ফটোইলেকট্রিক কোষের উপর আলো পড়লে কী উৎপন্ন হয়?
A
বিদ্যুৎ
B
তাপ
C
চুম্বক
D
কিছুই হয় না
উত্তরের বিবরণ
- ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, রুবিডিয়াম প্রভৃতি ধাতুর উপর আলো পড়লে তাৎক্ষণিক ইলেকট্রন নির্গত হতে দেখা যায়।
- ফটোইলেকট্রিক কোষ এই নীতির উপর প্রতিষ্ঠিত।
- ফটোইলেকট্রিক কোষ হলো বিশেষ এক ধরনের ডায়োড, যার ওপর আলো পড়লে আলোক শক্তি বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি।

0
Updated: 1 month ago
চা পাতায় কোন ভিটামিন থাকে?
Created: 1 month ago
A
ভিটামিন-ই
B
ভিটামিন-কে
C
ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স
D
ভিটামিন-এ
- চা পাতা, বৃষ্টির পানিতে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স থাকে।
- শাকসবজি, তৈলবীজ এবং হাঙ্গর মাছের যকৃতের তেলে ভিটামিন-ই পাওয়া যায়।
- সবুজ শাকসবজি, দুগ্ধজাত দ্রব্য ভিটামিন-কে এর প্রধান উৎস।
- মাছের তেল, দুধ, মলা মাছ, মাছের মাথা এবং গাজরে সর্বাধিক ভিটামিন-এ রয়েছে।
উৎস: জীববিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 1 month ago
কোন জারক রস পাকস্থলীতে দুগ্ধ জমাট বাঁধায়?
Created: 1 month ago
A
পেপসিন
B
এমাইলেজ
C
রেনিন
D
ট্রিপসিন
রেনিন দুগ্ধ আমিষ কেসিনকে প্যারাকেসিনে পরিণত করে। যা পাকস্থলীতে দুগ্ধ জমাট বাঁধায়।
দুধ একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর খাবার, যা সুষম খাদ্যের ছয়টি প্রধান উপাদান ধারণ করে। দুধের মধ্যে উপস্থিত শর্করাকে ল্যাকটোজ নামে পরিচিত এবং এতে থাকা প্রধান প্রোটিন হলো কেসিন।
পাকস্থলীর ভেতরে, রেনিন নামে একটি এঞ্জাইম কেসিন প্রোটিনকে প্যারাকেসিনে রূপান্তরিত করে, যার ফলে দুধ জমাট বাঁধে। এই জমাট বাঁধা দুধ পাকস্থলীতে খাবার হজমের প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
সূত্র: জীববিজ্ঞান ২য় পত্র, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি ও ব্রিটানিকা।

0
Updated: 1 month ago
ফল পাকানোর জন্য দায়ী কী?
Created: 1 month ago
A
ইথিলিন
B
প্রপিন
C
লাইকোপেন
D
মিথিলিন
ফল (Fruit)
-
ফুলের গর্ভাশয় পরিপক্ক হয়ে ফল তৈরি করে।
-
বীজপাতার সংখ্যার ওপর ভিত্তি করে ফলকে দুই ভাগ করা হয়:
— একবীজপত্রী ফল (যেমন আম)
— বহু বীজপত্রী ফল (যেমন বরই) -
পরাগায়নের ধরন অনুযায়ী ফল দুই রকম:
— স্ব-পরাগী ফল
— পর-পরাগী ফল
— কখনও কখনও স্ব ও পর-পরাগী উভয় ধরণের ফলও হয়। -
গাছের জীবনকালের ওপর ভিত্তি করে ফলকে ভাগ করা হয়:
— স্বল্পমেয়াদী ফল
— দীর্ঘমেয়াদী ফল -
ফল দেওয়ার প্রকৃতির ওপর ভিত্তি করে:
— মনোকারপিক ফল (একটি গর্ভাশয় থেকে)
— পলিকারপিক ফল (একাধিক গর্ভাশয় থেকে) -
উৎপত্তির দিক থেকে ফল দুই রকম:
— প্রকৃত ফল (ফুলের গর্ভাশয় থেকে তৈরি)
— অপ্রকৃত ফল (ফুলের অন্য অংশ থেকে তৈরি) -
ফল পাকানোর জন্য প্রধান হরমোন হলো ইথিলিন।
-
ফলের লাল রঙের জন্য দায়ী রঞ্জক হলো লাইকোপেন।
-
ফুলের মঞ্জরীর গঠন অনুযায়ী ফলকে ভাগ করা হয়:
— সরল ফল
— যৌগিক ফল
— গুচ্ছফল -
ফলের বাইরের খোলস বা পেরিকার্পের বুনট অনুযায়ী:
— নিরস ফল
— সরস ফল
উৎস: স্কুল অব এগ্রিকালচার এন্ড রুরাল ডেভেলপমেন্ট, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 month ago