বৈদ্যুতিক বাল্বের ফিলামেন্ট কী ধাতু দিয়ে তৈরি?
A
সংকর ধাতু
B
সীসা
C
টাংস্টেন
D
তামা
উত্তরের বিবরণ
বৈদ্যুতিক বাল্ব
-
বৈদ্যুতিক বাল্বের ভিতরে একটা সরু তার থাকে, যেটা টাংস্টেন নামক ধাতু দিয়ে তৈরি।
-
এই তারের দুটো প্রান্ত বাল্বের সাথে যুক্ত থাকে এবং এটাকেই ফিলামেন্ট বলা হয়।
-
যখন বাল্বে বিদ্যুৎ পৌঁছায়, তখন এই ফিলামেন্ট গরম হয়ে জ্বলে ওঠে এবং আলো দেয়।
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, সপ্তম শ্রেণি।
0
Updated: 3 months ago
Related MCQ
ধারালো যন্ত্রপাতি জীবাণুমুক্ত করার ভাল পদ্ধতি -
Created: 1 month ago
A
বয়লিং
B
বেনজিন ওয়াশ
C
ফরমালিন ওয়াশ
D
কেমিক্যাল স্টেরিলাইজেশন
বয়লিং বা সেদ্ধ করার প্রক্রিয়ায় পানি সংস্পর্শে বারবার আসার কারণে ধাতুতে মরিচা ধরার সম্ভাবনা থাকে, যা এটি কম নিরাপদ পদ্ধতিতে পরিণত করে। বেনজিন ও ফরমালিন মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর, তাই এগুলোও ভালো বিকল্প নয়। এই প্রসঙ্গে সর্বোত্তম পদ্ধতি হিসেবে কেমিক্যাল স্টেরিলাইজেশন বিবেচিত হয়।
মূল তথ্যগুলো হলো:
-
স্টেরিলাইজেশন (Sterilization) হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে জীবাণু এবং সকল অণুজীব ধ্বংস হয়।
-
বেস্ট এন্সার হিসেবে ঘ) কেমিক্যাল স্টেরিলাইজেশন নেওয়া যায়।
-
কেমিক্যাল স্টেরিলাইজেশনে ব্যবহৃত পদার্থ নির্ধারণ করতে হয় যন্ত্রের উপাদানের প্রকারভেদ অনুযায়ী, না হলে বিপরীত প্রভাব দেখা দিতে পারে।
বিস্তারিত নির্দেশনা পাওয়া যাবে: Guideline for Disinfection and Sterilization in Healthcare Facilities, Centers for Disease Control and Prevention, US Govt.
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি ভাইরাসের (VIRUS) জন্য সত্য নয়?
Created: 2 months ago
A
ডিএনএ বা আরএনএ থাকে
B
শুধুমাত্র জীবদেহের অভ্যন্তরে সংখ্যাবৃদ্ধি করে
C
স্ফটিক দানায় রূপান্তরিত (CRYSTALIZATION)
D
রাইবোজোম (Ribosome) থাকে
ভাইরাসের জীব বৈশিষ্ট্য
-
ভাইরাসের ভেতরে জেনেটিক উপাদান হিসেবে DNA অথবা RNA থাকে।
-
এরা নিজে থেকে সংখ্যা বাড়াতে পারে না; কেবলমাত্র পোষক জীবের কোষের ভেতর প্রবেশ করলে বৃদ্ধি পায়।
-
ভাইরাসকে স্ফটিক বা ক্রিস্টালে রূপান্তর করা সম্ভব।
-
এদের মধ্যে জেনেটিক রিকম্বিনেশন বা বংশগত উপাদানের বিন্যাস পরিবর্তন হতে দেখা যায়।
-
ভাইরাসে মিউটেশন বা পরিবর্তন ঘটে এবং নতুন নতুন প্রকরণ (ভ্যারাইটি) তৈরি হয়।
-
একবার ভাইরাস সৃষ্টি হলে, সেটি তার মূল বৈশিষ্ট্য বজায় রেখে অনুরূপ ভাইরাস উৎপন্ন করতে সক্ষম।
ভাইরাসের জড় বৈশিষ্ট্য
-
ভাইরাস আসলে অকোষীয় কণা; এদের সাইটোপ্লাজম, কোষ ঝিল্লি, মাইটোকন্ড্রিয়া, রাইবোসোম বা নিউক্লিয়াসের মতো কোনো কোষীয় গঠন নেই।
-
ভাইরাসের এনজাইম নেই, তাই এরা খাদ্য গ্রহণ, পরিপাক বা শক্তি উৎপাদনের মতো বিপাকীয় কাজ করতে পারে না।
-
ভাইরাস কখনোই নিজের থেকে প্রজনন করতে পারে না; এ কাজের জন্য সবসময় অন্য জীবন্ত কোষের ওপর নির্ভরশীল।
-
এদেরকে রাসায়নিক কণার মতোই কেলাসিত, সেন্ট্রিফিউজ, ব্যাপন, পানিতে মিশিয়ে সাসপেনশন তৈরি এবং তলানি করা যায়।
-
জীবকোষের বাইরে ভাইরাস একেবারে নিষ্ক্রিয় অবস্থায় থাকে।
উৎস: উদ্ভিদবিজ্ঞান, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
0
Updated: 2 months ago
সুনামীর কারণ হল-
Created: 2 months ago
A
আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত
B
ঘূর্ণিঝড়
C
চন্দ্র ও সূর্যের আকর্ষণ
D
সমুদ্রের তলদেশে ভূমিকম্প
সুনামি (Tsunami)
-
সুনামি মূলত সমুদ্র তলদেশে ভূমিকম্পের কারণে সৃষ্টি হয়।
-
“Tsunami” শব্দটি জাপানি, যার শাব্দিক অর্থ হলো ‘পোতাশ্রয়ের ঢেউ’। এখানে ‘tsu’ মানে বন্দর বা harbour, আর ‘nami’ মানে সামুদ্রিক ঢেউ।
-
বাংলাদেশের অবস্থান ভৌগোলিকভাবে এমন যে এখানে সুনামি খুব কম ঘটে।
-
তবে ইতিহাসে কিছু ঘটনায় সুনামির প্রভাব দেখা গেছে। যেমন:
-
১৭৬২ সালের ২ এপ্রিল: কক্সবাজার ও আশেপাশের এলাকায় সুনামির প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।
-
১৯৪১ সালে: আন্দামান সাগরে ভূমিকম্পের ফলে বঙ্গোপসাগরে সুনামি সৃষ্টি হয়। এতে ভারতের পূর্ব উপকূলে প্রায় ৫,০০০ মানুষ নিহত হন।
-
২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর: ইন্দোনেশিয়ার সিনুয়েলেউ দ্বীপে ভূমিকম্পের কারণে সৃষ্ট সুনামি সমগ্র ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ব্যাপক মৃত্যুর কারণ হয়।
-
উৎস: ভূগোল প্রথম পত্র, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 2 months ago