কোন ধাতু পানি অপেক্ষা হালকা?
A
ম্যাগনেসিয়াম
B
ক্যালসিয়াম
C
সোডিয়াম
D
পটাসিয়াম
উত্তরের বিবরণ
পটাসিয়াম এবং সোডিয়াম উভয়ই এমন ধাতু, যা খুব হালকা এবং পানি থেকে কম ভারী।
-
এই ধাতুগুলো গ্রুপ ১-এ থাকে এবং খুব ক্ষার ধাতু।
-
তাদের ঘনত্ব পানির চেয়ে কম হওয়ায় এগুলো পানির উপরে ভাসে।
-
পটাসিয়ামের ঘনত্ব সোডিয়ামের থেকে কম, তাই পটাসিয়াম সোডিয়ামের চেয়ে আরও হালকা।
ধাতুগুলোর ঘনত্ব (প্রতি সেন্টিমিটার ঘনফুটে):
-
সোডিয়াম: ০.৯৭
-
পটাসিয়াম: ০.৮৬
-
ম্যাগনেসিয়াম: ১.৭৪
-
ক্যালসিয়াম: ১.৫৪
-
পানি: ১.০
অর্থাৎ, পটাসিয়াম এবং সোডিয়াম পানির চেয়ে হালকা, এবং পটাসিয়াম সবচেয়ে হালকা ধাতু।

0
Updated: 1 month ago
চাঁদ দিগন্তের কাছে অনেক বড় দেখায় কেন?
Created: 1 month ago
A
বায়ুমণ্ডলীয় প্রতিসরণে
B
আলোর বিচ্ছুরণে
C
অপাবর্তনে
D
দৃষ্টিভ্রমে
চাঁদ থেকে আলোক রশ্মি পৃথিবীপৃষ্ঠে আসার সময় পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে আলোর প্রতিসরণ ঘটে অর্থাৎ আলোক রশ্মি বেঁকে যায়।
চাঁদ যখন দিগন্তের কাছে থাকে তখন আলোক রশ্মি তুলনামূলকভাবে অধিক পরিমাণে বেঁকে যায়।
বায়ুমণ্ডলীয় প্রতিসরণের কারণে দিগন্তের নিকটে চাঁদ ও সূর্যকে ডিম্বাকৃতি এবং তুলনামূলকভাবে বড় দেখা যায়।
উৎস: scientificamerican.com

0
Updated: 1 month ago
সংকর ধাতু পিতলের উপাদান -
Created: 1 month ago
A
তামা ও টিন
B
তামা ও দস্তা
C
তামা ও নিকেল
D
তামা ও সিসা
সংকর ধাতু পিতলের উপাদান হলো- তামা ও দস্তা।
সংকর ধাতু
- একাধিক ধাতুর মিশ্রণকে সংকর ধাতু বলা হয়।
- একাধিক ধাতুকে গলিত অবস্থায় মিশ্রিত করে সংকর ধাতু তৈরি করা হয়।
- সাধারণত বিশুদ্ধ ধাতু অপেক্ষা সংকর ধাতু বেশি ব্যবহার উপযোগী হয়ে থাকে।
যেমন বিশুদ্ধ স্বর্ণ দিয়ে গয়না তৈরি করা হয় না কারণ বিশুদ্ধ স্বর্ণ নরম হওয়ায় গয়না টেকসই হয় না। স্বর্ণের সাথে সামান্য পরিমান রূপা মিশ্রিত করে গয়না তৈরি করা হয়।
- আবার লোহার সাথে কার্বন, নিকেল ও ক্রোমিয়াম মিশিয়ে মরিচারোধী বা মরিচাবিহীন স্টিল প্রস্তুত করা হয়। মরিচাবিহীন স্টিল লোহার চেয়ে বেশি শক্ত ও টেকসই হয়ে থাকে।

উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago
বাণিজ্যিকভাবে মৌমাছি পালনকে বলা হয়-
Created: 1 week ago
A
পিসিকালচার
B
এপিকালচার
C
মেরিকালচার
D
সেরিকালচার
বাণিজ্যিক কৃষি ও প্রাণী চাষের বিশেষজ্ঞ বিদ্যাগুলি
-
এপিকালচার (Apiculture): মৌমাছি চাষের বিজ্ঞান ও শিল্প। অর্থাৎ মধু, মৌচাক ও অন্যান্য মৌমাছি পণ্য সংগ্রহের জন্য মৌমাছি পালন।
-
সেরিকালচার (Sericulture): রেশম উৎপাদনের জন্য কেঁচো ও রেশমচাষের বিজ্ঞান।
-
পিসিকালচার (Pisciculture): মাছ চাষ বা মৎস্য পালন সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
-
প্রণকালচার (Prawn Culture / Crustaculture): চিংড়ি বা অন্যান্য ক্রাস্টেসিয়ান প্রাণী চাষের বিজ্ঞান।
-
হর্টিকালচার (Horticulture): উদ্যানপালন ও ফল, ফুল, সবজি চাষের বিজ্ঞান।
-
এভিকালচার (Aviculture): পাখি পালন ও পাখি সংক্রান্ত উৎপাদন।
-
মেরিকালচার (Mariculture): সমুদ্রজাতীয় মাছ ও সামুদ্রিক প্রাণী চাষের বিজ্ঞান।
উৎস: বাংলাপিডিয়া, এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা

0
Updated: 1 week ago