কোন ধাতু পানি অপেক্ষা হালকা?
A
ম্যাগনেসিয়াম
B
ক্যালসিয়াম
C
সোডিয়াম
D
পটাসিয়াম
উত্তরের বিবরণ
পটাসিয়াম এবং সোডিয়াম উভয়ই এমন ধাতু, যা খুব হালকা এবং পানি থেকে কম ভারী।
-
এই ধাতুগুলো গ্রুপ ১-এ থাকে এবং খুব ক্ষার ধাতু।
-
তাদের ঘনত্ব পানির চেয়ে কম হওয়ায় এগুলো পানির উপরে ভাসে।
-
পটাসিয়ামের ঘনত্ব সোডিয়ামের থেকে কম, তাই পটাসিয়াম সোডিয়ামের চেয়ে আরও হালকা।
ধাতুগুলোর ঘনত্ব (প্রতি সেন্টিমিটার ঘনফুটে):
-
সোডিয়াম: ০.৯৭
-
পটাসিয়াম: ০.৮৬
-
ম্যাগনেসিয়াম: ১.৭৪
-
ক্যালসিয়াম: ১.৫৪
-
পানি: ১.০
অর্থাৎ, পটাসিয়াম এবং সোডিয়াম পানির চেয়ে হালকা, এবং পটাসিয়াম সবচেয়ে হালকা ধাতু।
0
Updated: 1 week ago
মানবদেহে শক্তি উৎপাদনের প্রধান উৎস-
Created: 2 months ago
A
পরিপাক
B
খাদ্য গ্রহণ
C
শ্বসন
D
রক্ত সংবহন
শ্বসন
শ্বসন হলো সেই প্রক্রিয়া যেখানে জটিল খাদ্যদ্রব্য যেমন শর্করা, প্রোটিন, এবং চর্বি এনজাইমের সাহায্যে অক্সিজেনের উপস্থিতিতে ভেঙ্গে সহজ যৌগে পরিণত হয়। এই প্রক্রিয়ার সময় কার্বন ডাইঅক্সাইড (CO₂) ও পানি (H₂O) উৎপন্ন হয়।
শ্বসনের মাধ্যমে যে শক্তি তৈরি হয়, তা জীবের বিভিন্ন কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়। তাই মানবদেহে শক্তি উৎপাদনের মূল উৎস হলো শ্বসন।
শ্বসন প্রধানত কোষের মাইটোকন্ড্রিয়া ও সাইটোপ্লাজমে ঘটে, তবে মূলভাবে এটি মাইটোকন্ড্রিয়াতেই সংঘটিত হয়।
অক্সিজেনের প্রয়োজন অনুযায়ী শ্বসনকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়:
-
সবাত শ্বসন (Aerobic respiration): যেখানে অক্সিজেন প্রয়োজন।
-
অবাত শ্বসন (Anaerobic respiration): যেখানে অক্সিজেনের প্রয়োজন নেই।
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
0
Updated: 2 months ago
সুষম খাদ্যের উপাদান কয়টি?
Created: 5 days ago
A
৪ টি
B
৫ টি
C
৬ টি
D
৮ টি
সুষম খাদ্য
মানবদেহের পুষ্টির প্রয়োজন ভালোভাবে পূরণ করতে সুষম খাদ্য খাওয়া খুব জরুরি। সুষম খাদ্যে মোট ৬ ধরনের উপাদান থাকে।
সুষম খাদ্যে শর্করা, প্রোটিন (আমিষ) এবং চর্বির পরিমাণ থাকে প্রায় ৪ : ১ : ১ অনুপাতে।
সুষম খাদ্যের উপাদান:
১। শর্করা
২। প্রোটিন (আমিষ)
৩। ভিটামিন
৪। খনিজ লবণ
৫। চর্বি
৬। পানি
সূত্র: সাধারণ বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।
0
Updated: 5 days ago
কোনটিকে চুম্বকে পরিণত করা যায়?
Created: 2 months ago
A
তামা
B
ইস্পাত
C
পিতল
D
স্বর্ণ
চৌম্বক এবং অচৌম্বক পদার্থ
১. চৌম্বক পদার্থ (Magnetic Materials):
-
যে সব পদার্থ চুম্বকের দ্বারা আকর্ষিত হয় বা চুম্বক তৈরি করতে সক্ষম, তাদের চৌম্বক পদার্থ বলা হয়।
-
অধিকাংশ চৌম্বক পদার্থে লোহা (Fe) থাকে, তাই এগুলোকে ফেরো চৌম্বক পদার্থ (Ferromagnetic Materials) বলা হয়।
-
“ফেরো” শব্দের অর্থ হলো লোহা।
-
উদাহরণ: লোহা, ইস্পাত, নিকেল, কোবাল্ট ইত্যাদি।
২. অচৌম্বক পদার্থ (Non-Magnetic Materials):
-
যে সব পদার্থ চুম্বকের দ্বারা আকর্ষিত হয় না এবং চুম্বকে পরিণত করা যায় না, তাদের অচৌম্বক পদার্থ বলা হয়।
-
উদাহরণ: সোনা, রূপা, তামা, পিতল, অ্যালুমিনিয়াম, দস্তা, টিন, কাঠ, কাগজ, প্লাস্টিক, রাবার ইত্যাদি।
উৎস: নবম–দশম শ্রেণির পদার্থবিজ্ঞান পাঠ্যপুস্তক।
0
Updated: 2 months ago