জারণ বিক্রিয়ায় কী ঘটে?
A
ইলেক্ট্রন গ্রহণ
B
ইলেক্ট্রন আদান-প্রদান
C
ইলেক্ট্রন বর্জন
D
শুধু তাপ উৎপন্ন হয়
উত্তরের বিবরণ
রেডক্স বিক্রিয়া
-
জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় ইলেকট্রন এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যায়।
-
এই ধরনের বিক্রিয়াকে রেডক্স (Redox) বিক্রিয়া বলা হয়।
-
'রেডক্স' শব্দটি এসেছে দুইটি শব্দ থেকে—'রেডাকশন' (বিজারণ) ও 'অক্সিডেশন' (জারণ)।
-
বিজারণ অর্থ হলো ইলেকট্রন গ্রহণ করা, আর জারণ অর্থ ইলেকট্রন হারানো বা ছেড়ে দেওয়া।
-
জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় পরমাণুর জারণ সংখ্যা পরিবর্তিত হয়।
-
সব রেডক্স বিক্রিয়াই ইলেকট্রনের আদান-প্রদানের মাধ্যমে ঘটে।
উৎস: রসায়ন প্রথম পত্র, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 3 months ago
ডিমে কোন ভিটামিন নেই?
Created: 1 month ago
A
ভিটামিন-এ
B
ভিটামিন-বি
C
ভিটামিন-সি
D
ভিটামিন-ডি
ভিটামিন সি (অ্যাসকরবিক অ্যাসিড) এবং এর উৎস
-
ভিটামিন সি-কে অ্যাসকরবিক অ্যাসিড বলা হয়।
-
এটি প্রধানত বিভিন্ন ফল ও সবুজ শাকসবজিতে পাওয়া যায়। উদাহরণস্বরূপ: পেয়ারা, বাতাবী লেবু, কমলা, আমড়া, বাঁধাকপি, টমেটো, আনারস, কাঁচা মরিচ, তাজা শাকসবজি ইত্যাদি।
-
সবুজ শাকসবজি যেমন: বাঁধাকপি, ফুলকপি, পালং শাকেও ভিটামিন সি থাকে।
-
সবচেয়ে বেশি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল হলো আমলকি।
-
ডিম ও দুধে ভিটামিন সি নেই, তবে এতে অন্যান্য সব ভিটামিন পাওয়া যায়।
অন্য ভিটামিন ও উৎস
-
ভিটামিন এ: দুধ, মাখন, চর্বি, ডিম, গাজর, আম, কাঁঠাল, রঙিন শাকসবজি, মলা মাছ ইত্যাদিতে থাকে।
-
ভিটামিন বি: ঈস্ট, ঢেঁকিছাঁটা চাল, আটা, অঙ্কুরিত ছোলা, মুগ ডাল, মটর, ফুলকপি, চিনাবাদাম, শিমের বীচি, কলিজা, হৃদপিন্ড, দুধ, ডিম, মাংস, সবুজ শাকসবজি ইত্যাদিতে থাকে।
-
ভিটামিন ডি: ডিম, দুধ, কলিজা, দুগ্ধজাত দ্রব্য, মাছের তেল, ভোজ্য তেল ইত্যাদিতে থাকে।
উৎস: জীববিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 1 month ago
সুষম খাদ্যের উপাদান কয়টি?
Created: 3 months ago
A
৪ টি
B
৫ টি
C
৬ টি
D
৮ টি
সুষম খাদ্য
মানবদেহের পুষ্টির প্রয়োজন ভালোভাবে পূরণ করতে সুষম খাদ্য খাওয়া খুব জরুরি। সুষম খাদ্যে মোট ৬ ধরনের উপাদান থাকে।
সুষম খাদ্যে শর্করা, প্রোটিন (আমিষ) এবং চর্বির পরিমাণ থাকে প্রায় ৪ : ১ : ১ অনুপাতে।
সুষম খাদ্যের উপাদান:
১। শর্করা
২। প্রোটিন (আমিষ)
৩। ভিটামিন
৪। খনিজ লবণ
৫। চর্বি
৬। পানি
সূত্র: সাধারণ বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।
0
Updated: 3 months ago
পরম শূন্য তাপমাত্রা কোনটি?
Created: 1 month ago
A
২৭৩° সেন্টিগ্রেড
B
-২৭৩° ফারেনহাইট
C
০° সেন্টিগ্রেড
D
০° কেলভিন
পরম শূন্য তাপমাত্রা এমন একটি তাপমাত্রা যেখানে চার্লস বা গে-লুসাকের সূত্রানুসারে কোনো গ্যাসের আয়তন তাত্ত্বিকভাবে শূন্যে পৌঁছায়। এটি গ্যাসের তাপগত বৈশিষ্ট্য বোঝার জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি ধারণা।
পরম শূন্য তাপমাত্রা হলো -২৭৩°C, অর্থাৎ এই তাপমাত্রায় কোনো গ্যাসের আয়তন তাত্ত্বিকভাবে শূন্যে পৌঁছায়। তাপমাত্রাকে শুরু বা শূন্য ধরে প্রতি ডিগ্রি তাপমাত্রার ব্যবধানকে এক ডিগ্রি সেলসিয়াসের সমান ধরে যে স্কেল উদ্ভাবন করা হয়েছে তাকে কেলভিন স্কেল বা পরম তাপমাত্রার স্কেল বলা হয়।
তথ্যগুলো সংক্ষেপে:
-
পরম শূন্য তাপমাত্রা: এমন তাপমাত্রা যেখানে গ্যাসের আয়তন তাত্ত্বিকভাবে শূন্য হয়।
-
মান: -২৭৩°C
-
গুরুত্ব: গ্যাসের তাপগত বৈশিষ্ট্য নির্ধারণে ব্যবহার হয়।
-
তাপমাত্রার স্কেল: কেলভিন স্কেল, যেখানে শূন্য ধরে তাপমাত্রা পরিমাপ করা হয়।
0
Updated: 1 month ago