Frontier আণবিক
অর্বিটাল তত্ত্ব অনুসারে একটি নিউক্লিওফাইল ইলেকট্রন
দান করে
A
তার LUMO থেকে
B
তার
HOMO থেকে
C
তার
α* অর্বিটাল থেকে
D
তার
π* অর্বিটাল থেকে
উত্তরের বিবরণ
Nucleophile (নিউক্লিওফাইল) হলো এমন একটি যৌগ বা আয়নু যা ইলেকট্রন দাতা (electron donor)। নিউক্লিওফাইল তার HOMO (Highest Occupied Molecular Orbital) থেকে ইলেকট্রন দান করে।
-
Nucleophile একটি electron-rich species এবং এটি electrophile এর দিকে আক্রমণ করে, যেখানে এটি তার ইলেকট্রন দিয়ে নতুন একটি বন্ধন তৈরি করে।
Electrophile (ইলেকট্রোফাইল) হলো এমন একটি যৌগ বা আয়নু যা ইলেকট্রন গ্রহণকারী (electron acceptor)।
-
এটি তার LUMO (Lowest Unoccupied Molecular Orbital) থেকে ইলেকট্রন গ্রহণ করে।
-
Electrophile একটি electron-deficient species, যা নিউক্লিওফাইলের কাছ থেকে ইলেকট্রন গ্রহণ করে নতুন বন্ধন তৈরি করে।
অতএব, Nucleophile এবং Electrophile একে অপরের মধ্যে ইলেকট্রন স্থানান্তর করে, যার মাধ্যমে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটে।
0
Updated: 4 days ago
______ ধরনের যৌগ Atropisomerism দেখায়
Created: 4 days ago
A
প্রোপাডাইন
B
সাধারণ বাইফিনাইল
C
2, 2'- ডাইমিথাইল
বাইফিনাইল
D
কোনটিই নয়
Atropisomerism হলো একধরনের স্টেরিওআইসোমেরিজম (stereoisomerism), যা ঘটে যখন দুটি অণু একে অপরের সাথে রোটেশনালভাবে বাধাগ্রস্ত (restricted rotation) হয়। এই পরিস্থিতিতে, একটি একক বন্ধন (single bond) ঘুরতে না পারার কারণে দুইটি ভিন্ন স্থিতিশীল গঠন (isomer) পাওয়া যায়।
-
সাধারণত, বাইফিনাইল (biphenyl) যৌগে দুটি ফিনাইল রিং (C₆H₅–C₆H₅) থাকে যা একে অপরের সাথে একক বন্ধনে যুক্ত থাকে।
-
যদি দুটি ফিনাইল রিংয়ের মাঝে rotational barrier যথেষ্ট বেশি হয়, তাহলে এই দুটি রিংয়ের মধ্যে ঘূর্ণন সীমাবদ্ধ হয়ে যায় এবং দুটি ভিন্ন স্থিতিশীল বিন্যাস (enantiomeric form) থাকতে পারে।
-
এই ধরনের স্টেরিওআইসোমেরিজমকে বলা হয় Atropisomerism।
এটি একটি বিশেষ ধরনের স্টেরিওআইসোমেরিজম, যেখানে ঘূর্ণনীয় বাধা এত বেশি যে দুটি ভিন্ন রূপ একে অপর থেকে আলাদা থাকতে পারে, যা সাধারণত enantiomers হিসেবে বিবেচিত হয়।
0
Updated: 4 days ago
গ্রিগনাড
বিকারকের আর্দ্র বিশ্লেষণে পাওয়া যায়ঃ
Created: 4 days ago
A
আলকোহল
B
অ্যালকেন
C
অ্যালকিন
D
অ্যালকাইন
গ্রিগনার্ড বিকারক অত্যন্ত সক্রিয় যৌগ, যা জল (H₂O) বা আর্দ্র বায়ুর সংস্পর্শে এলে সহজেই ভেঙে যায়। এতে গ্রিগনার্ড বিকারকের R–Mg বন্ধন ভেঙে গিয়ে হাইড্রোজেনের সঙ্গে প্রতিক্রিয়া করে অ্যালকেন (R–H) উৎপন্ন হয়।
-
বিক্রিয়ার সমীকরণ:
RMgX + H–OH → R–H + Mg(OH)X -
এখানে R–H হলো উৎপন্ন অ্যালকেন, আর Mg(OH)X হলো পার্শ্ব-উৎপাদ।
-
তাই, গ্রিগনার্ড বিকারককে সবসময় জলমুক্ত পরিবেশে ব্যবহার করা হয় যাতে এটি বিক্রিয়ার আগে ভেঙে না যায়।
0
Updated: 4 days ago
নিচের
কোন ফ্রি র্যাডিকেলটির স্থায়িত্ব
বেশি?
Created: 4 days ago
A
PH3.C
B
c·H3
C
CH3c·H2
D
CH3c·HCH3
র্যাডিকেল স্থায়িত্বের ক্রম হলো:
3° (tertiary) > 2° (secondary) > 1° (primary)
এই ক্রম অনুযায়ী, তৃতীয় র্যাডিকেল (tertiary) সবচেয়ে স্থিতিশীল, কারণ এটি তিনটি অ্যালকাইল গ্রুপ দ্বারা স্থিতিশীল। দ্বিতীয় (secondary) এবং প্রথম (primary) র্যাডিকেলগুলি ক্রমশ কম স্থিতিশীল।
এছাড়া, PH₃.C = 3° (tertiary) এর ক্ষেত্রে, ফিনাইল (PH) গ্রুপের কারণে এটি একটি তৃতীয় (tertiary) র্যাডিকেল এবং অত্যন্ত স্থিতিশীল হয়।
0
Updated: 4 days ago