‘মরণ রে তুঁহু মম শ্যাম সমান’ - এটি কার লেখা?
A
বিদ্যাপতি
B
লালন শাহ্
C
কাজী নজরুল ইসলাম
D
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
উত্তরের বিবরণ
0
Updated: 6 days ago
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ব্যবহৃত ছদ্মনাম নয় কোনটি?
Created: 2 months ago
A
ষষ্ঠীচরণ দেবশর্মা
B
অকপটচন্দ্র ভাস্কর
C
শ্রীমতি শর্মণঃ
D
শ্রীমতি মধ্যমা
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছদ্মনামসমূহ:
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর রচনায় মোট নয়টি ছদ্মনাম ব্যবহার করেছিলেন। এগুলো হলো—
-
ভানুসিংহ ঠাকুর
-
অকপটচন্দ্র ভাস্কর
-
আন্নাকালী পাকড়াশী
-
দিকশূণ্য ভট্টাচার্য
-
নবীনকিশোর শর্মণঃ
-
ষষ্ঠীচরণ দেবশর্মা
-
বাণীবিনোদ বিদ্যাবিনোদ
-
শ্রীমতি কনিষ্ঠা
-
শ্রীমতি মধ্যমা
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা।
0
Updated: 2 months ago
কোন পত্রিকার মাধ্যমে রবীন্দ্রযুগের সূত্রপাত হয়?
Created: 3 weeks ago
A
বঙ্গদর্শন
B
কল্লোল
C
ভারতী
D
বঙ্গদূত
দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রতিষ্ঠিত ও সম্পাদিত ‘ভারতী’ পত্রিকা বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। এই পত্রিকার মাধ্যমে ১৮৭৭ সালে রবীন্দ্রযুগের সূচনা ঘটে। পরবর্তীকালে বিভিন্ন সময়ে স্বর্ণকুমারী দেবী, হিরন্ময়ী দেবী, সরলা দেবী, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, সৌরীন্দ্রমোহন মুখোপাধ্যায় ও মণিলাল গঙ্গোপাধ্যায় এই পত্রিকার সম্পাদনার দায়িত্ব পালন করেন। ‘ভারতী’ পত্রিকাকে কেন্দ্র করে ‘ভারতী গোষ্ঠী’ নামে এক সাহিত্যিক চক্রের সৃষ্টি হয়, যেখানে তৎকালীন বহু প্রতিভাবান কবি ও সাহিত্যিক যুক্ত ছিলেন।
এই সাহিত্যচক্রের অন্তর্ভুক্ত ব্যক্তিদের মধ্যে ছিলেন —
-
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
-
চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়
-
হেমেন্দ্রকুমার রায়
-
প্রেমাঙ্কুর আতর্থী
-
সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ।
-
এই পর্যায়ের লেখকগণ চিন্তাভাবনা ও দৃষ্টিভঙ্গির দিক থেকে খুব বেশি মৌলিক না হলেও, তাঁরা সকলেই রবীন্দ্রনাথের প্রভাবের অধীন থেকে সাহিত্যচর্চা করেছেন এবং তাঁর ছায়াতেই বিকশিত হয়েছেন।
-
‘ভারতী’ পত্রিকা দীর্ঘদিন বাঙালি পাঠকের সাহিত্যরুচি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
-
জীবেন্দ্র সিংহ রায় এ সম্পর্কে বলেন, “ভারতী নিঃসন্দেহে উঁচু জাতের পত্রিকা; দীর্ঘদিন তা বাঙালি পাঠকের সেবা করেছে, বহু নবীন লেখক সৃষ্টি করেছে, অপরিমিত সাহিত্যসম্ভার পরিবেশন করে বাংলা সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছে; ফলে বাংলা সাময়িক পত্রের ইতিহাসে ভারতী বিশিষ্ট স্থানের অধিকারী।”
-
এই পত্রিকা ছিল বাংলা সাহিত্যে নবপ্রজন্মের লেখকদের বিকাশের অন্যতম ক্ষেত্র।
-
‘ভারতী’-র প্রকাশের মাধ্যমে বাংলা সাহিত্য নতুন ধারায় প্রবেশ করে, যা পরবর্তীতে রবীন্দ্রনাথ ও তাঁর সমসাময়িক সাহিত্যচর্চার যুগে পরিণত হয়।
0
Updated: 3 weeks ago
’মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে, মানবের মাঝে আমি বাঁচিবারে চাই।’ পঙ্ক্তিটি কোন কবিতার অংশবিশেষ?
Created: 1 month ago
A
মরণ
B
বধূ
C
প্রাণ
D
বর্ষা
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত ‘প্রাণ’ কবিতার অংশবিশেষ হলো— “মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে, মানবের মাঝে আমি বাঁচিবারে চাই।” কবিতাটি তাঁর কড়ি ও কোমল কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত। এই কবিতায় কবির প্রাণপ্রবাহ, জীবনপ্রেম এবং মানবজীবনের সঙ্গে গভীর একাত্মতার আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলিত হয়েছে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৬১ সালের ৭ মে (১২৬৮ বঙ্গাব্দের ২৫ বৈশাখ) কলকাতার জোড়াসাঁকোর অভিজাত ঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা ছিলেন মহার্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং মাতা সারদা দেবী। ঠাকুর বাড়ির সাহিত্য ও সংস্কৃতিমণ্ডিত পরিবেশে শৈশবেই তাঁর কবি-প্রতিভার বিকাশ ঘটে।
তিনি ১৯০১ সালে প্রতিষ্ঠা করেন শান্তিনিকেতন বিদ্যালয়। ১৯১৩ সালে তাঁর ইংরেজি অনুবাদগ্রন্থ ‘গীতাঞ্জলি’ (The Song Offerings, ১৯১১)-এর জন্য সাহিত্যে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হন। তাঁর প্রথম প্রকাশিত কবিতা ছিল ‘হিন্দুমেলার উপহার’।
তাঁর রচিত উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থগুলো হলো—
-
প্রভাতসঙ্গীত
-
মানসী
-
সোনার তরী
-
চিত্র
-
চৈতালী
-
কল্পনা
-
ক্ষণিকা
-
গীতাঞ্জলি
-
বলাকা
-
পুনশ্চ
0
Updated: 1 month ago