অধিকাংশ অ্যান্জিওস্পার্ম এর ভ্রুনথলি হলো-
A
7-Celled, 8 nucleate
B
8-Celled, 8 nucleate
C
4-Celled, 4 nucleate
D
6-Celled, 7 nucleate
উত্তরের বিবরণ
অ্যাঞ্জিওস্পার্মের অধিকাংশ উদ্ভিদে দেখা যায় Polygonum type ভ্রূণথলি (embryo sac), যা সবচেয়ে প্রচলিত ও আদর্শ গঠনবিশিষ্ট ভ্রূণথলি। এতে মোট ৮টি নিউক্লিয়াস থাকলেও কোষের সংখ্যা ৭টি, কারণ দুটি নিউক্লিয়াস কেন্দ্রস্থলে একত্রিত হয়ে একটি কোষ তৈরি করে।
-
Egg apparatus: ভ্রূণথলির এক প্রান্তে অবস্থিত এবং এতে থাকে একটি Egg cell ও দুটি Synergids। এই তিনটি কোষ নিষেক ও ভ্রূণ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
-
Central cell: ভ্রূণথলির মাঝখানে থাকে দুটি Polar nuclei, যা একত্রিত হয়ে Central cell তৈরি করে। নিষেকের সময় একটি পুরুষ গ্যামেট এই কোষের সঙ্গে যুক্ত হয়ে Endosperm গঠন করে।
-
Antipodal cells: ভ্রূণথলির অপর প্রান্তে থাকে তিনটি Antipodal cell, যা সাধারণত পুষ্টি সংরক্ষণে সহায়তা করে।
এইভাবে ভ্রূণথলিতে মোট ৭টি কোষ ও ৮টি নিউক্লিয়াস থাকে, যা Polygonum type embryo sac-এর বৈশিষ্ট্যসূচক গঠন।
0
Updated: 1 week ago
কোনটিতে protoplat fusion সহযোগীতা করে?
Created: 6 days ago
A
Somatic Hybridization
B
Sex determination
C
Meiosis
D
Crossing over
Somatic hybridization হলো এমন একটি জৈবপ্রযুক্তিগত প্রক্রিয়া যেখানে দুই ভিন্ন উদ্ভিদের সোমাটিক (শরীরিক) কোষ থেকে প্রোটোপ্লাস্ট তৈরি করে তাদের সংযুক্ত (fusion) করা হয়। এর মাধ্যমে জেনেটিকভাবে নতুন বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন উদ্ভিদ সৃষ্টি করা সম্ভব হয়।
-
এই প্রক্রিয়ার মূল ধাপ হলো protoplast fusion, যেখানে দুই ভিন্ন উদ্ভিদের কোষপ্রাচীরবিহীন প্রোটোপ্লাস্ট একত্রিত হয়।
-
সংযুক্ত কোষগুলোর নিউক্লিয়াস একত্রিত হয়ে নতুন হাইব্রিড কোষ গঠন করে।
-
এই হাইব্রিড কোষ থেকে নতুন জেনেটিক বৈচিত্র্যযুক্ত উদ্ভিদ তৈরি করা যায়।
-
ফলে Somatic hybridization উদ্ভিদ প্রজননে এমন বৈশিষ্ট্য সংযুক্ত করতে সহায়তা করে, যা সাধারণ যৌন প্রজননের মাধ্যমে সম্ভব নয়।
0
Updated: 6 days ago
নিষেকের পর ডিম্বক কিসে পরিণত হয়?
Created: 5 days ago
A
ভ্রুন
B
ফল
C
বীজ
D
টেষ্টা
ডিম্বক (Ovule) হলো উদ্ভিদের বীজ গঠনের মূল কাঠামো, যেখানে ডিম্বাণু (egg cell) অবস্থান করে। এটি নিষেক প্রক্রিয়ার কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে কাজ করে এবং পরবর্তীতে বীজ (seed) রূপে পরিণত হয়।
-
নিষেকের সময় পুরুষ গ্যামেট (sperm) ডিম্বাণুর সাথে মিলিত হয়ে জাইগোট (zygote) তৈরি করে।
-
জাইগোট বিভাজিত হয়ে ভ্রূণ (embryo) গঠন করে, যা পরবর্তীতে নতুন উদ্ভিদে বিকশিত হয়।
-
ডিম্বকের অন্যান্য অংশ থেকে এন্ডোস্পার্ম (ভ্রূণের পুষ্টির উৎস) এবং বীজ আবরণ (testa) গঠিত হয়।
-
নিষেকের পর পুরো ডিম্বক বীজে পরিণত হয়, যেখানে ভ্রূণ অভ্যন্তরে অবস্থান করে।
-
অপরদিকে, ডিম্বাশয় (ovary) বৃদ্ধি পেয়ে ফল (fruit) গঠন করে, যা বীজকে সুরক্ষা দেয় ও বিস্তারে সহায়তা করে।
অতএব, নিষেকের পর ডিম্বক বীজে পরিণত হয়, ভ্রূণ বীজের ভিতরে থাকে এবং ডিম্বাশয় ফল গঠন করে—এই প্রক্রিয়াই উদ্ভিদের প্রজননের মূল ভিত্তি।
0
Updated: 5 days ago
মাইক্রোস্পোরোজেনেসিস কোথায় ঘটে?
Created: 1 week ago
A
অ্যানথার
B
ওভিউল
C
ষ্টিগমা
D
স্টাইল
মাইক্রোস্পোরোজেনেসিস (Microsporogenesis) হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে পরাগধানির (Anther) অভ্যন্তরে থাকা মাইক্রোস্পোর মাদার সেল বিভাজিত হয়ে চারটি হ্যাপ্লয়েড মাইক্রোস্পোর তৈরি করে। এই প্রক্রিয়াটি হলো পুরুষ গ্যামেটোফাইট গঠনের প্রথম ধাপ।
-
পরাগধানির ভেতরে থাকা মাইক্রোস্পোর মাদার সেল (microspore mother cell) একটি মিয়োসিস বিভাজন সম্পন্ন করে।
-
এর ফলে চারটি হ্যাপ্লয়েড মাইক্রোস্পোর (haploid microspores) উৎপন্ন হয়।
-
এই চারটি মাইক্রোস্পোর একত্রে থাকে এবং টেট্রাড (tetrad) গঠন করে।
-
পরবর্তীতে প্রতিটি মাইক্রোস্পোর পৃথক হয়ে পরাগকণা (pollen grain) এ পরিণত হয়।
-
এই সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াকে বলা হয় মাইক্রোস্পোরোজেনেসিস, যা পুরুষ প্রজনন কোষ (male gametophyte) তৈরির সূচনা নির্দেশ করে।
0
Updated: 1 week ago