MOV AX, BX:
A
copies content of AX to BX
B
copies content of BX to AX
C
erases content of both AX and BX
D
is a wrong instruction
উত্তরের বিবরণ
MOV নির্দেশটি (instruction) অ্যাসেম্বলি ভাষায় এমন একটি মৌলিক কমান্ড যা মূলত copy operation সম্পাদন করে। এটি এক রেজিস্টার বা মেমরি লোকেশন থেকে অন্য রেজিস্টারে ডেটা স্থানান্তর (copy) করার জন্য ব্যবহৃত হয়, তবে এখানে “move” শব্দটি বিভ্রান্তিকর কারণ আসলে ডেটাটি সরানো হয় না, বরং source থেকে destination-এ কপি করা হয়।
-
সাধারণ ফর্ম্যাট:
[
MOV ; \text{destination}, ; \text{source}
]
অর্থাৎ, source অপার্যান্ডে থাকা ডেটা destination অপার্যান্ডে কপি করা হয়। -
উদাহরণ:
MOV AX, BX নির্দেশের ক্ষেত্রে BX হলো source এবং AX হলো destination।
এটি BX রেজিস্টারে থাকা মানকে AX রেজিস্টারে কপি করে, ফলে AX-এর পুরোনো মান ওভাররাইট হয়, কিন্তু BX অপরিবর্তিত থাকে। -
অর্থাৎ:
MOV AX, BX → copies content of BX to AX
এটি কোনোভাবেই BX থেকে মান সরায় না, বরং কেবল কপি করে। -
অতিরিক্ত তথ্য:
-
MOV নির্দেশ রেজিস্টার, মেমরি, বা ইমিডিয়েট মানের (immediate value) মধ্যেও ব্যবহার করা যায়।
যেমন: MOV AX, 05H বা MOV [2000H], AX -
এটি ফ্ল্যাগ রেজিস্টার (flag register)-এর ওপর কোনো প্রভাব ফেলে না।
-
MOV নির্দেশটি x86 আর্কিটেকচারের অন্যতম বহুল ব্যবহৃত ইনস্ট্রাকশন, যা ডেটা হ্যান্ডলিং-এর মূল ভিত্তি।
-
অতএব, প্রদত্ত নির্দেশের সঠিক ব্যাখ্যা হলো—“MOV AX, BX” BX-এর কন্টেন্টকে AX-এ কপি করে, BX অপরিবর্তিত থাকে।
সঠিক উত্তর: খ) copies content of BX to AX

0
Updated: 2 days ago
SQL-এর পূর্ণরূপ কী?
Created: 1 month ago
A
Systematic Question Logic
B
Simple Query List
C
Structured Query Language
D
Standard Question Language
SQL
-
পূর্ণরূপ: Structured Query Language
-
মানসম্মত প্রোগ্রামিং ভাষা, ডাটাবেজ পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনায় ব্যবহৃত
-
ডাটাবেজে তথ্য সংরক্ষণ, পরিবর্তন, মুছে ফেলা ও অনুসন্ধান সম্ভব
-
ব্যবহৃত হয় MySQL, Oracle, PostgreSQL, MS SQL Server ইত্যাদিতে
-
১৯৭৪ সালে IBM Research Center-এ তৈরি
SQL Query
-
শক্তিশালী ডাটা মেনিপুলেশন ও ডেফিনেশন ল্যাঙ্গুয়েজ
-
রিলেশনাল ডাটাবেজ অ্যাকসেসের হাতিয়ার
-
অধিকাংশ স্টেটমেন্ট ফলাফল হিসেবে রেকর্ডের সেট প্রদান করে
SQL ফিচার সুবিধা
-
ইংরেজি ভাষার কাছাকাছি কোয়েরি ল্যাঙ্গুয়েজ (SELECT, INSERT, DELETE ইত্যাদি)
-
Non-procedural ল্যাঙ্গুয়েজ, কেবল কী দরকার তা উল্লেখ করতে হয়
-
একবারে এক সেট রেকর্ড প্রসেস করে
-
ব্যবহারকারীর বিভিন্ন শ্রেণি ব্যবহার করতে পারে (ডাটাবেজ এডমিন, প্রোগ্রামার, ম্যানেজমেন্ট, এন্ড ইউজার)
SQL ব্যবহার
-
ডাটা কোয়েরি করা
-
ডাটা সন্নিবেশ, আপডেট বা মুছে ফেলা
-
ডাটাবেজ অবজেক্ট তৈরি, সংশোধন বা মুছে ফেলা
-
ডাটাবেজ অবজেক্ট অ্যাকসেস নিয়ন্ত্রণ
-
ডাটাবেজ Consistency নিশ্চিত করা
উৎস: কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি-২, ভোকেশনাল

0
Updated: 1 month ago
কোন উপাদানটি সাধারণত একটি IoT সিস্টেমের অংশ নয়?
Created: 3 weeks ago
A
মাইক্রোকন্ট্রোলার
B
অ্যাকচুয়েটর
C
টাইপরাইটার
D
সেন্সর
একটি IoT (ইন্টারনেট অফ থিংস) সিস্টেম সাধারণত এমন ডিভাইস নিয়ে তৈরি হয় যা তথ্য সংগ্রহ, প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং কার্য সম্পাদনের মাধ্যমে নেটওয়ার্কের সঙ্গে যোগাযোগ করতে সক্ষম। প্রতিটি ডিভাইসে মাইক্রোকন্ট্রোলার থাকে যা ডিভাইসকে নিয়ন্ত্রণ করে, সেন্সর থাকে যা পরিবেশ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে, এবং অ্যাকচুয়েটর থাকে যা নির্দিষ্ট কার্য সম্পাদনের মাধ্যমে বাস্তব জগতে প্রতিক্রিয়া প্রদর্শন করে। ঐতিহাসিক টাইপরাইটার এই প্রক্রিয়ার সাথে যুক্ত নয়, কারণ এটি তথ্য সংগ্রহ বা নেটওয়ার্ক সংযোগে ব্যবহার হয় না। তাই টাইপরাইটার IoT সিস্টেমের অংশ হিসেবে সাধারণত অন্তর্ভুক্ত নয়।
-
ইন্টারনেট অফ থিংস (IoT):
-
IoT হলো পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত কম্পিউটিং ডিভাইসের একটি সিস্টেম, যা নেটওয়ার্কের মাধ্যমে মানুষের সাথে মানুষের বা মানুষের সাথে কম্পিউটারের মধ্যে তথ্য বিনিময় করতে সক্ষম।
-
IoT বাস্তবায়নে একাধিক প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়, যেমন মেশিন লার্নিং, কমোডিটি সেন্সর, এম্বেডেড সিস্টেম, এবং রিয়েল-টাইম অ্যানালিটিকস।
-
-
IoT ডিভাইসের বৈশিষ্ট্য:
-
কম শক্তি ব্যবহার করে কার্য সম্পাদন।
-
ছোট আকারের কম্পিউটার চিপ ব্যবহার।
-
নির্দিষ্ট কাজের জন্য প্রোগ্রাম করা।
-
সেন্সর, অ্যাকচুয়েটর, এবং ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত।
-

0
Updated: 3 weeks ago
ভার্চুয়াল রিয়ালিটি প্রযুক্তিতে বড় সমস্যা কী?
Created: 1 month ago
A
কীবোর্ডের সাথে সামঞ্জস্যতা
B
ইন্টারনেটের ধীর গতি
C
রঙের ঘাটতি
D
চলার সময় মাথা ঘোরা বা বমি বমি ভাব
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (VR) প্রযুক্তিতে সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো চলাফেরার সময় মাথা ঘোরা বা বমি বমি ভাব হওয়া। যখন ব্যবহারকারী VR হেডসেট ব্যবহার করে ভার্চুয়াল পরিবেশে চলাফেরা করে, তখন চোখ এবং শরীরের সিগন্যালের মধ্যে অসঙ্গতি দেখা দেয়। এই ভার্চুয়াল মুভমেন্টের কারণে মাথা ঘোরা, মাথা ভারি লাগা বা অস্বস্তি অনুভূত হয়। এর ফলে অনেক সময় ব্যবহারকারীরা দীর্ঘ সময় VR ব্যবহার করতে পারেন না। অন্যদিকে, কীবোর্ডের সামঞ্জস্যতা, ইন্টারনেট গতি বা রঙের ঘাটতি তুলনামূলকভাবে কম গুরুতর এবং সহজেই সমাধানযোগ্য। তাই VR প্রযুক্তির সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো শারীরিক অসুবিধা।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি সম্পর্কে তথ্য:
-
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি হলো হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের সমন্বয়ে কম্পিউটার সিস্টেম, যা কোনো বস্তু, ঘটনা বা পরিবেশকে ত্রিমাত্রিকভাবে বাস্তবসম্মতভাবে উপস্থাপন করতে সক্ষম।
-
VR ব্যবহারকারীদেরকে এমন কৃত্রিম পরিবেশে নিয়ে যায়, যেখানে তারা ইন্টারঅ্যাক্টিভভাবে অংশগ্রহণ করতে পারে।
-
এটি শিক্ষামূলক, গেমিং, চিকিৎসা, সিমুলেশন ও অন্যান্য ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।
-
VR-এর প্রধান চ্যালেঞ্জ হলো শারীরিক অসুবিধা যেমন মাথা ঘোরা, চোখের ক্লান্তি এবং ভারি অনুভূতি, যা দীর্ঘ সময় ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলে।

0
Updated: 3 weeks ago