পৃথিবীর প্রথম বাণিজ্যিক যোগাযোগ কৃত্রিম উপগ্রহ কোনটি?
A
আর্লিবার্ড হল
B
এস্ট্রোলার হল
C
ওবেরী হল
D
কসমস
উত্তরের বিবরণ
পৃথিবীর প্রথম বাণিজ্যিক যোগাযোগের কৃত্রিম উপগ্রহ ছিল ইনটেলসেট-১, যেটি আর্লি বার্ড (Early Bird) নামেও পরিচিত।
এই উপগ্রহটি ১৯৬৫ সালের ৬ এপ্রিল মহাশূন্যে পাঠানো হয়।
নাসা এটি পৃথিবীর উপরে একটি নির্দিষ্ট কক্ষপথে (geosynchronous orbit) স্থাপন করে।
উৎস: নাসার ওয়েবসাইট

0
Updated: 2 months ago

Created: 1 month ago
A
৮
B
১৭
C
৯
D
২৫
আইসোটোপ হলো এমন পরমাণু, যাদের প্রোটন সংখ্যা সমান হলেও ভর সংখ্যা ভিন্ন হয়ে থাকে। এ ধরনের পরমাণু একে অপরের থেকে সামান্য ভৌত বৈশিষ্ট্যে ভিন্নতা প্রদর্শন করে। নিচে বিষয়গুলো পয়েন্ট আকারে তুলে ধরা হলো।
-
আইসোটোপ: যেসব পরমাণুর প্রোটন সংখ্যা সমান কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন, তাদেরকে আইসোটোপ বলা হয়।
-
ভারী আইসোটোপের স্ফুটনাঙ্ক ও গলনাঙ্ক সাধারণত কিছুটা বেশি হয়, তবে এ পার্থক্য অনেকক্ষেত্রে উপেক্ষাযোগ্য।
-
বর্তমানে মোট আইসোটোপের সংখ্যা প্রায় ১৩০০।
ভর সংখ্যা সম্পর্কিত তথ্য:
-
কোনো পরমাণুর ভর সংখ্যা (A) = প্রোটন সংখ্যা (Z) + নিউট্রন সংখ্যা (n)।
-
ভর সংখ্যা থেকে প্রোটন সংখ্যা বাদ দিলে নিউট্রন সংখ্যা পাওয়া যায়।
উদাহরণ:
-
অক্সিজেন (O)-এর ভর সংখ্যা = ১৭, প্রোটন সংখ্যা = ৮
-
নিউট্রন সংখ্যা = ১৭ – ৮ = ৯

0
Updated: 1 month ago
বিচ্ছিন্ন অবস্থায় একটি পরমাণুর শক্তি-
Created: 1 month ago
A
যুক্ত অবস্থার চাইতে কম
B
যুক্ত অবস্থার চাইতে অধিক
C
যুক্ত অবস্থার সমান
D
কোনোটিই সঠিক নয়
পরমাণুর কেন্দ্র হলো শক্তির ভাণ্ডার। যখন একটি পরমাণু “যুক্ত অবস্থায়” থাকে, অর্থাৎ নিউক্লিয়াস এবং ইলেকট্রনগুলো একত্রিত ও স্থিতিশীল অবস্থায় থাকে, তখন এটি সবচেয়ে স্থিতিশীল অবস্থায় থাকে। এই অবস্থায় পরমাণুর ভেতরের আকর্ষণ শক্তি কাজ করে, যা পরমাণুকে দৃঢ়ভাবে ধরে রাখে।
অন্যদিকে, “বিচ্ছিন্ন অবস্থায়” বা অযৌগিক অবস্থায়, পরমাণুর কণিকাগুলো (প্রোটন, নিউট্রন এবং ইলেকট্রন) একে অপর থেকে আলাদা থাকে। এই অবস্থায় তাদের মধ্যে কোনো আকর্ষণ শক্তি কাজ করে না। ফলে পরমাণুর শক্তির পরিমাণ বেশি থাকে, কারণ যুক্ত অবস্থায় কণিকাগুলো একত্রিত থাকার কারণে কিছু শক্তি কমে যায়।
সংক্ষেপে: বিচ্ছিন্ন অবস্থায় একটি পরমাণুর শক্তি যুক্ত অবস্থার তুলনায় বেশি।
উৎস: Encyclopaedia Britannica

0
Updated: 1 month ago
সোডিয়াম এসিটেটের সংকেত -
Created: 1 month ago
A
CH2COONa
B
(CH3COO)2Ca
C
CH3COONa
D
CHCOONa
বিভিন্ন মৌলের রাসায়নিক সংকেত
নিচে কিছু সাধারণ যৌগ এবং তাদের রাসায়নিক সংকেত দেওয়া হলো:
-
সোডিয়াম এসিটেট – CH₃COONa
-
মিল্ক অফ লাইম (চুনার পানি) – Ca(OH)₂
-
বেকিং সোডা – NaHCO₃
-
চুনাপাথর – CaCO₃
-
ভিনেগার – CH₃COOH
-
চুন – CaO
-
তুঁত (কপার সালফেট) – CuSO₄·5H₂O
-
ক্যালামিন – ZnCO₃
-
ফিটকিরি – K₂SO₄·Al₂(SO₄)₃·24H₂O
-
গ্লুবার লবণ – Na₂SO₄·10H₂O
-
কাপড় কাচার সোডা – Na₂CO₃·10H₂O
-
ক্লোরোফর্ম – CHCl₃
-
ব্লিচিং পাউডার – Ca(OCl)Cl
উৎস: বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি এবং বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago