কোনটি প্রাইম বেস (Prime base)?
A
Cytosine
B
Uracil
C
Thymive
D
Guanine
উত্তরের বিবরণ
DNA ও RNA উভয়ের গঠন একক হলো নিউক্লিওটাইড, যা জীবদেহে জিনগত তথ্য বহনের মূল ভিত্তি। প্রতিটি নিউক্লিওটাইড তিনটি মৌলিক অংশ নিয়ে গঠিত এবং নির্দিষ্ট নাইট্রোজেনযুক্ত বেসের উপস্থিতির মাধ্যমে একে অপরের থেকে আলাদা হয়।
-
প্রতিটি নিউক্লিওটাইডে থাকে একটি পেন্টোজ সুগার (ডিঅক্সিরাইবোজ বা রাইবোজ), একটি ফসফেট গ্রুপ, এবং একটি নাইট্রোজেনযুক্ত বেস।
-
নাইট্রোজেনযুক্ত বেস দুটি শ্রেণিতে বিভক্ত:
-
Purines (দুই রিংযুক্ত বেস): Adenine (A) এবং Guanine (G)
-
Pyrimidines (এক রিংযুক্ত বেস): Cytosine (C), Thymine (T) [শুধু DNA-তে], এবং Uracil (U) [শুধু RNA-তে]
-
-
Purines-কে প্রাইম বেস বলা হয়, কারণ এরা বৃহৎ আকারের এবং দুটি রিং নিয়ে গঠিত, যা DNA-এর স্থিতিশীলতা ও বেস-পেয়ারিং বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
-
প্রদত্ত বিকল্পগুলোর মধ্যে Guanine হলো এই প্রাইমারি বেস।
0
Updated: 5 days ago
প্রথম বংশধর F1 এর হেটারোজাইগাস ও তার মাতা পিতার এক সদস্যের সাথে ক্রস করানোকে বলে-
Created: 6 days ago
A
টেস্ট ক্রস
B
ব্যাক ক্রস
C
মনেনাহাইব্রিড ক্রস
D
ডাইহাইব্রিড ক্রস
যখন F1 প্রজন্ম, যা সাধারণত হেটারোজাইগাস (যেমন Tt), তার পিতা বা মাতার যেকোনো একজনের সাথে (TT বা tt) ক্রস করানো হয়, তখন সেটিকে ব্যাক ক্রস (Back Cross) বলা হয়।
-
এই ক্রসের মাধ্যমে পিতা-মাতার বৈশিষ্ট্য পুনরায় দেখা যায়।
-
এটি জিনের আধিপত্য ও বংশগত গঠন নির্ণয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
-
ব্যাক ক্রস দুই ধরনের হতে পারে—
-
ডমিনেন্ট প্যারেন্টের সাথে ক্রস (TT × Tt)
-
রিসেসিভ প্যারেন্টের সাথে ক্রস (tt × Tt), যা টেস্ট ক্রস নামেও পরিচিত।
-
0
Updated: 6 days ago
একটি প্রজাতিতে যদি ২০% A এবং ৩০% G থাকে, তাহলে C-এর % কত হবে?
Created: 5 days ago
A
২০%
B
৩০%
C
৫০%
D
কোনটাই নয়
Chargaff-এর নিয়ম অনুযায়ী, DNA-এর ডাবল-স্ট্র্যান্ডে A (Adenine) সর্বদা T (Thymine)-এর সমান এবং G (Guanine) সর্বদা C (Cytosine)-এর সমান হয়।
প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী—
-
A = 20%
-
T = 20%
-
G = 30%
-
তাই C = 30% (কারণ G = C)
মোট যোগফল:
20% + 20% + 30% + 30% = 100% ✅
অতএব, যদি DNA-তে A = ২০% এবং G = ৩০% থাকে, তবে C-এর শতাংশ হবে ৩০%।
0
Updated: 5 days ago
স্নেহ জাতীয় পদার্থের বায়োসিনথেসিস প্রধানত কোথায় হয়?
Created: 1 week ago
A
মাইটোকন্ড্রিয়া
B
ক্লোরোপ্লাষ্ট
C
সাইটোপ্লাজম
D
নিউক্লিয়াস
স্নেহ জাতীয় পদার্থ (লিপিড) বলতে মূলত ট্রাইগ্লিসারাইড, ফসফোলিপিড, স্টেরল ইত্যাদি যৌগকে বোঝায়, যা কোষের গঠন ও শক্তি সঞ্চয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এসব যৌগের জৈবসংশ্লেষণ (biosynthesis) প্রধানত কোষের সাইটোপ্লাজমে, বিশেষ করে মসৃণ এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম (Smooth Endoplasmic Reticulum – SER)-এ ঘটে।
-
লিপিড সংশ্লেষণের মূল উপাদান হলো Acetyl-CoA, যা থেকে ক্রমান্বয়ে ফ্যাটি অ্যাসিড (fatty acid) তৈরি হয়।
-
এই ফ্যাটি অ্যাসিডগুলো পরবর্তীতে ফসফোলিপিড, ট্রাইগ্লিসারাইড ও অন্যান্য জটিল লিপিড-এ রূপান্তরিত হয়।
-
মসৃণ এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম (SER) হলো লিপিড সংশ্লেষণ, স্টেরয়েড উৎপাদন ও ডিটক্সিফিকেশন প্রক্রিয়ার প্রধান কেন্দ্র।
-
তাই বলা যায়, স্নেহ জাতীয় পদার্থের সংশ্লেষণ প্রধানত কোষের সাইটোপ্লাজমে, বিশেষত মসৃণ এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলামে সম্পন্ন হয়।
0
Updated: 1 week ago