নিচের
কোনটি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে?
A
ভিটামিন
A
B
ভিটামিন
C
C
ভিটামিন
D
D
পানি
উত্তরের বিবরণ
ভিটামিন C একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা দেহের কোষকে ফ্রি রেডিক্যালের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে সুরক্ষা দেয়। এটি কোষের বার্ধক্য রোধ ও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
-
ভিটামিন A ও ভিটামিন D: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট নয়; এগুলো যথাক্রমে দৃষ্টিশক্তি ও হাড়ের গঠন নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।
-
পানি: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে না।
-
ভিটামিন C: ফ্রি রেডিক্যাল নিরপেক্ষ করে কোষের ক্ষয় রোধ করে।
সুতরাং, সঠিক উত্তর হলো খ) ভিটামিন C — এটি একটি কার্যকর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
0
Updated: 4 days ago
______ রক্ত থেকে গ্লুকোজ শোষণ করে কোষে নিয়ে আসে?
Created: 4 days ago
A
এড্রেনালিন
B
ইনসুলিন
C
প্রজেস্টেরল
D
টেস্টোস্টেরন
ইনসুলিন (Insulin) হলো একটি পেপটাইড হরমোন, যা অগ্ন্যাশয় (Pancreas)-এর β-কোষ (beta cells of Islets of Langerhans) থেকে নিঃসৃত হয়।
এর প্রধান কাজ হলো —
-
রক্তে উপস্থিত গ্লুকোজ (Glucose) কোষে প্রবেশ করানো, যার মাধ্যমে রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
-
ইনসুলিন শরীরে গ্লুকোজ শোষণ বৃদ্ধি করে এবং গ্লাইকোজেন আকারে গ্লুকোজ সঞ্চিত করার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে, ফলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমে যায়।
ইনসুলিনের অভাব হলে ডায়াবেটিস জাতীয় রোগ হতে পারে, যেখানে রক্তে শর্করার মাত্রা অতিরিক্ত বেড়ে যায়।
0
Updated: 4 days ago
রক্ত
জমাট বাঁধার জন্য কোন ভিটামিন
অত্যাবশ্যকীয়?
Created: 4 days ago
A
ভিটামিন
A
B
ভিটামিন
K
C
ভিটামিন
E
D
ভিটামিন
C
ভিটামিন K রক্ত জমাট বাঁধার প্রক্রিয়ায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি রক্তে ক্লটিং ফ্যাক্টর (clotting factors) নামক প্রোটিন তৈরিতে সহায়তা করে, যা রক্তপাত বন্ধে অপরিহার্য।
-
মূল কাজ: রক্ত জমাট বাঁধার জন্য প্রয়োজনীয় প্রোটিন (বিশেষ করে প্রোথ্রম্বিন) তৈরিতে অংশ নেয়।
-
অভাবের ফল: শরীরে ভিটামিন K-এর অভাব হলে রক্ত জমাট বাঁধা বিলম্বিত হয়, ফলে অতিরিক্ত বা অনিয়ন্ত্রিত রক্তপাত হতে পারে।
অতএব, ভিটামিন K রক্ত জমাট বাঁধার জন্য অপরিহার্য পুষ্টি উপাদান।
0
Updated: 4 days ago
অ্যালকেন এর
ফ্রি র্যাডিকেল হ্যালোজেনেশন এর গতি নির্ধারণী ধাপ হচ্ছে-
Created: 4 days ago
A
Initiation
step
B
Chain
propagation step
C
Chain
termination step
D
Recombination of free radicals
অ্যালকেনের ফ্রি র্যাডিকেল হ্যালোজেনেশন বিক্রিয়া সাধারণত তিনটি ধাপে সম্পন্ন হয়:
-
Initiation (উদ্বোধন ধাপ): এই ধাপে র্যাডিকেল উৎপন্ন হয়। উদাহরণস্বরূপ, হ্যালোজেন (যেমন Cl₂ বা Br₂) রশ্মির সাহায্যে দুটি অণু বিচ্ছিন্ন হয়ে র্যাডিকেল তৈরি করে।
-
Chain propagation (চেইন প্রসারণ): এই ধাপেই র্যাডিকেল ক্রমাগত বিক্রিয়া চালিয়ে যায় এবং নতুন র্যাডিকেল তৈরি হয়। এই ধাপটি গতি নির্ধারণী ধাপ (rate-determining step), কারণ এটি বিক্রিয়ার গতি নির্ধারণ করে।
-
Termination (সমাপ্তি ধাপ): এই ধাপে দুইটি র্যাডিকেল মিলিত হয়ে নতুন র্যাডিকেল তৈরি হয় না, ফলে বিক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়।
অতএব, গতি নির্ধারণী ধাপ হলো Chain propagation step।
0
Updated: 4 days ago