A
ডারউইন
B
লুই পাস্তুর
C
প্রিস্টলী
D
ল্যাভয়সিয়ে
উত্তরের বিবরণ
লুই পাস্তুর ছিলেন একজন ফরাসি রসায়নবিদ ও অণুজীববিজ্ঞানী।
তিনি রোগজীবাণু তত্ত্ব আবিষ্কার করেন, যা রোগের কারণ বোঝার ক্ষেত্রে বড় পরিবর্তন আনে।
১৮৮৫ সালে তিনি জলাতঙ্ক রোগের টিকা তৈরি করেন এবং টিকার মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধে নতুন দিগন্তের সূচনা করেন।
এছাড়া, তিনি মুরগির কলেরা, গবাদি পশুর অ্যানথ্রাক্স রোগের টিকা তৈরি করেন এবং দুধ বা পানীয়কে জীবাণুমুক্ত করার জন্য ‘পাস্তুরাইজেশন’ নামের একটি পদ্ধতি উদ্ভাবন করেন।
উৎস: ব্রিটানিকা।

0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি আমিষ জাতীয় খাদ্য হজমে সাহায্য করে?
Created: 6 days ago
A
ট্রিপসিন
B
লাইপেজ
C
টায়ালিন
D
অ্যামাইলেজ
আমিষ (প্রোটিন)
-
আমিষ বা প্রোটিন হলো এমন একটি পুষ্টি উপাদান যা কার্বন, হাইড্রোজেন, অক্সিজেন এবং নাইট্রোজেন দিয়ে গঠিত।
-
প্রোটিনে প্রায় ১৬% নাইট্রোজেন থাকে।
-
এছাড়াও এতে সামান্য সালফার, ফসফরাস ও আয়রন উপস্থিত থাকে।
-
শুধুমাত্র প্রোটিন জাতীয় খাদ্য শরীরের নাইট্রোজেনের প্রধান উৎস, তাই এটি পুষ্টিতে খুব গুরুত্বপূর্ণ।
হজমে প্রোটিনের ভূমিকা
-
অগ্ন্যাশয় থেকে নির্গত কিছু এনজাইম (অ্যামাইলেজ, ট্রিপসিন, কাইমোট্রিপসিন, লাইপেজ) খাদ্য হজমে সাহায্য করে।
-
ট্রিপসিন ও কাইমোট্রিপসিন – প্রোটিন হজমে সাহায্য করে।
-
লাইপেজ – চর্বি বা স্নেহ জাতীয় খাদ্য হজমে সাহায্য করে।
-
অ্যামাইলেজ – শর্করা জাতীয় খাদ্য হজমে সাহায্য করে।
-
-
মুখবিবরের লালাগ্রন্থি থেকে নিঃসৃত টায়ালিন এনজাইম প্রথমে স্টার্চ, গ্লাইকোজেন এবং ডেক্সট্রিনকে আর্দ্র করে দ্রবণীয় স্টার্চে রূপান্তরিত করে এবং পরে ক্ষুদ্র ডেক্সট্রিন অণুতে ভেঙে দেয়।
উৎস: বিজ্ঞান, সপ্তম শ্রেণি।

0
Updated: 6 days ago
কোনটি বিদ্যুৎ পরিবাহী নয়?
Created: 2 weeks ago
A
তামা
B
লোহা
C
রূপা
D
রাবার
পদার্থের বৈদ্যুতিক পরিবাহিতা
-
যেসব পদার্থের মাধ্যমে তড়িৎপ্রবাহ সহজে চলতে পারে, সেগুলোকে পরিবাহী পদার্থ বলা হয়।
উদাহরণ: তামা, রূপা, অ্যালুমিনিয়াম। -
যেসব পদার্থের মধ্য দিয়ে তড়িৎপ্রবাহ hardly চলতে পারে বা চলতে পারে না, কারণ সেখানে মুক্ত ইলেকট্রন থাকে না, সেগুলো অপরিবাহী বা বিদ্যুৎবিরোধী পদার্থ।
উদাহরণ: প্লাস্টিক, রাবার, কাঠ, গ্লাস।
উৎস: নবম-দশম শ্রেণির পদার্থবিজ্ঞান।

0
Updated: 2 weeks ago
গাড়ির ব্যাটারিতে কোন এসিড ব্যবহৃত হয়?
Created: 1 week ago
A
নাইট্রিক
B
সালফিউরিক
C
হাইড্রোক্লোরিক
D
পারক্লোরিক
এসিডের ব্যবহার
এসিড আমাদের দৈনন্দিন জীবনে এবং বিভিন্ন শিল্প কারখানায় অপরিহার্য। কিছু উদাহরণ হলো:
-
সোনার গহনা তৈরিতে নাইট্রিক এসিড ব্যবহৃত হয়।
-
বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম ও যানবাহন, সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং মাইক্রোইলেকট্রনিক্সে সালফিউরিক এসিড গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
-
বাসাবাড়িতে সাপ এবং অন্যান্য কীটপতঙ্গ নিয়ন্ত্রণে কার্বোলিক এসিড ব্যবহৃত হয়।
-
পাকস্থলীর হজম প্রক্রিয়ার জন্য আমাদের শরীর হাইড্রোক্লোরিক এসিড ব্যবহার করে।
-
সার কারখানা, পেইন্ট, কাগজ, ডিটারজেন্ট, ঔষধ, কীটনাশক, বিস্ফোরক এবং রেয়ন উৎপাদনে সালফিউরিক এসিড অপরিহার্য।
-
কোনো দেশের শিল্পোন্নয়নের পরিমাপক হিসেবে সালফিউরিক এসিডের ব্যবহার একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক।
-
ইস্পাত, চামড়া, ঔষধ শিল্পে হাইড্রোক্লোরিক এসিডের ব্যবহার ব্যাপক।
-
সার উৎপাদন, বিস্ফোরক প্রস্তুতি, ধাতু আহরণ (যেমন সোনা) এবং রকেট জ্বালানিতে নাইট্রিক এসিড ব্যবহৃত হয়।
উৎস: বিজ্ঞান, অষ্টম শ্রেণি

0
Updated: 1 week ago