[প্রশ্নটি তৎকালীন সাম্প্রতিক ছিলো] সবচেয়ে শক্তিশালী সৌরচুল্লি তৈরি করা হয়েছে কোন দেশে?
A
যুক্তরাষ্ট্র
B
ভারত
C
জাপান
D
নেপাল
উত্তরের বিবরণ
ফ্রান্সে বিশ্বের সবচেয়ে বড় এবং শক্তিশালী সৌর রিঅ্যাক্টর, যার নাম ইন্টারন্যাশনাল থার্মোনিউক্লিয়ার এক্সপেরিমেন্টাল রিঅ্যাক্টর (আইটিইআর), তৈরি হচ্ছে।
এই প্রকল্পে ইউরোপীয় ইউনিয়ন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন, রাশিয়া, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও ভারতসহ অনেক দেশ অংশ নিচ্ছে।
এর প্রধান উদ্দেশ্য হলো বড় পরিমাণে শক্তি উৎপাদনের জন্য নিউক্লিয়ার ফিউশনের সক্ষমতা পরীক্ষা করা।
0
Updated: 3 months ago
লাল আলোতে নীল রঙের বস্তু কেমন দেখায়?
Created: 3 months ago
A
বেগুনী
B
সবুজ
C
হলুদ
D
কালো
লাল আলোতে নীল বা হলুদ রঙের জিনিসগুলো কালো দেখায়।
-
কারণ, কোনো বস্তুর রঙ তার নিজের রঙের আলো ছাড়া অন্য রঙের আলো শোষণ করে নেয়।
-
তাই, লাল আলোতে হলুদ রঙের বস্তু লাল আলো শোষণ করে নেয়।
-
এতে করে কোনো আলো প্রতিফলিত হয় না।
-
ফলে, লাল আলোতে হলুদ বস্তু কালো দেখায়।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।
0
Updated: 3 months ago
কীসের স্রোতে নদীখাত গভীর হয়?
Created: 2 months ago
A
সমুদ্রস্রোত
B
নদীস্রোত
C
বানের স্রোত
D
জোয়ার-ভাঁটার স্রোত
নদীখাত (Channel)
-
নদীখাত হচ্ছে এমন একটি প্রাকৃতিক পথ, যেটি প্রবাহিত পানির চাপ ও শক্তির কারণে তৈরি হয়। এই পথে পানি কখনো ধীরে, কখনো প্রবলবেগে সারা বছর বা নির্দিষ্ট সময়ে প্রবাহিত হয়। নদীখাত সরু বা চওড়া, গভীর বা অগভীর, সোজা বা বাঁকা হতে পারে।
-
জোয়ার-ভাঁটার কারণে পানির স্রোত শক্তিশালী হয় এবং এতে নদীখাত আরও গভীর হয়।
-
গঠনগত দিক থেকে নদীখাত বা প্রণালীকে প্রধানত তিন ভাগে ভাগ করা যায়—
১) নদী গর্ভ,
২) সমুদ্রের দুই অংশকে যুক্ত করা সরু পথ,
৩) উপসাগরের নৌচলাচলযোগ্য গভীর অংশ (যেখানে পোতাশ্রয় থাকে)। -
বাংলাদেশের নদীগুলোর মধ্যে প্রথম ধরনের প্রণালী (নদী গর্ভ) সবচেয়ে বেশি দেখা যায়।
-
বিভিন্ন উদ্দেশ্য ও প্রয়োজনের ভিত্তিতে বাংলাদেশের নদী প্রণালীকে নানা দিক থেকে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়। যেমন— নদীখাত ও তীরের বৈশিষ্ট্য, নদীর জালিকার ধরণ, পাললিক পদার্থ ও প্রবাহের প্রভাব, নদীর ধারা বা স্থিতিশীলতা ইত্যাদি।
-
নদীখাতের ধরন অনুযায়ী বাংলাদেশের নদীগুলোকে তিন শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে—
-
সর্পিল নদী: যেমন পদ্মা ও মেঘনা, যেগুলো আঁকাবাঁকা বা বাঁকানো পথে প্রবাহিত।
-
চরোৎপাদী নদী: যেমন যমুনা, যেগুলোর মাঝে চর সৃষ্টি হয়।
-
বিন্ধনি নদী: বদ্বীপ সৃষ্টিকারী নদীর মোহনা, যেখানে নদী বিভাজিত হয়।
-
-
বাংলাদেশের উপকূলবর্তী কিছু গুরুত্বপূর্ণ নদীখাত হলো— মহেশখালী, কুতুবদিয়া, হাতিয়া, তেঁতুলিয়া ও সন্দ্বীপ।
উৎস: বাংলাপিডিয়া, জাগোনিউজ
0
Updated: 2 months ago
কোনো বস্তুতে আধানের অস্তিত্ব নির্ণয়ের যন্ত্র হলো-
Created: 2 months ago
A
অ্যামিটার
B
ভোল্টামিটার
C
অণুবীক্ষণ যন্ত্র
D
তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্র
আধানের অস্তিত্ব সনাক্তকরণ (Detection of Charge)
কোনো বস্তুর মধ্যে আধান বা চার্জ আছে কিনা তা নির্ণয় করতে তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্র ব্যবহার করা হয়। এর পদ্ধতি হলো:
-
বস্তুর সাথে যন্ত্রের সোনার পাত যুক্ত ধাতব গোলক স্পর্শ করানো হয়।
-
যদি স্পর্শ করার পর সোনার দুটি পাতা একে অপর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, তবে বোঝা যায় বস্তুর মধ্যে আধান আছে।
-
যদি পাত দুটি না ছড়িয়ে যায়, তবে বোঝা যায় বস্তুর মধ্যে আধান নেই।
উল্লেখযোগ্য বিষয়: তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে কেবল আধানের অস্তিত্বই নয়, আধানের ধরণও নির্ণয় করা সম্ভব।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়; পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।
0
Updated: 2 months ago