A
সংকর ধাতু
B
সীসা
C
টাংস্টেন
D
তামা
উত্তরের বিবরণ
বৈদ্যুতিক বাল্ব
-
বৈদ্যুতিক বাল্বের ভিতরে একটা সরু তার থাকে, যেটা টাংস্টেন নামক ধাতু দিয়ে তৈরি।
-
এই তারের দুটো প্রান্ত বাল্বের সাথে যুক্ত থাকে এবং এটাকেই ফিলামেন্ট বলা হয়।
-
যখন বাল্বে বিদ্যুৎ পৌঁছায়, তখন এই ফিলামেন্ট গরম হয়ে জ্বলে ওঠে এবং আলো দেয়।
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, সপ্তম শ্রেণি।

0
Updated: 1 day ago
বৈদ্যুতিক পাখা ধীরে ধীরে ঘুরলে বিদ্যুৎ খরচ-
Created: 2 weeks ago
A
কম হয়
B
বেশি হয়
C
একই হয়
D
খুব কম হয়
যখন বৈদ্যুতিক পাখা ধীর গতিতে ঘোরানো হয়, তখন বিদ্যুতের খরচ প্রায় একই থাকে।
-
কারণ, ইলেকট্রিক্যাল রেগুলেটর ব্যবহার করলে ফ্যানের গতি যেভাবেই হোক—ফুল স্পিডে হোক বা আস্তে হোক—পাওয়ার খরচ প্রায় সমান থাকে। এর কারণ হলো, এই রেগুলেটরটি ইন্ডাক্টরের মাধ্যমে কাজ করে।
-
ফ্যানের গতি কমানোর সময় এই ইন্ডাক্টর উত্তপ্ত হয় এবং সেই উত্তাপের জন্য বিদ্যুতের অতিরিক্ত খরচ হয়।
-
অন্যদিকে, ইলেকট্রনিক রেগুলেটর ভিন্ন ধরনের, এটি একটি ভেরিয়েবল রেজিস্টর যা থাইরিস্টর নামক ইলেকট্রনিক ডিভাইস দিয়ে তৈরি।
-
এর ফলে উত্তাপের পরিমাণ খুব কম হয় এবং রেগুলেটরের লসও অতি নগণ্য হয়। তাই ফ্যানের গতি কমালে বিদ্যুতের খরচও কমে, এবং গতি বাড়ালে বিদ্যুতের খরচ বেড়ে যায়।
-
তাই, ইলেকট্রনিক রেগুলেটর ব্যবহারে ফ্যানের গতি নিয়ন্ত্রণ করলে বিদ্যুতের সাশ্রয় সম্ভব।
উৎস: সাধারন বিজ্ঞান, এসএসসি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 weeks ago
সূর্য পৃষ্ঠের উত্তাপ কত?
Created: 1 day ago
A
৬০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
B
৮০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
C
১০০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
D
১২০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
সূর্য (Sun)
-
সূর্য হলো একটি নক্ষত্র।
-
এর গায়ের তাপমাত্রা প্রায় ৬০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
-
এটি আগুনের মতো জ্বলন্ত একটি গ্যাসের গোলা।
-
সূর্য মূলত হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম গ্যাস দিয়ে গঠিত।
-
এটি মাঝারি আকারের এবং হলুদ রঙের।
-
সূর্যের ব্যাস প্রায় ১৩,৮৪,০০০ কিলোমিটার।
-
এটি পৃথিবী থেকে প্রায় ১৫ কোটি কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
-
সূর্য থেকে যে তাপ বের হয়, তার খুবই অল্প অংশ পৃথিবীতে পৌঁছে—প্রায় ২০০ কোটিতে ১ ভাগ।
-
আলো প্রতি সেকেন্ডে ৩ লক্ষ কিলোমিটার পথ চলে।
-
তাই সূর্যের আলো পৃথিবীতে আসতে সময় লাগে প্রায় ৮ মিনিট ১৯ সেকেন্ড।
-
সূর্যের সবচেয়ে কাছের অন্য একটি নক্ষত্রের নাম হলো প্রক্সিমা সেন্টোরাই।

0
Updated: 1 day ago
নিচের কোনটি ক্ষারকীয় অক্সাইড?
Created: 1 day ago
A
P4O10
B
MgO
C
CO
D
ZnO
ক্ষারকীয় অক্সাইড হলো এমন ধরনের অক্সাইড যা পানিতে মিলিয়ে ক্ষারীয় পদার্থ তৈরি করে।
MgO (ম্যাগনেশিয়াম অক্সাইড) একটি ধাতব অক্সাইড এবং এটি সাধারণত ক্ষারকীয় হয়।
যখন MgO পানির সঙ্গে মিশে, তখন এটি ম্যাগনেশিয়াম হাইড্রোক্সাইড (Mg(OH)₂) তৈরি করে, যা একটি ক্ষার।
সুতরাং, ম্যাগনেশিয়াম অক্সাইড একটি সাধারণ ক্ষারকীয় অক্সাইড, কারণ এতে অক্সাইড আয়ন থাকে।

0
Updated: 1 day ago