রক্ত
জমাট বাঁধার জন্য কোন ভিটামিন
অত্যাবশ্যকীয়?
A
ভিটামিন
A
B
ভিটামিন
K
C
ভিটামিন
E
D
ভিটামিন
C
উত্তরের বিবরণ
ভিটামিন K রক্ত জমাট বাঁধার প্রক্রিয়ায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি রক্তে ক্লটিং ফ্যাক্টর (clotting factors) নামক প্রোটিন তৈরিতে সহায়তা করে, যা রক্তপাত বন্ধে অপরিহার্য।
-
মূল কাজ: রক্ত জমাট বাঁধার জন্য প্রয়োজনীয় প্রোটিন (বিশেষ করে প্রোথ্রম্বিন) তৈরিতে অংশ নেয়।
-
অভাবের ফল: শরীরে ভিটামিন K-এর অভাব হলে রক্ত জমাট বাঁধা বিলম্বিত হয়, ফলে অতিরিক্ত বা অনিয়ন্ত্রিত রক্তপাত হতে পারে।
অতএব, ভিটামিন K রক্ত জমাট বাঁধার জন্য অপরিহার্য পুষ্টি উপাদান।
0
Updated: 4 days ago
নিচের
কোন ফ্রি র্যাডিকেলটির স্থায়িত্ব
বেশি?
Created: 4 days ago
A
PH3.C
B
c·H3
C
CH3c·H2
D
CH3c·HCH3
র্যাডিকেল স্থায়িত্বের ক্রম হলো:
3° (tertiary) > 2° (secondary) > 1° (primary)
এই ক্রম অনুযায়ী, তৃতীয় র্যাডিকেল (tertiary) সবচেয়ে স্থিতিশীল, কারণ এটি তিনটি অ্যালকাইল গ্রুপ দ্বারা স্থিতিশীল। দ্বিতীয় (secondary) এবং প্রথম (primary) র্যাডিকেলগুলি ক্রমশ কম স্থিতিশীল।
এছাড়া, PH₃.C = 3° (tertiary) এর ক্ষেত্রে, ফিনাইল (PH) গ্রুপের কারণে এটি একটি তৃতীয় (tertiary) র্যাডিকেল এবং অত্যন্ত স্থিতিশীল হয়।
0
Updated: 4 days ago
কোনটি দুর্বল নিউক্লিওফাইল?
Created: 5 days ago
A
I⁻
B
HS⁻
C
H₂O
D
.I⁻
নিউক্লিওফাইল (Nucleophile) হলো এমন এক রাসায়নিক প্রজাতি, যার কাছে এক বা একাধিক অব্যবহৃত ইলেকট্রন জোড়া থাকে এবং যা কোনো ইলেকট্রন-ঘাটতিযুক্ত বা ধনাত্মক কেন্দ্রকে আক্রমণ করে নতুন বন্ধন গঠন করে। এর সক্রিয়তা বিভিন্ন ভৌত ও রাসায়নিক উপাদানের উপর নির্ভর করে।
-
আধান (Charge): অধিক ঋণাত্মক আধানযুক্ত প্রজাতি সাধারণত শক্তিশালী নিউক্লিওফাইল।
-
আকার (Size): ছোট আয়ন সাধারণত দ্রুত বিক্রিয়াশীল হয়, তবে প্রোটিক দ্রাবকে বড় আয়ন সহজে বিক্রিয়া করে কারণ সলভেশন কম হয়।
-
দ্রাবক প্রভাব (Solvent effect): প্রোটিক দ্রাবকে ছোট আয়নগুলো সলভেশনজনিত কারণে দুর্বল হয়ে পড়ে।
প্রদত্ত উদাহরণগুলো বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়—
-
I⁻: বৃহৎ আয়ন, সহজে পোলারাইজেবল, তাই শক্তিশালী নিউক্লিওফাইল।
-
HS⁻: উচ্চ ইলেকট্রন ঘনত্ব ও আয়নিক প্রকৃতির কারণে শক্তিশালী নিউক্লিওফাইল।
-
H₂O: নিরপেক্ষ অণু, এর ইলেকট্রন দানের প্রবণতা খুব কম, তাই দুর্বল নিউক্লিওফাইল।
সুতরাং, প্রদত্ত বিকল্পগুলোর মধ্যে দুর্বল নিউক্লিওফাইল হলো H₂O, কারণ এটি নিরপেক্ষ এবং ইলেকট্রন ঘনত্ব তুলনামূলকভাবে কম।
0
Updated: 5 days ago
নিচের
কোন পলিস্যাকারাইড অণুতে 1, 4-α ও 1, 6-α গ্লাইকোসাইডিক লিংকেজ হয়েছে?
Created: 4 days ago
A
সেলুলোজ
B
গ্লাইকোজেন
C
অ্যামাইলেজ
D
অ্যামাইলোপেকটিন
গ্লাইকোজেন ও অ্যামাইলোপেকটিন উভয়েই গঠনগতভাবে একধরনের গ্লুকোজ পলিমার, তবে তাদের মধ্যে কিছু পার্থক্য রয়েছে যা গ্লাইকোজেনকে বেশি শাখাযুক্ত করে তোলে।
-
উভয় যৌগেই 1,4-α ও 1,6-α গ্লাইকোসাইডিক লিংকেজ থাকে।
-
অ্যামাইলোপেকটিনে শাখাগুলো তুলনামূলকভাবে দূরে দূরে থাকে।
-
গ্লাইকোজেনে প্রতি ৮–১২ গ্লুকোজ ইউনিট পরপর শাখা সৃষ্টি হয়, ফলে এটি অনেক বেশি ঘনভাবে শাখাযুক্ত।
-
এই অতিরিক্ত শাখাযুক্ত গঠন গ্লাইকোজেনকে দ্রুত গ্লুকোজ মুক্ত করতে সক্ষম করে, যা প্রাণী দেহে শক্তি সঞ্চয়ের জন্য উপযুক্ত।
সুতরাং, একটিমাত্র বিকল্প বেছে নিতে হলে সাধারণত উত্তর হবে গ্লাইকোজেন।
0
Updated: 4 days ago