A
আইসোটোপ
B
আইসোটোন
C
আইসোমার
D
আইসোবার
উত্তরের বিবরণ
আইসোটোন:
যেসব পারমাণবিক কণার নিউক্লিয়াসে নিউট্রনের সংখ্যা একই থাকে, কিন্তু প্রোটনের সংখ্যা বা ভর সংখ্যা ভিন্ন হয়, তাদেরকে আইসোটোন বলে।-
আইসোটোপ:
যেসব নিউক্লিয়াসে প্রোটনের সংখ্যা একই, কিন্তু ভর সংখ্যা বা নিউট্রনের সংখ্যা আলাদা হয়, তাদেরকে আইসোটোপ বলা হয়। -
আইসোবার:
যেসব নিউক্লিয়াসের ভর সংখ্যা বা মোট নিউক্লিয়ন সংখ্যা একই থাকে, কিন্তু প্রোটন সংখ্যা ভিন্ন হয়, তাদেরকে আইসোবার বলে। -
আইসোমার:
যেসব নিউক্লিয়াসের পারমাণবিক সংখ্যা ও ভর সংখ্যা উভয়ই একই, কিন্তু তাদের ভৌত বা রাসায়নিক গঠন আলাদা, তাদেরকে আইসোমার বলা হয়।
সূত্র: রসায়ন, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 1 day ago
জোয়ারের কত সময় পর ভাঁটার সৃষ্টি হয়?
Created: 1 day ago
A
৬ ঘণ্টা ১৩ মি.
B
৮ ঘণ্টা
C
১২ ঘণ্টা
D
১৩ ঘণ্টা ১৫ মি.
জোয়ার-ভাঁটা
-
সমুদ্রের একই জায়গায় প্রতিদিন দুইবার পানি বাড়ে (জোয়ার) এবং দুইবার কমে (ভাঁটা)।
-
পানি যখন ফুলে উঠে উপরে ওঠে, তাকে জোয়ার বলা হয়। আর যখন নিচে নামে, তখন তাকে ভাঁটা বলে।
-
একটি জোয়ারের প্রায় ৬ ঘণ্টা ১৩ মিনিট পর ভাঁটা হয়।
-
আবার, পরপর দুটি জোয়ার বা দুটি ভাঁটার মাঝে সময়ের পার্থক্য হয় প্রায় ১২ ঘণ্টা ২৬ মিনিট।
-
চাঁদ ও সূর্যের আকর্ষণ শক্তি এবং পৃথিবীর ঘুর্ণনের (কেন্দ্রাতিক) প্রভাবে নির্দিষ্ট সময় পর পর সমুদ্রের পানি ফুলে ওঠে ও নেমে যায়।
-
উপকূলীয় এলাকায় সমুদ্রের পানি নদীর উজানের দিকে কয়েক কিলোমিটার পর্যন্ত ওঠানামা করে, অর্থাৎ জোয়ার-ভাঁটার প্রভাব পড়ে।
-
সমুদ্রের গভীর জায়গার তুলনায় উপকূলের কাছে যেখানে পানি কম গভীর, সেখানে জোয়ারের সময় পানির উচ্চতা বেশি দেখা যায়।
-
তবে যখন সমুদ্রের পানি নদীপথে দেশের ভেতরে প্রবেশ করে এবং আবার সরে যায়, তখন সেটাকে সাধারণভাবে জোয়ার-ভাঁটা বলা হয় না।
সমুদ্রের একই জায়গায় প্রতিদিন দুইবার পানি বাড়ে (জোয়ার) এবং দুইবার কমে (ভাঁটা)।
পানি যখন ফুলে উঠে উপরে ওঠে, তাকে জোয়ার বলা হয়। আর যখন নিচে নামে, তখন তাকে ভাঁটা বলে।
একটি জোয়ারের প্রায় ৬ ঘণ্টা ১৩ মিনিট পর ভাঁটা হয়।
আবার, পরপর দুটি জোয়ার বা দুটি ভাঁটার মাঝে সময়ের পার্থক্য হয় প্রায় ১২ ঘণ্টা ২৬ মিনিট।
চাঁদ ও সূর্যের আকর্ষণ শক্তি এবং পৃথিবীর ঘুর্ণনের (কেন্দ্রাতিক) প্রভাবে নির্দিষ্ট সময় পর পর সমুদ্রের পানি ফুলে ওঠে ও নেমে যায়।
উপকূলীয় এলাকায় সমুদ্রের পানি নদীর উজানের দিকে কয়েক কিলোমিটার পর্যন্ত ওঠানামা করে, অর্থাৎ জোয়ার-ভাঁটার প্রভাব পড়ে।
সমুদ্রের গভীর জায়গার তুলনায় উপকূলের কাছে যেখানে পানি কম গভীর, সেখানে জোয়ারের সময় পানির উচ্চতা বেশি দেখা যায়।
তবে যখন সমুদ্রের পানি নদীপথে দেশের ভেতরে প্রবেশ করে এবং আবার সরে যায়, তখন সেটাকে সাধারণভাবে জোয়ার-ভাঁটা বলা হয় না।

0
Updated: 1 day ago
টেপ রেকর্ডার এবং কম্পিউটারের স্মৃতির ফিতায় কি ধরনের চুম্বক ব্যবহৃত হয়?
Created: 6 days ago
A
স্থায়ী চুম্বক
B
অস্থায়ী চুম্বক
C
সংকর চুম্বক
D
প্রাকৃতিক চুম্বক
টেপ রেকর্ডার এবং কম্পিউটারের স্মৃতির ফিতায় ব্যবহৃত চুম্বক হলো:
➡️ অস্থায়ী চুম্বক (Temporary Magnet)
কারণ:
-
এসব ফিতায় এমন বস্তু ব্যবহার করা হয় যা সহজে চুম্বকিত হয় এবং আবার সহজেই চুম্বকত্ব হারিয়ে ফেলে।
-
তথ্য সংরক্ষণের জন্য এগুলোকে বারবার চুম্বকিত ও বিচুম্বকিত করা যায় – যা অস্থায়ী চুম্বকের বৈশিষ্ট্য।
✅ সঠিক উত্তর: অস্থায়ী চুম্বক

0
Updated: 6 days ago
টেলিভিশনে রঙিন ছবি উৎপাদনের জন্যে কয়টি মৌলিক রং- এর ছবি ব্যবহার করা হয়?
Created: 6 days ago
A
১ টি
B
২ টি
C
৩ টি
D
৪ টি
রঙিন টেলিভিশন
রঙিন টেলিভিশন এবং সাদাকালো টেলিভিশনের মধ্যে অনেক যন্ত্রপাতি এক হলেও, রঙিন টেলিভিশনে বাড়তি কিছু যন্ত্র লাগে রঙ দেখানোর জন্য।
রঙিন টেলিভিশনের ক্যামেরা রঙিন ছবি তোলার জন্য তিনটি মূল রঙ — লাল, সবুজ ও নীল — আলাদাভাবে ধরতে পারে। এজন্য ক্যামেরায় থাকে তিনটি আলাদা ইলেকট্রন টিউব।
একইভাবে, রঙিন টেলিভিশনের ভিতরে (যেটা আমরা দেখি) তিনটি ইলেকট্রন গান থাকে — প্রতিটি গান একটি নির্দিষ্ট রঙ (লাল, সবুজ, নীল) তৈরি করে।
পর্দার পেছনে থাকে তিন ধরনের ফসফর দানা। ইলেকট্রন গান থেকে আসা রশ্মি যখন নির্দিষ্ট ফসফর দানায় লাগে, তখন সেই দানাটি আলোকিত হয় এবং নির্দিষ্ট একটি রঙ তৈরি হয়।
এইভাবে, পর্দায় একসাথে ছোট ছোট লাল, সবুজ আর নীল রঙের বিন্দু তৈরি হয়। এদের মিলিয়ে নানা রকম রঙ তৈরি হয়, আর আমাদের চোখে তা রঙিন ছবি হিসেবে দেখা যায়।

0
Updated: 6 days ago