A
কৃত যে বিদ্য
B
কৃত যে বিদ্যা
C
কৃত বিদ্যা যার
D
কৃত হয়েছে যার বিদ্যা
উত্তরের বিবরণ
যে সমাসের সমস্তপদে পূর্বপদ ও পরপদের অর্থ না বুঝিয়ে, অন্য কোনো পদকে বোঝায় তাই বহুব্রীহি সমাস। বহুব্রীহি সমাসে সাধারণত যার, যাতে ইত্যাদি শব্দ ব্যাসবাক্যরুপে ব্যবহৃত হয়। যেমন - বহু ব্রীহি (ধান) আছে যার। কৃত বিদ্যা যার - কৃতবিদ্য।

0
Updated: 1 day ago
'হজরত মুহম্মদ (স) ছিলেন একজন আদর্শ মানব' বাক্যটি নিম্নোক্ত একটি শ্রেণির-
Created: 1 month ago
A
মিশ্র
B
জটিল
C
যৌগিক
D
সরল
সরল বাক্য:
বাক্যে একটি মাত্র কর্তা এবং একটিমাত্র সমাপিকা ক্রিয়া থাকে, তাকে সরল বাক্য বলে।
যেমন:
- গণ্ডির বাইরে গেলেই বিষম বিপদ।
- শোনামাত্র তারা আনন্দে চিৎকার করে উঠল।
- পুকুরে পদ্মফুল জন্মে।
- তোমরা বাড়ি যাও।
- সত্যের পূজারি বলে তিনি জগতের সর্বত্র আদৃত।
তেমনিভাবে,
- হজরত মুহম্মদ (স) ছিলেন একজন আদর্শ মানব।
উৎস: ভাষা-শিক্ষা, ড. হায়াৎ মামুদ এবং বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর।

0
Updated: 1 month ago
'তার বয়স বেড়েছে কিন্তু বুদ্ধি বাড়েনি'- এটা কোন ধরনের বাক্য?
Created: 1 month ago
A
যৌগিক বাক্য
B
সাধারণ বাক্য
C
মিশ্র বাক্য
D
সরল বাক্য
যখন দুটি বা তার বেশি স্বাধীন বাক্য (যেগুলো একা একা সম্পূর্ণ অর্থ প্রকাশ করতে পারে) যোজকের সাহায্যে একত্রিত হয়ে একটি বাক্যে রূপ নেয়, তখন সেটিকে যৌগিক বাক্য বলা হয়।
যৌগিক বাক্যে ব্যবহৃত যোজক
যৌগিক বাক্য গঠনে সাধারণত নিচের যোজক শব্দগুলো ব্যবহৃত হয়:
-
এবং, ও, আর,
-
অথবা, বা, কিংবা,
-
কিন্তু, অথচ,
-
সেজন্য, ফলে ইত্যাদি।
এছাড়াও, কমা (,), সেমিকোলন (;), কোলন (:), ড্যাশ (−) ইত্যাদি যতিচিহ্ন কখনো কখনো যোজকের কাজ করে যৌগিক বাক্য গঠনে সহায়তা করে।
যৌগিক বাক্যের উদাহরণ
-
তিনি আমাকে দশ টাকা দিলেন, এবং বাড়ি যেতে বললেন।
-
তার বয়স বেড়েছে, কিন্তু বুদ্ধি বাড়েনি।
-
হামিদ বই পড়ছে, আর সীমা রান্না করছে।
-
সে ঘর ঝাড়ু দিল, ঘর মুছল, তারপর পড়তে বসল।
-
অন্ধকার হয়ে এসেছে, বন্ধুরাও মুখ ভার করে রইল।
-
তোমরা চেষ্টা করেছ, কিন্তু আশানুরূপ ফল পাওনি, এতে দোষের কিছু নেই।
উৎস:
-
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর
-
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম-দশম শ্রেণি, ২০১৯ সংস্করণ

0
Updated: 1 month ago
'তিনি কথা বললেন না।'- বাক্যটির অস্তিবাচক রূপ কী হবে?
Created: 5 days ago
A
তিনি কথা বলতে চাইলেন না।
B
তিনি কথা না বলে থাকতে পারলেন না।
C
তিনি নীরব থাকতে চেষ্টা করলেন।
D
তিনি চুপ করে থাকলেন।
মূল বাক্য: তিনি কথা বললেন না।
প্রশ্ন: এর অস্তিবাচক রূপ কী হবে?
এই বাক্যটি একটি নেতিবাচক বাক্য, যেখানে বোঝানো হয়েছে – তিনি কিছু বলেননি।
অস্তিবাচক রূপ মানে এমন একটি বাক্য তৈরি করা, যা ইতিবাচক শব্দে বলা হলেও মূল অর্থ একই থাকে—মানে, কথার অনুপস্থিতি বোঝাতে হবে।
এখন বিভিন্ন বিকল্প দেখা যাক:
ক) তিনি কথা বলতে চাইলেন না:
এখানে এখনও “চাইলেন না” – এটি একটি নেতিবাচক শব্দ, তাই এটি সম্পূর্ণ অস্তিবাচক রূপ নয়।
খ) তিনি কথা না বলে থাকতে পারলেন না:
এই বাক্যেও “পারলেন না” আছে, যেটা আবার নেতিবাচক, তাই এটিও সঠিক নয়।
গ) তিনি নীরব থাকতে চেষ্টা করলেন:
এখানে বোঝানো হয়েছে, তিনি চেষ্টা করেছেন নীরব থাকার, কিন্তু এটি মূল বাক্যের সরল অর্থ (কথা না বলা) ঠিকভাবে প্রকাশ করে না।
✅ ঘ) তিনি চুপ করে থাকলেন:
এই বাক্যে কোনো নেতিবাচক শব্দ নেই, কিন্তু অর্থ ঠিকই বোঝায় – তিনি কিছু বলেননি।
এটাই হচ্ছে আসল অর্থের ইতিবাচকভাবে প্রকাশ – মানে সঠিক অস্তিবাচক রূপ।
ফলাফল:
✔ সঠিক উত্তর: "তিনি চুপ করে থাকলেন।"
কারণ এটি ইতিবাচক রূপে বলা হলেও মূল নেতিবাচক অর্থটি বজায় রেখেছে।
উৎস: ড. হায়াৎ মামুদ, ভাষা-শিক্ষা

0
Updated: 5 days ago