A
মূর্খদের ভাষা
B
পণ্ডিতদের ভাষা
C
জনগণের ভাষা
D
লেখকদের ভাষা
উত্তরের বিবরণ
প্রাকৃত মধ্যভারতীয় আর্যভাষা। প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা বৈদিক বা সংস্কৃত থেকে এর উৎপত্তি বলে মনে করা হয়। সংস্কৃত ভাষার যে রূপটি ছিল সাধারণ মানুষের মুখের ভাষা, তা এক সময় শিথিল ও সরল হয়ে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন আঞ্চলিক রূপ ধারণ করে।
কালক্রমে এগুলিকেই বলা হয় প্রাকৃত ভাষা। প্রাকৃত ভাষার নামকরণ প্রসঙ্গে কেউ কেউ বলেন যে, এর প্রকৃতি বা মূল হচ্ছে ‘সংস্কৃত’, তাই প্রকৃতি থেকে উদ্ভূত বলে এর নাম হয়েছে প্রাকৃত। আবার কেউ কেউ বলেন, ‘প্রকৃতি’ অর্থ সাধারণ জনগণ এবং তাদের ব্যবহূত ভাষাই প্রাকৃত ভাষা, অর্থাৎ প্রাকৃত জনের ভাষা প্রাকৃত ভাষা।

0
Updated: 1 day ago
বন্ধনী চিহ্ন সাহিত্যে কী অর্থে ব্যবহৃত হয়?
Created: 2 days ago
A
ধাতু বোঝাতে
B
অর্থমূলক
C
ব্যাখ্যামূলক
D
উৎপন্ন বোঝাতে
সাহিত্যিক লেখায় বন্ধনী চিহ্ন (যেমন, ()) সাধারণত বিশেষ তথ্য, ব্যাখ্যা, মন্তব্য বা পরিসংখ্যান যোগ করার জন্য ব্যবহৃত হয়, যা মূল বক্তব্যকে সমর্থন বা বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করতে সাহায্য করে।

0
Updated: 2 days ago
অর্থানুসারে শব্দ কত প্রকার?
Created: 1 week ago
A
২ প্রকার
B
৩ প্রকার
C
৪ প্রকার
D
৫ প্রকার
অর্থানুসারে শব্দ ৩ প্রকার। যথা: ১. যৌগিক শব্দ, ২. রূঢ়ি শব্দ ও ৩. যোগরূঢ় শব্দ।

0
Updated: 1 week ago
'উৎকর্ষতা' কি কারণে অশুদ্ধ?
Created: 2 weeks ago
A
সন্ধিজনিত
B
প্রত্যয়জনিত
C
উপসর্গজনিত
D
বিভক্তিজনিত
বাংলা একাডেমি আধুনিক বাংলা অভিধান অনুসারে,
• উৎকর্ষ এটি বিশেষ্য পদ,
- (উৎ + √কৃষ্ + অ) প্রত্যয় সাধিত শব্দ।
• আর এর সাথে 'তা’ (বিশেষ্য) প্রত্যয় যুক্ত করলে ‘উৎকর্ষতা’ হয় যা বিশেষ্যের দ্বিত্ব প্রয়োগ। অর্থাৎ ‘উৎকর্ষতা’ শব্দে তা-প্রত্যয়ের অপপ্রয়োগ ঘটেছে।
• ‘উৎকর্ষতা’ শব্দের এর শুদ্ধ প্রয়োগ হবে- 'উৎকর্ষ বা উৎকৃষ্টতা'।
• নিয়ম:
‘তা’ ‘ত্ব’ এবং ‘য’ হলো বিশেষ্যবাচক প্রত্যয়। যা কেবল বিশেষণ শব্দকে বিশেষ্য করে। তাই বিশেষ্য শব্দের সঙ্গে আবারো ‘তা’ ‘ত্ব’ বা য যুক্ত করলে তা ভুল হবে। যেমন: কৃপণ বিশেষণ শব্দের সাথে তা প্রত্যয় যুক্ত হয়ে কৃপণতা হয়েছে।
উৎস: বাংলা একাডেমি, আধুনিক বাংলা অভিধান ও ভাষা-শিক্ষা, ড. হায়াৎ মামুদ।

0
Updated: 2 weeks ago