তাপহারী
বিক্রিয়ায় কী ধরনের এনথালপি
পরিবর্তন হয়?
A
নেগেটিভ
B
পজিটিভ
C
জিরো
D
কোনটিই
নয়
উত্তরের বিবরণ
তাপহারী বিক্রিয়া (Endothermic reaction) হলো সেই ধরনের রাসায়নিক বিক্রিয়া, যেখানে তাপ শোষিত হয় এবং ফলস্বরূপ এনথালপি পরিবর্তন ধনাত্মক হয়। অর্থাৎ, বিক্রিয়া চলাকালীন সময় সিস্টেম পরিবেশ থেকে তাপ গ্রহণ করে। উদাহরণস্বরূপ, পানি বাষ্পীভূত হওয়ার প্রক্রিয়া।
তাপউৎপাদী বিক্রিয়া (Exothermic reaction) হলো সেই ধরনের রাসায়নিক বিক্রিয়া, যেখানে তাপ নির্গত হয় এবং ফলস্বরূপ এনথালপি পরিবর্তন ঋণাত্মক হয়। অর্থাৎ, বিক্রিয়া চলাকালীন সময় সিস্টেম তাপ পরিবেশে মুক্তি দেয়। উদাহরণস্বরূপ, গ্যাসের জ্বালানি বা জ্বলন (combustion) বিক্রিয়া।
তাহলে, আপনার দেয়া বিবরণ সঠিক:
-
তাপহারী বিক্রিয়া: এনথালপি পরিবর্তন ধনাত্মক।
-
তাপউৎপাদী বিক্রিয়া: এনথালপি পরিবর্তন ঋণাত্মক।
0
Updated: 4 days ago
কোন অরিটালটি সর্বনিম্ন শক্তি সম্পন্ন?
Created: 5 days ago
A
3s
B
4s
C
4p
D
3d
আউফ বাউ নীতি অনুসারে, একটি পরমাণুর অরবিটালের শক্তি (energy) নির্ভর করে প্রধান কোয়ান্টাম সংখ্যা (n) এবং আজিমুথাল কোয়ান্টাম সংখ্যা (l) এর যোগফলের (n + l) মানের উপর। যত কম (n + l) এর মান, তত কম শক্তিসম্পন্ন অরবিটাল। যদি (n + l) এর মান সমান হয়, তবে n এর মান কম থাকলে শক্তি কম হয়।
প্রদত্ত অরবিটালগুলির শক্তি বৃদ্ধির ক্রম (energy order) হলো:
1s < 2s < 2p < 3s < 3p < 4s < 3d < 4p < 5s...
এখন, প্রত্যেক অরবিটালের n + l এর মান হিসাব করা যাক:
-
3s: n = 3, l = 0 → n + l = 3 + 0 = 3
-
3d: n = 3, l = 2 → n + l = 3 + 2 = 5
-
4s: n = 4, l = 0 → n + l = 4 + 0 = 4
-
4p: n = 4, l = 1 → n + l = 4 + 1 = 5
যেহেতু 3s এর (n + l) মান সবচেয়ে কম, তাই 3s অরবিটাল হলো সবচেয়ে কম শক্তিসম্পন্ন অরবিটাল।
0
Updated: 4 days ago
নিচের
কোনটি গ্রীন হাউজ গ্যাস নয়?
Created: 4 days ago
A
CO2
B
CH4
C
N2
D
CFC
0
Updated: 4 days ago
অর্বিটাল
এর আকৃতি প্রকাশ করে-
Created: 4 days ago
A
প্রধান
কোয়ান্টাম সংখ্যা (n) দ্বারা
B
সহকারী
কোয়ান্টাম সংখ্যা (l) দ্বারা
C
ম্যাগনেটিক
কোয়ান্টাম সংখ্যা (m) দ্বারা
D
স্পিন
কোয়ান্টাম সংখ্যা (S) দ্বারা
অর্বিটাল (orbital) হলো পরমাণুর এমন একটি স্থান বা অঞ্চল, যেখানে কোনো ইলেকট্রন থাকার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে। এটি পরমাণুর ইলেকট্রন বণ্টনের একটি ত্রিমাত্রিক ধারণা দেয়।
-
অর্বিটালের আকৃতি (shape) নির্ধারণ হয় আজিমুথাল কোয়ান্টাম সংখ্যা (l) দ্বারা।
-
l = 0 → s-orbital (গোলাকার)
-
l = 1 → p-orbital (ডাম্বেল আকৃতি)
-
l = 2 → d-orbital (জটিল আকৃতি)
-
l = 3 → f-orbital (অধিক জটিল আকৃতি)
অতএব, অর্বিটালের আকৃতি নির্ধারণে আজিমুথাল কোয়ান্টাম সংখ্যা (l) গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
0
Updated: 4 days ago