সমুদ্র বায়ু কখন প্রবল বেগে প্রবাহিত হয়?
A
শেষরাতে
B
মধ্যাহ্নে
C
অপরাহ্ণে
D
সবসময়
উত্তরের বিবরণ
সমুদ্র বায়ু সাধারণত দিনের বেলায় ভূমি গরম হলে সাগরের ঠান্ডা বাতাস ভূমির দিকে প্রবাহিত হয়। এর সবচেয়ে প্রবল বেগ থাকে অপরাহ্ণে, যখন ভূমির তাপমাত্রা সবচেয়ে বেশি থাকে।

0
Updated: 1 day ago
BARD- এর প্রতিষ্ঠাতা কে?
Created: 6 days ago
A
জনাব আব্দুল হামিদ খান
B
ড. আখতার হামিদ খান
C
জনাব আলতাফ হামিদ খান
D
অধ্যক্ষ আব্দুল লতিফ খান
বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমি বার্ড)-এর প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন ড. আখতার হামিদ খান। তিনি ১৯৫৯ সালের ২৭ মে কুমিল্লায় পাকিস্তান একাডেমি ফর রুরাল ডেভেলপমেন্ট পরে বার্ড নামে পরিচিত) প্রতিষ্ঠা করেন এবং এর প্রথম পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন । ড. খান কুমিল্লা মডেল নামে একটি অংশগ্রহণমূলক পল্লী উন্নয়ন পদ্ধতি উদ্ভাবন করেন, যা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এবং প্রশংসিত হয়েছে ।

0
Updated: 6 days ago
Iodine-131 is a:
Created: 2 weeks ago
A
Stable halogen
B
Radioiodine
C
Inert iodine
D
Iodate compound
Iodine-131 হলো একটি Radioiodine, অর্থাৎ এটি তেজস্ক্রিয় আয়োডিন সমজাতীয় পদার্থ। এটি প্রাকৃতিক আয়োডিনের মতো রাসায়নিকভাবে কাজ করে, তবে এর নিউক্লিয়াস অস্থিতিশীল এবং বিটা ও গামা রশ্মি নিঃসরণ করে। মেডিসিনে Iodine-131 প্রধানত থাইরয়েড রোগের নির্ণয় ও চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়, যেমন হাইপারথাইরয়ডিজম বা থাইরয়েড ক্যান্সার। এটি শরীরে থাইরয়েড গ্রন্থিতে জমা হয় এবং স্থানীয়ভাবে বিকিরণ ছাড়ায় প্রভাবিত কোষ ধ্বংস করে। এজন্য Iodine-131 একটি গুরুত্বপূর্ণ রেডিওনুক্লিয়াইড ও থেরাপিউটিক উপাদান, যা স্বাস্থ্যসেবা ও গবেষণায় ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
সঠিক উত্তর: খ) Radioiodine।
তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
শরীরের কোন স্থানে ক্ষতিকর ক্যান্সার টিউমার আছে তা তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ দ্বারা নির্ণয় করা যায়।
-
নিরাময়ের জন্য কোবাল্ট-60 থেকে নির্গত গামা রশ্মি নিক্ষেপ করে ক্যান্সার আক্রান্ত কোষ ধ্বংস করা হয়।
-
থাইরয়েড গ্রন্থির অস্বাভাবিক বৃদ্ধি জনিত রোগের চিকিৎসায় Iodine-131 ব্যবহার করা হয়।
-
রক্তের লিউকেমিয়া রোগের চিকিৎসায় তেজস্ক্রিয় ফসফরাস-32 এর ফসফেট ব্যবহৃত হয়।
-
দেহের হাড় বৃদ্ধি এবং ব্যাথার স্থান ও কারণ নির্ণয়ের জন্য টেকনেশিয়াম-99 আইসোটোপ ব্যবহার করা হয়।
-
ব্রেইন ক্যান্সার নিরাময়ে ইরিডিয়াম আইসোটোপ ব্যবহৃত হয়।

0
Updated: 2 weeks ago
জাতিসংঘের কততম অধিবেশনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান বাংলায় ভাষণ দিয়েছিলেন?
Created: 6 days ago
A
১৯ তম
B
২৯ তম
C
৩৬ তম
D
৩৯ তম
১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর, জাতিসংঘের ২৯তম সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিকভাবে বাংলা ভাষায় ভাষণ প্রদান করেন।
এটি ছিল জাতিসংঘের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বাংলা ভাষায় প্রদত্ত ভাষণ, যা বাঙালি জাতির সাংস্কৃতিক মর্যাদা ও স্বাধীন পরিচয়কে বিশ্বদরবারে তুলে ধরেছিল।
প্রেক্ষাপট:
১৯৭১ সালে স্বাধীনতা অর্জনের পর বাংলাদেশ ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে। সেই বছরই বঙ্গবন্ধু জাতিসংঘে অংশ নেন এবং বিশ্বনেতাদের সামনে বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরেন।-
ভাষণের মূল বার্তা:
তাঁর ভাষণে বঙ্গবন্ধু শান্তি, মানবতা, দারিদ্র্য বিমোচন, এবং বৈশ্বিক সহযোগিতার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, “আমরা সকল জাতির প্রতি বন্ধুত্ব চাই, কারও প্রতি বৈরিতা নয়।” -
গুরুত্ব ও তাৎপর্য:
-
বাংলা ভাষাকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রতিষ্ঠা করার প্রথম পদক্ষেপ ছিল এই ভাষণ।
-
এটি প্রমাণ করে যে, মাতৃভাষাও বিশ্বমঞ্চে সম্মানের সঙ্গে ব্যবহার করা যায়।
-
বঙ্গবন্ধুর এই উদ্যোগ বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক স্বাধীনতা ও গর্বের প্রতীক হিসেবে ইতিহাসে অমর হয়ে আছে।
-
-
বঙ্গবন্ধুর জাতিসংঘে বাংলা ভাষায় প্রদত্ত ভাষণ শুধু রাজনৈতিক নয়, সাংস্কৃতিক স্বাধীনতার প্রতীকও বটে। এটি বাঙালির আত্মমর্যাদা, ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি তাঁর গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

0
Updated: 6 days ago