‘রত্ন> রতন’ হওয়ার সন্ধি সূত্র –
A
স্বরভক্তি
B
স্বরসংগতি
C
অভিশ্রুতি
D
অপিনিহিতি
উত্তরের বিবরণ
সময় সময় উচ্চারণের সুবিধার জন্য সংযুক্ত ব্যঞ্জনধ্বনির মাঝখানে স্বরধ্বনি আসে। একে বলা হয় মধ্য স্বরাগম বা বিপ্রকর্ষ বা স্বরভক্তি। যেমন - রত্ন > রতন, ধর্ম > ধরম, স্বপ্ন > স্বপন, হর্ষ > হরষ।
0
Updated: 3 months ago
সন্ধি ব্যাকরণের কোন অংশে আলোচিত হয়?
Created: 1 month ago
A
ধ্বনিতত্ত্বে
B
রূপতত্ত্বে
C
বাক্যতত্ত্বে
D
অর্থতত্ত্বে
সব ভাষার ব্যাকরণের প্রধানত চারটি বিষয়ের আলোচনা হয় ধ্বনিতত্ত্ব, শব্দতত্ত্ব বা রূপতত্ত্ব, বাক্যতত্ত্ব এবং অর্থতত্ত্ব। সন্ধি ব্যাকরণের ধ্বনিতত্ত্ব অংশে আলোচিত হয়।
ধ্বনির উচ্চারণ প্রণালী, উচ্চারণের স্থান, বর্ণ বিন্যাস, ধ্বনি সংযোগ বা সন্ধি, ধ্বনির পরিবর্তন ও লোপ, ণত্ব ও ষত্ব বিধান ইত্যাদি ধ্বনিতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়।
0
Updated: 1 month ago
'জনৈক' শব্দটির সন্ধি বিচ্ছেদ-
Created: 3 months ago
A
জন + ইক
B
জন + এক
C
জনৈ + এক
D
জন + ঈক
সন্ধি কী
যখন দুটি ধ্বনি (অর্থাৎ উচ্চারণ) একসাথে মিলে একটি নতুন শব্দ তৈরি করে, তখন তাকে সন্ধি বলে।
বাংলা ভাষায় নতুন শব্দ তৈরি করতে যেমন: উপসর্গ, প্রত্যয়, বা সমাস ব্যবহৃত হয়, তেমনই সন্ধি-ও একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম।
সন্ধির প্রকারভেদ:
সন্ধি মূলত তিন ধরনের হয়:
-
স্বরসন্ধি
-
ব্যঞ্জনসন্ধি
-
বিসর্গসন্ধি
উদাহরণ:
সূর্যোদয় = সূর্য + উদয় → এটা স্বরসন্ধির একটি উদাহরণ।
স্বরসন্ধি কী?
যখন দুটি স্বরধ্বনি (অর্থাৎ স্বরবর্ণ) একসাথে মিলিত হয়, তখন তাকে স্বরসন্ধি বলে।
কিছু উদাহরণ:
-
শুভ + ইচ্ছা = শুভেচ্ছা
-
সূর্য + উদয় = সূর্যোদয়
-
মহা + ঋষি = মহর্ষি
-
শীত + ঋতু = শীতার্ত
-
জন + এক = জনৈক
-
বন + ওষধি = বনৌষধি
-
প্রতি + এক = প্রত্যেক
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি, নবম-দশম শ্রেণি (২০২১ সংস্করণ)
0
Updated: 3 months ago
সন্ধি ব্যাকরণের কোন অংশে আলোচিত হয়?
Created: 1 month ago
A
রূপতত্ত্বে
B
বাক্যতত্ত্বে
C
অর্থতত্ত্বে
D
ধ্বনিতত্ত্বে
সন্ধি ব্যাকরণের ধ্বনিতত্ত্ব অংশে আলোচিত হয়। ধ্বনির উচ্চারণ প্রণালী, উচ্চারণের স্থান, বর্ণ বিন্যাস, ধ্বনি সংযোগ বা সন্ধি, ধ্বনির পরিবর্তন ও লোপ, ণত্ব ও ষত্ব বিধান ইত্যাদি ধ্বনিতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়।
0
Updated: 1 month ago