের স্বাস্থ্যের উপরও এর প্রভাব থাকতে পারে। এই শাখার মধ্যে মশা, মাছি, তেলাপোকা, পিপঁড়ে ইত্যাদি কীটপতঙ্গের বিবিধ দিক বিশ্লেষণ করা হয়।
মূল তথ্যগুলো:
-
এন্টোমোলোজী কীটপতঙ্গের বিজ্ঞান।
-
কীটপতঙ্গের আচরণ, প্রজনন, জীববিজ্ঞান এবং পরিবেশে তাদের ভূমিকা নিয়ে গবেষণা।
-
কৃষি ও মানুষের জন্য কীটপতঙ্গের উপকারিতা বা ক্ষতি।
-
কীটপতঙ্গের জীবনের চক্র এবং পরিবেশের সাথে সম্পর্ক।
0
Updated: 4 days ago
রক্তে হিমোগ্লোবিনের কাজ কী?
Created: 2 months ago
A
অক্সিজেন পরিবহন করা
B
রোগ প্রতিরোধ করা
C
রক্ত জমাট বাধতে সাহায্য করা
D
উপরে উল্লিখিত সব কয়টিই
হিমোগ্লোবিনের কাজ
-
রক্তের হিমোগ্লোবিন প্রধানত শরীরে অক্সিজেন পৌঁছে দিতে সাহায্য করে।
-
এটি ফুসফুস থেকে অক্সিজেন সংগ্রহ করে শরীরের প্রত্যেকটি কোষে পৌঁছে দেয়, যাতে কোষগুলো স্বাভাবিকভাবে কাজ করতে পারে।
-
হিমোগ্লোবিন কার্বন ডাই-অক্সাইডও বের করতে সাহায্য করে, যা কোষের বর্জ্য হিসেবে তৈরি হয়।
-
এছাড়া, হিমোগ্লোবিন রক্তকে লাল রঙ প্রদান করে।
0
Updated: 1 week ago
PSC শব্দটির সবগুলো বর্ণ একত্রে নিয়ে কত প্রকারে সাজানে যায়?
Created: 3 days ago
A
১
B
৩
C
৬
D
৯
PSC শব্দটিতে ৩টি ভিন্ন বর্ণ রয়েছে: P, S, C।
এই তিনটি ভিন্ন বর্ণের প্রতিটি স্থানে যেকোনো বর্ণ বসানো যাবে। তাই, তিনটি বর্ণের জন্য সবকটি স্থানে বসানোর উপায় হবে:
৩! = ৩ × ২ × ১ = ৬
তাহলে, PSC শব্দটি ৬ প্রকারে সাজানো যায়।
উত্তর: গ) ৬
0
Updated: 3 days ago