ডিএনএ অণুর দ্বি-হেলিক্স কাঠামোর জনক কে?
A
স্যাংগার ও পলিং
B
ওয়াটসন ও ক্রিক
C
লুই পাস্তুর ও ওয়াটসন
D
পলিং ও ক্রিক
উত্তরের বিবরণ
ডিএনএ অণুর ডাবল হেলিক্স কাঠামো
ডিএনএ হলো একটি নিউক্লিক এসিড, যা জীবদেহের গঠন ও কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রয়োজনীয় জিনগত তথ্য বহন করে। ১৯৫৩ সালে, ইংল্যান্ডের বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন এবং মার্কিন বিজ্ঞানী ফ্রান্সিস ক্রিক ডিএনএ অণুর ডাবল হেলিক্স (দ্বি-হেলিক্স) কাঠামো প্রথম বর্ণনা করেন। এজন্য তাদেরকে ডিএনএ অণুর ডাবল হেলিক্স কাঠামোর জনক হিসেবে খ্যাতি রয়েছে এবং এই আবিষ্কারের জন্য তারা পরে নোবেল পুরস্কারও পান।
উল্লেখযোগ্যভাবে, ডিএনএ অণুকে প্রথমবার ফ্রেডরিক মেসচার উপস্থাপন করেছিলেন।
উৎস: জীববিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি
 
                            
                        
                        
                        
                        
                        0
Updated: 6 days ago
সালােকসংশ্লেষণে সূর্যের আলাের রাসায়নিক শক্তিতে পরিণত করার কর্মদক্ষতা হলাে-
Created: 1 month ago
A
০%
B
১০ - ১৫%
C
৩ - ৬%
D
১০০%
সালোকসংশ্লেষণ একটি গুরুত্বপূর্ণ শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া যেখানে সবুজ উদ্ভিদ সূর্যের আলোক শক্তিকে রাসায়নিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে। এই শক্তি ব্যবহার করে তারা কার্বন ডাই-অক্সাইডকে বিজারিত করে শর্করা জাতীয় খাদ্য তৈরি করে।
এই প্রক্রিয়াটি একটি জটিল রাসায়নিক বিক্রিয়া, যা উদ্ভিদের জীবনধারণ ও পৃথিবীর খাদ্যশৃঙ্খলের ভিত্তি গড়ে তোলে।
- 
সালোকসংশ্লেষণ হলো সেই প্রক্রিয়া, যেখানে সবুজ উদ্ভিদ সূর্যের আলো ব্যবহার করে খাদ্য তৈরি করে। 
- 
এই প্রক্রিয়ায় চারটি অপরিহার্য উপাদান হলো আলো, ক্লোরোফিল, পানি এবং কার্বন ডাই-অক্সাইড। 
- 
তাত্ত্বিকভাবে সালোকসংশ্লেষণে সূর্যের আলোকে রাসায়নিক শক্তিতে রূপান্তরের সর্বোচ্চ কর্মদক্ষতা ১১%, কিন্তু বাস্তবে এটি মাত্র ৩% থেকে ৬%। 
- 
সালোকসংশ্লেষণের জন্য সবচেয়ে উপযোগী তাপমাত্রা ২২ থেকে ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। 
- 
সূর্য থেকে আসা মোট আলোর মধ্যে মাত্র ১% থেকে ২% আলো সালোকসংশ্লেষণে ব্যবহৃত হয়। 
- 
লাল আলোতে সালোকসংশ্লেষণ সবচেয়ে কার্যকর হয়, অপরদিকে সবুজ আলোতে কার্যকারিতা সর্বনিম্ন। 
- 
উদ্ভিদ কোষের ক্লোরোপ্লাস্টে সালোকসংশ্লেষণ সংঘটিত হয়। 
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago
পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি ধাতু কোনটি?
Created: 2 months ago
A
লোহা
B
সিলিকন
C
পারদ
D
তামা
পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে পাওয়া যাওয়া ধাতুটি হলো অ্যালুমিনিয়াম।
ভূপৃষ্ঠে বিভিন্ন ধাতুর মধ্যে অ্যালুমিনিয়াম সবচেয়ে বেশি (প্রায় ৮.১%), এরপর রয়েছে লোহা (প্রায় ৫%) এবং ক্যালসিয়াম (প্রায় ৩.৬%)।
অ্যালুমিনিয়াম সাধারণত অন্যান্য মৌলিক পদার্থের সঙ্গে মিশে যৌগ তৈরি করে থাকে। এই যৌগগুলোকে অ্যালুমিনিয়ামের আকরিক বলা হয়। যেমন: বক্সাইট, ক্রায়োলাইট ও কোরানডাম।
তবে যদি কোনো প্রশ্নে অ্যালুমিনিয়াম অপশনে না থাকে, তাহলে পরবর্তী সর্বাধিক প্রচলিত ধাতু হিসেবে লোহা-কেই সঠিক উত্তর হিসেবে ধরা হবে।
তথ্যসূত্র: সাধারণ বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 2 months ago
[প্রশ্নটি তৎকালীন সাম্প্রতিক ছিলো] সবচেয়ে শক্তিশালী সৌরচুল্লি তৈরি করা হয়েছে কোন দেশে?
Created: 2 months ago
A
যুক্তরাষ্ট্র
B
ভারত
C
জাপান
D
নেপাল
ফ্রান্সে বিশ্বের সবচেয়ে বড় এবং শক্তিশালী সৌর রিঅ্যাক্টর, যার নাম ইন্টারন্যাশনাল থার্মোনিউক্লিয়ার এক্সপেরিমেন্টাল রিঅ্যাক্টর (আইটিইআর), তৈরি হচ্ছে।
এই প্রকল্পে ইউরোপীয় ইউনিয়ন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন, রাশিয়া, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও ভারতসহ অনেক দেশ অংশ নিচ্ছে।
এর প্রধান উদ্দেশ্য হলো বড় পরিমাণে শক্তি উৎপাদনের জন্য নিউক্লিয়ার ফিউশনের সক্ষমতা পরীক্ষা করা।
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 2 months ago