কোন সমাসে পরপদের অর্থ প্রধান থাকে?
A
অব্যয়ীভাব
B
বহুব্রীহি
C
দ্বন্দ্ব
D
কর্মধারয়
উত্তরের বিবরণ
যেখানে বিশেষণ বা বিশেষণভাবাপন্ন পদের সাথে বিশেষ্য বা বিশেষ্যভাবাপন্ন পদের সমাস হয় এবং পরপদের অর্থই প্রধান রূপে প্রতীয়মান হয়, তাকে কর্মধারয় সমাস বলে। যেমন - নীল যে পদ্ম = নীলপদ্ম, যিনি জজ তিনিই সাহেব = জজ সাহেব, মহান যে নবি = মহানবি।
0
Updated: 3 months ago
সমাস নির্ণয় করুন – বেআইনি।
Created: 2 months ago
A
অব্যয়ীভাব
B
নঞ তৎপুরুষ
C
উপপদ তৎপুরুষ
D
নিত্য সমাস
না বাচক নঞ অব্যয় (না, নেই, নাই, নয়) পূর্বে বসে যে সমাস হয় তাই নঞ তৎপুরুষ সমাস। যেমন: নৃ বিষয়ক তত্ত্ব= নৃতত্ত্ব (মধ্যপদলোপী কর্মধারয়); নয় কাঁড়া = আকাঁড়া; নাকে খত = নাকে খত (অলুক তৎপুরুষ); দায়ে ঠেকা = দায়েঠেকা (অলুক তৎপুরুষ); উল্লেখ্য, লুনের অভাব = আলুনি (অবয়ীভাব সমাস)।
0
Updated: 2 months ago
'সাতসমুদ্র' কোন সমাসের উদাহরণ?
Created: 1 month ago
A
দ্বিগু সমাস
B
তৎপুরুষ সমাস
C
বহুব্রীহি সমাস
D
কর্মধারয় সমাস
দ্বিগু সমাস হলো এমন একটি সমাস যা সংখ্যাবাচক শব্দ এবং বিশেষ্য পদ নিয়ে গঠিত এবং সমষ্টি বা সমাহার নির্দেশ করে। দ্বিগু সমাসে গঠিত সমাসনিষ্পন্ন পদটি সাধারণত বিশেষ্য পদ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
দ্বিগু সমাস নির্ণয়ের সহজ উপায়:
-
প্রথম পদটি সংখ্যাবাচক শব্দ হয়।
-
দ্বিতীয় পদটি বিশেষ্য হয়।
-
সমস্তপদটি সমষ্টি বা সমাহার বোঝায়।
-
সমস্তপদটি একটি বিশেষ্য পদ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
উদাহরণ:
-
সাত সমুদ্রের সমাহার = সাতসমুদ্র
-
আটটি ধাতুর সমাহার = অষ্টধাতু
-
তিন কালের সমাহার = ত্রিকাল
-
পাঁচ সেরের সমাহার = পঁসুরি
-
শত বর্ষের সমাহার = শতবর্ষ
-
শত অব্দের সমাহার = শতাব্দী
-
সপ্ত ঋষির সমাহার = সপ্তর্ষি
-
ত্রি (তিন) পদের সমাহার = ত্রিপদী
অন্যান্য উদাহরণ: অষ্টধাতু, চতুর্ভুজ, চতুরঙ্গ, ত্রিমোহিনী, তেরনদী, পঞ্চভূত, সাতসমুদ্র ইত্যাদি
0
Updated: 1 month ago
‘তপোবন’ কোন সমাস?
Created: 1 month ago
A
দ্বন্দ্ব সমাস
B
চতুর্থী তৎপুরুষ সমাস
C
প্রাদি সমাস
D
বহুব্রীহি সমাস
পূর্বপদে চতুর্থী বিভক্তি (কে, জন্য, নিমিত্ত ইত্যাদি) লোপে যে সমাস হয়, তাকে চতুর্থী তৎপুরুষ সমাস বলে। যেমন: গুরুকে ভক্তি= গুরুভক্তি, আরামের জন্য কেদারা= আরামকেদারা, বসতের নিমিত্ত বাড়ি= বসতবাড়ি, বিয়ের জন্য পাগলা= বিয়েপাগলা ইত্যাদি।
0
Updated: 1 month ago