‘সাবাস বাংলাদেশ’ ভাস্কর্যটির শিল্পী কে?
A
হামিদুজ্জামান
B
নিতুন কুন্ডু
C
মৃনাল হক
D
শামিম সিকদার
উত্তরের বিবরণ
“সাবাশ বাংলাদেশ” ভাস্কর্যটি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে অবস্থিত একটি স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে নির্মিত, যা মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রকাশ করে। এই শিল্পকর্মটির নির্মাতা ছিলেন বিখ্যাত ভাস্কর ও শিল্পী নিতুন কুন্ডু।

0
Updated: 1 day ago
রাজারবাগ পুলিশ লাইনে অবস্থিত 'দুর্জয়' ভাস্কর্যটির স্থপতি কে?
Created: 3 weeks ago
A
নভেরা আহমেদ
B
হামিদুজ্জামান খান
C
মৃণাল হক
D
কামরুল হাসান
রাজারবাগ পুলিশ লাইনে অবস্থিত 'দুর্জয়' ভাস্কর্যটির শিল্পী মৃণাল হক।
মৃণাল হকের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য ভাস্কর্যসমূহ:
-
'বলাকা' – মতিঝিল, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে
-
'রত্নদ্বীপ'
-
'রাজসিক' – হোটেল শেরাটনের সামনে
-
'জননী ও গর্বিত বর্ণমালা' – পরীবাগ মোড়ে
-
'কোতোয়াল' – ইস্কাটন
-
'ময়ূর' – সাতরাস্তায়
-
ভাস্কর্য – এয়ারপোর্ট গোল চত্বর
-
'অতলান্তিকে বসতি' – নৌ সদর দপ্তরের সামনে

0
Updated: 3 weeks ago
ঢাকার বিখ্যাত তারা মসজিদ তৈরি করেন-
Created: 5 months ago
A
শায়েস্তা খান
B
নওয়াব সলিমুল্লাহ
C
মির্জা আহমেদ জান
D
খান সাহেব আবুল হাসনাত
• ঢাকার বিখ্যাত তারা মসজিদ তৈরি করেন — 'মির্জা আহমেদ জান'।
• তারা মসজিদ:
- তারা মসজিদ পুরানো ঢাকার আরমানিটোলায় আবুল খয়রাত সড়কে অবস্থিত।
- সাদা মার্বেলের গম্বুজের ওপর নীলরঙা তারায় খচিত এ মসজিদ নির্মিত হয় আঠারো শতকের প্রথম দিকে।
- মির্জা গোলাম পীর (মির্জা আহমদ জান) ঢাকার বিখ্যাত ‘তারা মসজিদ’ তৈরি করেন।
- ১৯২৬ সালে, ঢাকার তৎকালীন স্থানীয় ব্যবসায়ী, আলী জান বেপারী মসজিদটির সংস্কার করেন। সে সময় জাপানের রঙিন চিনি-টিকরি পদার্থ ব্যবহৃত হয় মসজিদটির মোজাইক কারুকাজে।
- মসজিদের বতর্মান দৈর্ঘ্য ৭০ ফুট (২১.৩৪ মিটার), প্রস্থ ২৬ ফুট (৭.৯৮ মিটার)।
উল্লেখ্য,
- ছোট কাটরা নির্মান করেন শায়েস্তা খান এবং বড় কাটরা নির্মান করেন শাহ সুজা ।
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য নওয়াব সলিমুল্লাহ বিশেষ ভূমিকা পালন করেন। এমনকি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের জন্য তিনি ঢাকার রমনা এলাকায় নিজ জমি দান করেন।
তথ্যসূত্র - বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন।

0
Updated: 5 months ago
পাহাড়পুরের বৌদ্ধ বিহারটি কি নামে পরিচিত ছিল?
Created: 5 months ago
A
সোমপুর বিহার
B
ধর্মপাল বিহার
C
জগদ্দল বিহার
D
শ্রী বিহার
• পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার:
- পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার বা সোমপুর বিহার বা সোমপুর মহাবিহার বর্তমানে ধ্বংসপ্রাপ্ত একটি প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার।
- পালবংশের দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপালদেব অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকে এই বিহার তৈরি করেছিলেন।
- ১৮৭৯ সালে স্যার কানিংহাম এই বিশাল কীর্তি আবিষ্কার করেন।
- ১৯৮৫ সালে ইউনেস্কো এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দেয়।
- পাহাড়পুরকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বৌদ্ধবিহার বলা যেতে পারে।
- আয়তনে এর সাথে ভারতের নালন্দা মহাবিহারের তুলনা হতে পারে।
- এটি ৩০০ বছর ধরে বৌদ্ধদের অতি বিখ্যাত ধর্মচর্চা কেন্দ্র ছিল।
- বর্তমান বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের নওগাঁ জেলার বাদলগাছি উপজেলার পাহারপুর গ্রামে অবস্থিত এই বিহার।
- শুধু উপমহাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকেই নয়, চীন, তিব্বত, মায়ানমার (তদানীন্তন ব্রহ্মদেশ), মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া প্রভৃতি দেশের বৌদ্ধরা এখানে ধর্মচর্চা ও ধর্মজ্ঞান অর্জন করতে আসতেন।
- খ্রিষ্টীয় দশম শতকে বিহারের আচার্য ছিলে অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান।
- পুন্ড্রবর্ধনের রাজধানী পুন্ড্রনগর (বর্তমান মহাস্থান) এবং অপর শহর কোটিবর্ষ (বর্তমান বানগড়)এর মাঝামাঝি স্থানে অবস্থিত ছিল সোমপুর মহাবিহার।
- এর ধ্বংসাবশেষটি বর্তমান বাংলাদেশের বৃহত্তর রাজশাহীর অন্তর্গত নওগাঁ জেলার বদলগাছি উপজেলার পাহাড়পুর গ্রামে অবস্থিত।
উৎস: বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন, নওগাঁ জেলার সরকারি ওয়েবসাইট এবং বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, নবম-দশম শ্রেণি ।

0
Updated: 5 months ago