সুনামির Tsunami) কারণ হলো ______
A
অগ্ন্যুৎপাত
B
চন্দ্র ও সূর্যের আকর্ষণ
C
ঘূর্ণিঝড়
D
সমুদ্র তলদেশে ভূমিকম্প
উত্তরের বিবরণ
আপেলে প্রধানত ম্যালিক এসিড বিদ্যমান থাকে, যা ফলটিকে টক স্বাদ প্রদান করে। এটি প্রাকৃতিকভাবে অনেক ফলেই পাওয়া যায়, তবে আপেলে এর পরিমাণ বেশি থাকে।

0
Updated: 1 day ago
সুনামির কারন হল–
Created: 1 day ago
A
চদ্র ও সূর্যের আকর্ষণ
B
আগ্নেয়গিরি অগ্নিউত্তপাত
C
ঘূর্নিঝড়
D
সমদ্র তলদেশের ভুমিকম্প
সুনামি সাধারণত সৃষ্টি হয় যখন সমুদ্র তলদেশে ভূমিকম্প ঘটে। এই কম্পনের ফলে জলের বিশাল ঢেউ তৈরি হয় যা উপকূলে প্রচণ্ড ধ্বংস সৃষ্টি করতে পারে। আগ্নেয়গিরি বা ভূমিধস থেকেও সুনামি হতে পারে, তবে প্রধান কারণ হলো সমুদ্রতলের ভূমিকম্প।

0
Updated: 1 day ago
Which region is known as the “Ring of Fire,” where many tsunamis originate?
Created: 2 weeks ago
A
South Atlantic
B
Pacific Ocean
C
Mediterranean Sea
D
Arctic Circle
“Ring of Fire” হলো পৃথিবীর প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের চারপাশে অবস্থিত একটি অগ্ন্যুৎপাত ও ভূমিকম্প প্রবণ এলাকা। এখানে অনেকগুলি টেকটনিক প্লেট একে অপরের সাথে সংঘর্ষ করে, যার ফলে বারংবার ভূমিকম্প ও আগ্নেয়গিরি সৃষ্টি হয়। একই কারণে এই অঞ্চলটি সুনামি উৎপত্তির জন্যও পরিচিত। প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলবর্তী দেশগুলো যেমন জাপান, ইন্দোনেশিয়া, চিলি ও ফিলিপাইনস প্রায়শই এই প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মুখোমুখি হয়। সুতরাং, “Ring of Fire” মূলত Pacific Ocean সংলগ্ন অঞ্চলকে বোঝায়।
উত্তর: খ) Pacific Ocean।
সুনামি (Tsunami) সম্পর্কিত তথ্য:
-
সুনামি জাপানি শব্দ, যার অর্থ হলো 'পোতাশ্রয়ের ঢেউ'।
-
সুনামির ঢেউ সাধারণ সমুদ্রের ঢেউয়ের মতো নয়; এটি অনেক বিশালাকার এবং অতি দ্রুত ফুঁসে ফুলে ওঠা জোয়ারের মতো।
-
উপকূল ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সুনামি জলোচ্ছ্বাস সৃষ্টি করে।
-
ঢেউগুলো একের পর এক উঁচু হয়ে আসতে থাকে, তাই এটিকে 'ওয়েভ ট্রেন' বলা হয়।
-
সুনামি সাধারণত ভূমিকম্প বা আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত থেকে সৃষ্টি হয়।
-
অন্য কোনো কারণেও সুনামি হতে পারে, যেমন পানির নিচে পারমাণবিক বা অন্যান্য বিস্ফোরণ।
-
ক্ষয়ক্ষতি সাধারণত উপকূলীয় এলাকায় সীমাবদ্ধ, তবে আশেপাশেও ধ্বংসাত্মক প্রভাব ফেলে।
-
উদাহরণ: ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর ভারত মহাসাগরে সুনামি, যা আশেপাশের ১৪টি দেশে মারাত্মক ক্ষতি করে।

0
Updated: 2 weeks ago
সুনামির (Tsunami) কারণ হলো -
Created: 1 day ago
A
আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত
B
ঘূর্ণিঝড়
C
চন্দ্র ও সূর্যের আকর্ষণ
D
সমুদ্র তলদেশের ভূমিকম্প
সুনামির প্রধান কারণ হলো সমুদ্র তলদেশের ভূমিকম্প। এটি এমন এক প্রাকৃতিক দুর্যোগ, যা সমুদ্রের গভীরে সংঘটিত ভূমিকম্পের ফলে বিশাল তরঙ্গ আকারে উপকূলীয় অঞ্চলে আঘাত হানে। সুনামির ফলে সমুদ্রের পানি অস্বাভাবিকভাবে উত্তাল হয়ে তীরভূমি প্লাবিত করে এবং ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ ঘটায়।
ব্যাখ্যা হিসেবে বলা যায়—
• সুনামি (Tsunami) শব্দটি জাপানি ভাষা থেকে এসেছে, যার অর্থ “বন্দর তরঙ্গ” (harbor wave)। এটি ঘটে যখন সমুদ্রের নিচে হঠাৎ করে বড় ধরনের শক্তি নির্গত হয়, যা পানিকে সরিয়ে বিশাল তরঙ্গ তৈরি করে।
• সবচেয়ে সাধারণ ও প্রধান কারণ হলো সমুদ্র তলদেশের ভূমিকম্প। ভূমিকম্পের সময় টেকটোনিক প্লেটগুলো হঠাৎ সরে গিয়ে সমুদ্রতল উঁচু বা নিচু হয়ে যায়, ফলে বিপুল পরিমাণ পানি স্থানচ্যুত হয় এবং সেই স্থানচ্যুতি থেকেই সুনামির জন্ম হয়।
• এ তরঙ্গগুলো প্রথমে সমুদ্রে খুব দ্রুত গতিতে ছড়িয়ে পড়ে—প্রায় ৮০০ থেকে ১০০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে। গভীর সমুদ্রে এরা অনেক সময় অনুভূত হয় না, কিন্তু তীরভূমির কাছে এসে পানির গভীরতা কমে গেলে তরঙ্গের উচ্চতা কয়েক মিটার থেকে কখনও কখনও ৩০ মিটার পর্যন্ত হতে পারে।
• যদিও আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত ও সমুদ্রতল ধস থেকেও সুনামি তৈরি হতে পারে, তবে সেগুলো তুলনামূলকভাবে বিরল। বিশ্বের প্রায় ৮০% সুনামি ঘটে ভূমিকম্পজনিত কারণে, বিশেষ করে প্রশান্ত মহাসাগরীয় “Ring of Fire” অঞ্চলে।
• ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ সুনামিগুলোর মধ্যে রয়েছে ২০০৪ সালের ভারত মহাসাগরীয় সুনামি, যা ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা উপকূলে ৯.১ মাত্রার ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্টি হয়। এতে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বহু দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
• সুনামির সময় পানি প্রথমে তীর থেকে সরে গিয়ে পরে প্রচণ্ড শক্তি নিয়ে ফিরে আসে, যা ভয়াবহ প্লাবন ও প্রাণহানির কারণ হয়।
• সুনামি পূর্বাভাসের জন্য আধুনিক সময়ে ব্যবহৃত হয় সুনামি ওয়ার্নিং সিস্টেম (Tsunami Warning System), যা সমুদ্রতলে স্থাপিত সেন্সর ও স্যাটেলাইটের মাধ্যমে তরঙ্গের পরিবর্তন শনাক্ত করে।
সব মিলিয়ে, সুনামির মূল কারণ হলো সমুদ্র তলদেশের ভূমিকম্প, যা পানির ভারসাম্য নষ্ট করে বিশাল তরঙ্গ সৃষ্টি করে। তাই সঠিক উত্তর হলো (ঘ) সমুদ্র তলদেশের ভূমিকম্প।

0
Updated: 1 day ago