‘কৃতবিদ্য’ শব্দের ব্যাসবাক্য কোনটি?
A
কৃত যে বিদ্য
B
কৃত যে বিদ্যা
C
কৃত বিদ্যা যার
D
কৃত হয়েছে যার বিদ্যা
উত্তরের বিবরণ
যে সমাসের সমস্তপদে পূর্বপদ ও পরপদের অর্থ না বুঝিয়ে, অন্য কোনো পদকে বোঝায় তাই বহুব্রীহি সমাস। বহুব্রীহি সমাসে সাধারণত যার, যাতে ইত্যাদি শব্দ ব্যাসবাক্যরুপে ব্যবহৃত হয়। যেমন - বহু ব্রীহি (ধান) আছে যার। কৃত বিদ্যা যার - কৃতবিদ্য।
0
Updated: 3 months ago
'হজরত মুহম্মদ (স) ছিলেন একজন আদর্শ মানব' বাক্যটি নিম্নোক্ত একটি শ্রেণির-
Created: 4 months ago
A
মিশ্র
B
জটিল
C
যৌগিক
D
সরল
সরল বাক্য:
বাক্যে একটি মাত্র কর্তা এবং একটিমাত্র সমাপিকা ক্রিয়া থাকে, তাকে সরল বাক্য বলে।
যেমন:
- গণ্ডির বাইরে গেলেই বিষম বিপদ।
- শোনামাত্র তারা আনন্দে চিৎকার করে উঠল।
- পুকুরে পদ্মফুল জন্মে।
- তোমরা বাড়ি যাও।
- সত্যের পূজারি বলে তিনি জগতের সর্বত্র আদৃত।
তেমনিভাবে,
- হজরত মুহম্মদ (স) ছিলেন একজন আদর্শ মানব।
উৎস: ভাষা-শিক্ষা, ড. হায়াৎ মামুদ এবং বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর।
0
Updated: 4 months ago
"তারা তোমাদের ভোলেনি।" - কোন ধরনের বাক্য?
Created: 1 month ago
A
অনুজ্ঞাবাচক বাক্য
B
আবেগবাচক বাক্য
C
বিবৃতিবাচক বাক্য
D
কোনোটিই নয়
বক্তব্যের লক্ষ্য অনুযায়ী বাক্যকে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করা যায়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বিবৃতিবাচক, প্রশ্নবাচক, অনুজ্ঞাবাচক এবং আবেগবাচক বাক্য।
-
বিবৃতিবাচক বাক্য : যেসব বাক্যে সাধারণভাবে কোনো বিবরণ প্রকাশ পায়, সেগুলো বিবৃতিমূলক বাক্য। এগুলো ইতিবাচক বা নেতিবাচক উভয় রকম হতে পারে।
যেমন–-
আমরা রোজ বেড়াতে যেতাম।
-
তারা তোমাদের ভোলেনি।
-
-
প্রশ্নবাচক বাক্য : বক্তা কারও কাছ থেকে কিছু জানার জন্য যে ধরনের বাক্য বলে, সেগুলো প্রশ্নবাচক বাক্য।
যেমন–-
তোমার নাম কী?
-
সুন্দরবনকে কোন ধরনের বনাঞ্চল বলা হয়?
-
-
অনুজ্ঞাবাচক বাক্য : আদেশ, নিষেধ, অনুরোধ বা প্রার্থনা প্রকাশের জন্য অনুজ্ঞাবাচক বাক্য ব্যবহৃত হয়।
যেমন–-
আমাকে একটি কলম দাও।
-
তার মঙ্গল হোক।
-
-
আবেগবাচক বাক্য : হঠাৎ কিছু দেখে বা শুনে বিস্ময়, আনন্দ বা ভয় প্রকাশ করতে যে ধরনের বাক্য গঠিত হয়, তাকে আবেগবাচক বাক্য বলে।
যেমন–-
দারুণ! আমরা জিতে গিয়েছি।
-
অত উঁচু পাহাড়ে উঠে আমি তো ভয়েই মরি!
-
(উৎস:
0
Updated: 1 month ago
নিচের বাক্যটি কোন ধরেনর বাক্য?
'সে যে কোথায় আমার তা জানা নেই'
Created: 1 month ago
A
যৌগিক
B
জটিল
C
সরল
D
খণ্ড বাক্য
জটিল বাক্য হলো এমন বাক্য যেখানে একটি মূল বাক্যের সাথে এক বা একাধিক আশ্রিত বাক্য বা বাক্যাংশ যুক্ত থাকে। এতে সাধারণত সাপেক্ষ সর্বনাম বা সাপেক্ষ যোজক ব্যবহৃত হয়, যা মূল বাক্যের সাথে অধীন বাক্যগুলোকে যুক্ত করে।
সাপেক্ষ সর্বনামের উদাহরণ: যে-সে, যারা-তারা, যিনি-তিনি, যাঁরা-তাঁরা, যা-তা ইত্যাদি।
সাপেক্ষ যোজকের উদাহরণ: যদি-তবে, যদিও-তবু, যেহেতু-সেহেতু, যত-তত, যেটুকু-সেটুকু, যেমন-তেমন, যখন-তখন ইত্যাদি।
উদাহরণসমূহ:
-
সে যে কোথায় আছে, আমার তা জানা নেই। (এখানে “সে-যে” সাপেক্ষ সর্বনাম ব্যবহৃত হওয়ায় বাক্যটি জটিল।)
-
যে ছেলেটি এখানে এসেছিল, সে আমার ভাই।
-
যদি তুমি যাও, তবে তার দেখা পাবে।
-
যখন বৃষ্টি নামল, তখন আমরা ছাতা খুঁজতে শুরু করলাম।
-
যদি তোমার কিছু বলার থাকে, তবে এখনই বলে ফেলো।
-
যদিও পথ দীর্ঘ, তবু আমরা হাল ছাড়ব না।
অতএব, বলা যায় যে বাক্যে যদিও—তবু/যদিও—তথাপি থাকলেও সেটি জটিল বাক্য হিসেবে গণ্য হয়।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago