A
P4O10
B
MgO
C
CO
D
ZnO
উত্তরের বিবরণ
ক্ষারকীয় অক্সাইড হলো এমন ধরনের অক্সাইড যা পানিতে মিলিয়ে ক্ষারীয় পদার্থ তৈরি করে।
MgO (ম্যাগনেশিয়াম অক্সাইড) একটি ধাতব অক্সাইড এবং এটি সাধারণত ক্ষারকীয় হয়।
যখন MgO পানির সঙ্গে মিশে, তখন এটি ম্যাগনেশিয়াম হাইড্রোক্সাইড (Mg(OH)₂) তৈরি করে, যা একটি ক্ষার।
সুতরাং, ম্যাগনেশিয়াম অক্সাইড একটি সাধারণ ক্ষারকীয় অক্সাইড, কারণ এতে অক্সাইড আয়ন থাকে।

0
Updated: 1 day ago
অ্যালুমিনিয়াম সালফেটকে চলতি বাংলায় কী বলে?
Created: 1 day ago
A
চুন
B
সেভিং সোপ
C
ফিটকিরি
D
কস্টিক সোডা
ফিটকিরি (পটাশ অ্যালাম)
-
ফিটকিরি হচ্ছে এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ, যার বৈজ্ঞানিক নাম পটাশ অ্যালাম।
-
এর রাসায়নিক সংকেত হলো: K₂SO₄.Al₂(SO₄)₃.24H₂O।
-
এটি একটি দ্বি-লবণ, অর্থাৎ দুটি লবণের মিশ্রণ – পটাসিয়াম সালফেট এবং অ্যালুমিনিয়াম সালফেট।
-
ফিটকিরিকে সাধারণত আমরা পানি পরিশোধনের (পরিষ্কার করার) কাজে ব্যবহার করি।
-
এটি শক্ত অবস্থায় একধরনের নির্দিষ্ট আকৃতির স্ফটিক বা কেলাস আকারে থাকে।
-
প্রতিটি কেলাসে ২৪টি পানির অণু থাকে, যাকে বলে কেলাস পানি।
উৎস: নবম-দশম শ্রেণির রসায়ন বই এবং বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের এইচএসসি রসায়ন প্রোগ্রাম।

0
Updated: 1 day ago
কোথায় দিন রাত্রি সর্বত্র সমান?
Created: 6 days ago
A
মেরু অঞ্চলে
B
নিরক্ষরেখায়
C
উত্তর গোলার্ধে
D
দক্ষিণ গোলার্ধে
নিরক্ষরেখা:
- দুই মেরু থেকে সমান দূরত্বে পৃথিবীকে পূর্ব-পশ্চিমে বেষ্টন করে যে রেখা কল্পনা করা হয়েছে, তাকে নিরক্ষরেখা বলে।
- এই নিরক্ষরেখাটির মান ০ ডিগ্রি, এখানে দিন রাত সর্বত্র সমান।
- পৃথিবী গোলাকৃতির হওয়ায় এ রেখাও বৃত্তাকার।
- নিরক্ষরেখা পৃথিবীকে উত্তর ও দক্ষিণে সমান দুই ভাবে ভাগ করেছে।
- এ রেখার উত্তরে পৃথিবীর অর্ধাংশকে উত্তর গোলার্ধ এবং দক্ষিণের অর্ধাংশকে দক্ষিণ গোলার্ধ বলা হয়।
- এই রেখাটির মান ০ ডিগ্রি। এখানে দিন রাত সর্বত্র সমান।
- নিরক্ষরেখার সাহায্যে উত্তর ও দক্ষিণ গোলার্ধের কোনো স্থানের কৌণিক দূরত্ব স্থির করা হয়।
উৎস: ভূগোল, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 6 days ago
পারমাণবিক চুল্লীতে তাপ পরিবাহক হিসেবে কোন ধাতু ব্যবহৃত হয়?
Created: 1 day ago
A
সোডিয়াম
B
পটাসিয়াম
C
ম্যাগনেসিয়াম
D
জিংক
পারমাণবিক চুল্লি:
- নিউক্লিয়ার রিয়্যাক্টর (Nuclear Reactor) বা পারমাণবিক চুল্লি মূলত এক প্রকার তাপীয় যন্ত্র।
- পারমাণবিক চুল্লিতে শক্তি উৎপাদনের জন্য নিউক্লিয়ার ফিশন বা নিউক্লিয়ার চেইন বিক্রিয়া ব্যবহার করা হয়।
- পারমাণবিক চুল্লিতে পারমাণবিক জ্বালানি (ইউরেনিয়াম-২৩৫)-এর শৃঙ্খল বিক্রিয়া (chain reaction) ঘটিয়ে অত্যধিক তাপ শক্তি উৎপাদন করা হয়।
- মূলত ইউরেনিয়াম-২৩৫ (U-235) কে নিউট্রন দ্বারা আঘাত করলে নিউক্লিয়ার বিভাজনের (Nuclear Fission) মাধ্যমে পারমাণবিক চুল্লির মধ্যে প্রচুর পরিমাণ তাপ শক্তি উৎপন্ন হয়।
- পারমাণবিক চুল্লি বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদন, চিকিৎসা বিজ্ঞান, পারমাণবিক অস্ত্র তৈরীসহ অনেক ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।
উল্লেখ্য,
- পারমাণবিক চুল্লিতে তাপ পরিবাহকরূপে হিসাবে সোডিয়াম ধাতু ব্যবহৃত হয়।
অন্যদিকে,
- জ্বালানি হিসাবে ইউরেনিয়াম ও মডারেটর হিসাবে হাইড্রোজেন ব্যবহৃত হয়।
- হাইড্রোজেন পরমাণু খুবই হালকা হওয়ায় মডারেটর হিসেবে রিয়্যাক্টরে হাইড্রোজেন পরমাণুকেই বেশি ব্যবহার করা হয়। এছাড়া মডারেটর হিসেবে পরিষ্কার গ্রাফাইট, সাধারণ হালকা পানি, ভারী পানি ইত্যাদিও ব্যবহার করা হয়।
উৎস: রসায়ন, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় এবং IAEA ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 day ago