‘লালসালু’ উপন্যাসের রচনাকাল কোনটি?
A
১৯৪৩ সালে
B
১৯৪৮ সালে
C
১৯৫২ সালে
D
১৯৭০ সালে
উত্তরের বিবরণ
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ তিনটি উপন্যাস রচনা করেন। যথা - লালসালু (১৯৪৮), চাঁদের অমাবস্যা (১৯৬৪) ও কাঁদো নদী কাঁদো (১৯৬৮)। লালসালু তার শ্রেষ্ঠ রচনা। উপন্যাসটি ফরাসি ভাষায় L Arbre Sams Maeme নামে ও ইংরেজি ভাষায় Tree Without Roots নামে প্রকাশিত হয়।

0
Updated: 1 month ago
'বদিউল আলম' চরিত্রটি কোন উপন্যাসের অন্তর্গত?
Created: 3 weeks ago
A
অনীল বাগচীর
B
শ্যামল ছায়া
C
আগুনের পরশমণি
D
শ্যামল ছায়া
‘আগুনের পরশমণি’ উপন্যাস
-
উপন্যাসে ১৯৭১ সালের জুলাই মাসে অবরুদ্ধ ঢাকা শহরের সামগ্রিক চিত্র অঙ্কিত হয়েছে।
-
এটি প্রকাশিত হয় ১৯৮৬ সালে।
-
উপন্যাসের কাহিনি শুরু হয় যখন অপরিচিত গেরিলা মুক্তিযোদ্ধা বদিউল আলমকে মতিন সাহেব নামে একজন ভদ্রলোক আশ্রয় দেন।
হুমায়ূন আহমেদ রচিত মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক অন্যান্য উপন্যাস
-
জোছনা ও জননীর গল্প
-
আগুনের পরশমণি
-
শ্যামল ছায়া
-
সৌরভ
-
অনীল বাগচীর একদিন
উৎস:
১) বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা
২) বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 3 weeks ago
কাজী নজরুল ইসলামের উপন্যাস কোনটি?
Created: 1 month ago
A
মৃত্যুক্ষুধা
B
আলেয়া
C
ঝিলিমিলি
D
মধুমালা
‘মৃত্যুক্ষুধা’ উপন্যাস
- ১৯৩০ সালে প্রকাশিত হয়েছিল কাজী নজরুল ইসলামের রাজনৈতিক উপন্যাস মৃত্যুক্ষুধা।
- কাজী নজরুল ইসলাম 'মৃত্যুক্ষুধা' উপন্যাসটি বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে লিখেছেন।
- ১৯২৭ সাল থেকে ১৯২৯ সাল পর্যন্ত সময়কালে তিনি মৃৎশিল্পের কেন্দ্রভূমি পশ্চিমবঙ্গের কৃষ্ণনগরের ছিলেন।
- এ কৃষ্ণনগরের চাঁদসড়কের দরিদ্র হিন্দু-মুসলিম-খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের দারিদ্র ও দুঃখ ভরা জীবন নিয়ে উপন্যাসের কাহিনী গড়ে উঠেছে।
----------------------------
• কাজী নজরুল ইসলাম:
- কাজী নজরুল ইসলাম বাংলাদেশের জাতীয় কবি এবং অবিভক্ত বাংলার সাহিত্য, সমাজ ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব।
- কাজী নজরুল ইসলাম ১৩০৬ বঙ্গাব্দের ১১ জ্যৈষ্ঠ (২৪ মে ১৮৯৯) পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
- নজরুলের ডাক নাম ছিল ‘দুখু মিয়া’।
- বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে তিনি ‘বিদ্রোহী কবি’।
- কাজী নজরুল ইসলাম আধুনিক বাংলা গানের জগতে ‘বুলবুল’ নামে খ্যাত।
কাজী নজরুল ইসলাম রচনাসমগ্র:
• উপন্যাস:
- বাঁধন-হারা (বাংলা সাহিত্যের প্রথম পত্রোপান্যাস),
- মৃত্যুক্ষুধা,
- কুহেলিকা।
• গল্পগ্রন্থ:
- ব্যথার দান,
- রিক্তের বেদন,
- শিউলিমালা।
• নাটক:
- ঝিলিমিলি,
- আলেয়া
- মধুমালা (গীতিনাট্য)
• কাজী নজরুল ইসলাম রচিত প্রবন্ধগ্রন্থ:
- দুর্দিনের যাত্রী,
- যুগবাণী,
- রুদ্র মঙ্গল।
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর, মৃত্যুক্ষুধা উপন্যাস ও বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 1 month ago
‘রোহিণী’ চরিত্রটি কোন উপন্যাসে পাওয়া যায়?
Created: 3 months ago
A
চরিত্রহীন
B
গৃহদাহ
C
কৃষ্ণকান্তের উইল
D
সংসপ্তক
কৃষ্ণকান্তের উইল
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অন্যতম শ্রেষ্ঠ এবং সমকালীন সময়ে বিতর্কিত উপন্যাসগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র বিধবা নারী রোহিণীকে ঘিরে বঙ্কিমচন্দ্র নিজের শিল্পবোধ ও নৈতিক আদর্শের দ্বন্দ্বকে ফুটিয়ে তুলেছেন। ঔপন্যাসিকের জীবদ্দশায় এই গ্রন্থের চারটি সংস্করণ প্রকাশ পেয়েছিল।
উপন্যাসটির প্রধান চরিত্রগুলো হলো:
-
রোহিণী
-
গোবিন্দলাল
-
ভ্রমর
অন্যদিকে,
‘চরিত্রহীন’ উপন্যাসটি শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের রচনা। এর চরিত্রগুলো হলো সতীশ, সাবিত্রী, দিবাকর ও কিরণময়ী।
‘গৃহদাহ’ শরৎচন্দ্রের আরেকটি উল্লেখযোগ্য উপন্যাস, যার চরিত্রগুলো হলো সুরেশ, মহিম ও অচলা।
সংশপ্তক উপন্যাসটি শহীদুল্লাহ কায়সারের লেখা। এতে প্রধান চরিত্রগুলো হলো রাবেয়া খাতুন (রাবু), জাহেদ, সেকেন্দার, মালু, হুরমতি, লেকু, রমজান এবং রামদয়াল।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়:
১৮৩৮ সালের ২৭ জুন চবিবশ পরগনা জেলার কাঁঠালপাড়া গ্রামে তাঁর জন্ম। তাঁকে বাংলা উপন্যাসের জনক বলা হয়। তাঁর ত্রয়ী উপন্যাস হলো — আনন্দমঠ, দেবী চৌধুরানী এবং সীতারাম। এছাড়া তিনি ‘সাম্য’ নামক গ্রন্থের রচয়িতা।
বঙ্কিমচন্দ্রের অন্যান্য উপন্যাসের মধ্যে উল্লেখযোগ্য:
-
কপালকুণ্ডলা
-
মৃণালিনী
-
বিষবৃক্ষ
-
ইন্দিরা
-
যুগলাঙ্গুরীয়
-
চন্দ্রশেখর
-
রাধারানী
-
রজনী
-
কৃষ্ণকান্তের উইল
-
রাজসিংহ
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর।

0
Updated: 3 months ago