চাঁদ দিগন্তের কাছে অনেক বড় দেখায় কেন?
A
বায়ুমণ্ডলীয় প্রতিসরণে
B
আলোর বিচ্ছুরণে
C
অপাবর্তনে
D
দৃষ্টিভ্রমে
উত্তরের বিবরণ
চাঁদ থেকে আলোক রশ্মি পৃথিবীপৃষ্ঠে আসার সময় পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে আলোর প্রতিসরণ ঘটে অর্থাৎ আলোক রশ্মি বেঁকে যায়।
চাঁদ যখন দিগন্তের কাছে থাকে তখন আলোক রশ্মি তুলনামূলকভাবে অধিক পরিমাণে বেঁকে যায়।
বায়ুমণ্ডলীয় প্রতিসরণের কারণে দিগন্তের নিকটে চাঁদ ও সূর্যকে ডিম্বাকৃতি এবং তুলনামূলকভাবে বড় দেখা যায়।
উৎস: scientificamerican.com

0
Updated: 1 month ago
পৃথিবীর প্রথম বাণিজ্যিক যোগাযোগ কৃত্রিম উপগ্রহ কোনটি?
Created: 1 month ago
A
আর্লিবার্ড হল
B
এস্ট্রোলার হল
C
ওবেরী হল
D
কসমস
পৃথিবীর প্রথম বাণিজ্যিক যোগাযোগের কৃত্রিম উপগ্রহ ছিল ইনটেলসেট-১, যেটি আর্লি বার্ড (Early Bird) নামেও পরিচিত।
এই উপগ্রহটি ১৯৬৫ সালের ৬ এপ্রিল মহাশূন্যে পাঠানো হয়।
নাসা এটি পৃথিবীর উপরে একটি নির্দিষ্ট কক্ষপথে (geosynchronous orbit) স্থাপন করে।
উৎস: নাসার ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি ক্ষারকীয় অক্সাইড?
Created: 1 month ago
A
P4O10
B
MgO
C
CO
D
ZnO
ক্ষারকীয় অক্সাইড হলো এমন ধরনের অক্সাইড যা পানিতে মিলিয়ে ক্ষারীয় পদার্থ তৈরি করে।
MgO (ম্যাগনেশিয়াম অক্সাইড) একটি ধাতব অক্সাইড এবং এটি সাধারণত ক্ষারকীয় হয়।
যখন MgO পানির সঙ্গে মিশে, তখন এটি ম্যাগনেশিয়াম হাইড্রোক্সাইড (Mg(OH)₂) তৈরি করে, যা একটি ক্ষার।
সুতরাং, ম্যাগনেশিয়াম অক্সাইড একটি সাধারণ ক্ষারকীয় অক্সাইড, কারণ এতে অক্সাইড আয়ন থাকে।

0
Updated: 1 month ago
বিগব্যাঙ তত্ত্বের প্রবক্তা-
Created: 4 weeks ago
A
আইনস্টাইন
B
জি. ল্যামেটার
C
স্টিফেন হকিং
D
গ্যালিলিও
বিগ ব্যাং তত্ত্ব
-
মহাবিশ্ব প্রথমে একটি ক্ষুদ্র বিন্দুর মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। পরে আকস্মিক এক মহা বিস্ফোরণ থেকে এর সৃষ্টি হয়। এই ব্যাখ্যাকেই বিগ ব্যাং তত্ত্ব বলা হয়।
-
এই তত্ত্বের প্রবক্তা ছিলেন বেলজিয়ান বিজ্ঞানী জি. ল্যামেটার (১৯২৭ খ্রিস্টাব্দে)।
অন্যদিকে,
-
পরবর্তীতে স্টিফেন হকিং আধুনিকভাবে এই তত্ত্বকে ব্যাখ্যা করেন।
-
তাঁর বিখ্যাত বই “A Brief History of Time”-এ বিগ ব্যাং তত্ত্বের বিস্তারিত আলোচনা পাওয়া যায়।
তাই, বিগ ব্যাং তত্ত্বের মূল প্রবর্তক ছিলেন জি. ল্যামেটার, আর এর আধুনিক ব্যাখ্যা উপস্থাপন করেছেন স্টিফেন হকিং।
উৎস: এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা

0
Updated: 4 weeks ago