HOMO এবং
LUMO শক্তি পার্থক্য কমলে λmax
A
ক্ষুদ্র
তরঙ্গদৈর্ঘ্যের দিকে সরে আসে
B
দীর্ঘ
তরঙ্গদৈর্ঘ্যের দিকে সরে আসে
C
এর তরঙ্গদৈর্ঘ্য অপরিবর্তিত থাকে
D
এর তীব্রতা কমে যায়
উত্তরের বিবরণ
HOMO (Highest Occupied Molecular Orbital) এবং LUMO (Lowest Unoccupied Molecular Orbital) হলো অণুর দুটি গুরুত্বপূর্ণ শক্তিস্তর। এদের মধ্যবর্তী শক্তির পার্থক্যকে বলা হয় energy gap বা band gap।
-
যখন HOMO–LUMO শক্তি পার্থক্য কমে যায়, তখন ইলেকট্রন সহজে HOMO থেকে LUMO-তে উত্তরণ করতে পারে।
-
অর্থাৎ, ইলেকট্রনকে উত্তেজিত করতে কম শক্তি (E) প্রয়োজন হয়।
-
যেহেতু আলোর শক্তি E = hc/λ, তাই শক্তি কমলে তরঙ্গদৈর্ঘ্য λ বাড়ে।
-
ফলে, energy gap কমে গেলে শোষিত আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য বৃদ্ধি পায়।
0
Updated: 4 days ago
জীবাশ্মের/পৃথিবীর বয়স নির্ধারণে কার্বনের কোন আইসোটোপটি বাবহৃত হয়?
Created: 5 days ago
A
C-12
B
C-13
C
C-14
D
কোনটিই
নয়
কার্বন-১৪ (14C) হলো কার্বনের একটি তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ, যা জীবিত প্রাণীর শরীরে ক্রমাগতভাবে উৎপন্ন ও ক্ষয় হয়।
-
কসমিক রশ্মি নাইট্রোজেন-১৪ (14N) এর সাথে বিক্রিয়া করে 14C তৈরি করে:
¹⁴⁷N + n → ¹⁴⁶C + p -
জীবিত প্রাণী ও উদ্ভিদ খাদ্য ও বায়ুর মাধ্যমে এই 14C গ্রহণ করে, ফলে জীবিত অবস্থায় 14C/12C অনুপাত স্থির থাকে।
-
যখন প্রাণী বা উদ্ভিদ মারা যায়, তখন এই অনুপাত আর আপডেট হয় না এবং 14C ক্ষয় হতে শুরু করে:
¹⁴⁶C → ¹⁴⁷N + e⁻ -
14C এর অর্ধায়ু (half-life) প্রায় ৫,৭৩০ বছর, তাই 14C-এর অবশিষ্ট পরিমাণ পরিমাপ করে জীবাশ্ম, প্রত্নবস্তু বা পৃথিবীর পুরোনো জৈব পদার্থের বয়স নির্ধারণ করা হয়।
সুতরাং, জীবাশ্ম বা পৃথিবীর বয়স নির্ধারণে ব্যবহৃত আইসোটোপ হলো C-14 (কার্বন-১৪)।
0
Updated: 4 days ago
কোন
ইলেক্ট্রনিক transition
এর উপর দ্রাবকের পোলারিটির
প্রভাব সর্বাধিক?
Created: 4 days ago
A
n-π*
B
π-π*
C
α-α*
D
কোনটিই
নয়
দ্রাবকের পোলারিটি (polarity) একটি অণুর ইলেকট্রনিক ট্রানজিশন বা আলো শোষণের তরঙ্গদৈর্ঘ্যের উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে। বিশেষ করে n → π* ট্রানজিশনে এ প্রভাব সবচেয়ে স্পষ্টভাবে দেখা যায়।
-
n → π* ট্রানজিশনে,
-
n হলো non-bonding orbital (যেমন O, N, S পরমাণুর lone pair ইলেকট্রন)।
-
π* হলো antibonding π orbital।
-
-
Polar solvent-এ non-bonding ইলেকট্রনগুলো দ্রাবকের সঙ্গে hydrogen bonding বা dipole–dipole interaction করতে পারে।
-
এর ফলে n-orbital-এর শক্তি কমে যায়, অর্থাৎ এটি বেশি স্থিতিশীল হয়।
-
শক্তি পার্থক্য (ΔE) বেড়ে যাওয়ায় transition energy বৃদ্ধি পায়।
-
তাই λmax কমে যায়, অর্থাৎ blue shift (hypsochromic shift) ঘটে।
অতএব, দ্রাবকের পোলারিটি বৃদ্ধির ফলে n → π* ট্রানজিশনই সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত হয়।
0
Updated: 4 days ago
নিচের কোনটি
হাইড্রোজেন বন্ধনের ক্ষেত্রে সত্যি নয়?
Created: 4 days ago
A
পদার্থের রাসায়নিক
বৈশিষ্ট্যের পরিবর্তন ঘটায়
B
পদার্থের স্ফুটনাংক
বৃদ্ধি করে
C
পানির পৃষ্ঠতল
টান ও সান্দ্রতা বৃদ্ধি করে
D
বন্ধন স্থায়ী ডাইপোল-ডাইপোল আকর্ষণ দ্বারা সৃষ্ট
হাইড্রোজেন বন্ধন (Hydrogen Bonding) হলো এক ধরনের বিশেষ আন্তঃআণবিক আকর্ষণ, যা তৈরি হয় যখন কোনো হাইড্রোজেন পরমাণু অত্যন্ত ইলেকট্রোনেগেটিভ পরমাণু (যেমন F, O, N) এর সাথে যুক্ত থাকে এবং অন্য কোনো অণুর ইলেকট্রনসমৃদ্ধ পরমাণু প্রতি আকৃষ্ট হয়।
-
এটি ডাইপোল-ডাইপোল আকর্ষণের একটি বিশেষ শক্তিশালী রূপ, কিন্তু সাধারণ ডাইপোল আকর্ষণের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী।
-
হাইড্রোজেন বন্ধন পদার্থের ভৌত বৈশিষ্ট্য (যেমন স্ফুটনাঙ্ক, গলনাঙ্ক, সান্দ্রতা, দ্রাব্যতা ইত্যাদি) পরিবর্তন করে, তবে সাধারণত রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য (অণুর গঠন বা বিক্রিয়া ক্ষমতা) অপরিবর্তিত থাকে।
তাহলে, সঠিক উত্তর হলো: গ) পদার্থের ভৌত বৈশিষ্ট্যের পরিবর্তন ঘটায়।
0
Updated: 4 days ago