Thrashing occurs when:
A
Too many processes wait for I/O
B
CPU isunder-utilized
C
Processes spend more time swapping pages than executing instructions.
D
Memory is fragmented.
উত্তরের বিবরণ
Thrashing হলো একটি গুরুতর কর্মক্ষমতা হ্রাসের অবস্থা, যা ঘটে ভার্চুয়াল মেমরি (paging) ব্যবহৃত অপারেটিং সিস্টেমে। এটি তখন দেখা দেয় যখন সিস্টেমের ফিজিক্যাল মেমরি চলমান প্রক্রিয়াগুলোর প্রয়োজনীয় পৃষ্ঠাগুলো (pages) ধারণ করতে পারে না, ফলে সিস্টেম বারবার page swapping করতে বাধ্য হয় এবং কার্যত প্রসেসগুলো নির্দেশনা সম্পাদনের চেয়ে পেজ বিনিময়ে বেশি সময় ব্যয় করে।
-
অপর্যাপ্ত মেমরি:
একাধিক প্রক্রিয়া একসাথে চালানোর সময় তাদের working set—অর্থাৎ, যেসব পৃষ্ঠা একটি প্রক্রিয়াকে বারবার page fault ছাড়াই চালাতে প্রয়োজন—যদি মোট ফিজিক্যাল মেমরির সীমা অতিক্রম করে, তাহলে সিস্টেম পর্যাপ্ত পৃষ্ঠা ধারণ করতে পারে না। -
অতিরিক্ত Paging/Swapping:
যখন CPU এমন কোনো পৃষ্ঠা অ্যাক্সেস করতে চায় যা বর্তমানে RAM-এ নেই, তখন একটি page fault ঘটে। তখন অপারেটিং সিস্টেম সেই পৃষ্ঠা ডিস্ক থেকে আনতে বাধ্য হয় এবং জায়গা তৈরি করতে অন্য কোনো পৃষ্ঠা ডিস্কে পাঠিয়ে দেয় (swap out)। -
বিপজ্জনক চক্র:
যেহেতু বেশিরভাগ পৃষ্ঠাই সক্রিয়ভাবে ব্যবহৃত, তাই刚 যে পৃষ্ঠাটি ডিস্কে পাঠানো হলো, সেটিই আবার দ্রুত প্রয়োজন হয়ে পড়ে। এতে একটির পর একটি page fault ঘটে, এবং সিস্টেম একটানা swapping-এর চক্রে আটকে যায়। -
Throughput কমে যাওয়া:
এই অবস্থায় CPU-এর অধিকাংশ সময় কেটে যায় I/O operations–এর জন্য অপেক্ষা করতে, ফলে কার্যকর নির্দেশনা (instruction execution) প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। CPU utilization মারাত্মকভাবে কমে যায়, এবং সিস্টেমের পারফরম্যান্স অস্বাভাবিকভাবে ধীর হয়ে পড়ে। -
Thrashing-এর মূল কারণ:
-
অতিরিক্ত সংখ্যক প্রক্রিয়া একসাথে চালানো।
-
প্রতিটি প্রক্রিয়ার working set-এর আকার বড় হওয়া।
-
ফিজিক্যাল মেমরি বা RAM-এর সীমাবদ্ধতা।
-
অতএব, Thrashing তখনই ঘটে যখন processes spend more time swapping pages than executing instructions, অর্থাৎ সিস্টেম প্রায় পুরো সময়ই পৃষ্ঠা আদানপ্রদানে ব্যস্ত থাকে, কার্যকর কাজ করার সময় পায় না।
সঠিক উত্তর: গ) Processes spend more time swapping pages than executing instructions.

0
Updated: 2 days ago
EEPROM-এর পূর্ণরূপ কী?
Created: 1 month ago
A
Electronically Encrypted Permanent Read-Only Memory
B
Electrically Erasable Programmable Read Only Memory
C
Electrically Efficient Programmable RAM
D
Electrically Erasable Primary Read-Only Memory
EEPROM (Electrically Erasable Programmable Read-Only Memory)
সংজ্ঞা:
EEPROM হলো একটি নন-ভলাটাইল মেমরি, যা বিদ্যুৎ বন্ধ থাকলেও তথ্য ধরে রাখে। এটি ব্যবহারকারীর ইলেকট্রিক্যালি তথ্য মুছে ফেলা এবং পুনঃলিখতে সক্ষম।
বৈশিষ্ট্য:
বিদ্যুৎ বন্ধ হলে তথ্য হারায় না (Non-Volatile)।
তথ্য মুছে ফেলা বা পুনঃলিখন সরাসরি ডিভাইসে সম্ভব।
EPROM-এর তুলনায় দ্রুত এবং আংশিক ডেটা মুছে ফেলা যায়।
সাধারণত ব্যবহার হয়:
মাইক্রোকন্ট্রোলার
কম্পিউটার BIOS
অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইস
সারসংক্ষেপ:
EEPROM ROM বা PROM-এর তুলনায় বেশি ব্যবহারযোগ্য এবং সুবিধাজনক, কারণ এটি সরাসরি প্রোগ্রাম করা এবং পরিবর্তন করা যায়, কোনো হার্ডওয়্যার খুলতে হয় না।

0
Updated: 1 month ago
এম্বেডেড সিস্টেমে সাধারণত কোন ধরনের মেমোরি ব্যবহৃত হয়?
Created: 2 weeks ago
A
RAM
B
হার্ডডিস্ক ড্রাইভ
C
ফ্লাশ মেমোরি
D
অপটিকাল ডিস্ক ড্রাইভ
এমবেডেড সিস্টেমে মেমোরি ব্যবহারের প্রশ্নটি কিছুটা বিতর্কিত হতে পারে। এখানে স্পষ্টভাবে বলা হয়নি যে Volatile না Non-Volatile মেমোরি চাই, তাই বিষয়টি নির্ভর করে প্রশ্নকারীর দৃষ্টিভঙ্গির উপর।
সাধারণভাবে দেখা যায়, RAM প্রায় সব কম্পিউটিং সিস্টেমের অংশ, আর ফ্ল্যাশ মেমোরি হলো উপযুক্ত Non-Volatile মেমোরি যা Embedded System-এ ব্যবহার করা হয়। তবে কিছু বিশেষায়িত বা উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন সিস্টেমে ফ্ল্যাশ মেমোরির বদলে অন্যান্য Non-Volatile অপশন যেমন EEPROM, NOR Flash, FRAM, MRAM, PCM, ReRAM ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
RAM ছাড়া এম্বেডেড সিস্টেমের কার্যক্ষমতা অনেক সীমাবদ্ধ হয়ে যায়, যদিও কিছু ক্ষেত্রে র্যাম ছাড়া ফাংশন চালানো সম্ভব। সুতরাং প্রশ্নের প্রকৃতি অনুযায়ী সঠিক উত্তর হতে পারে গ) ফ্ল্যাশ মেমোরি অথবা ক) RAM, কিন্তু চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত একমাত্র প্রশ্নকারীর দৃষ্টিকোণ থেকে নেওয়া সম্ভব।
-
এম্বেডেড সিস্টেম হলো একটি বিশেষায়িত কম্পিউটার সিস্টেম যা বৃহৎ সিস্টেম বা যন্ত্রের অংশ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
-
আধুনিক এম্বেডেড সিস্টেমে মাইক্রোকন্ট্রলার ব্যবহৃত হয়।
-
সেল ফোন, এসি, প্রিন্টার, থার্মোস্ট্যাট, ভিডিও গেমস, ATM প্রভৃতি ডিভাইসে এম্বেডেড সিস্টেম ব্যবহৃত হয়।
-
ফ্ল্যাশ মেমোরি এক ধরনের Non-Volatile মেমোরি, যা সাধারণত এম্বেডেড সিস্টেমে তথ্য সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
RAM সাধারণত সব এম্বেডেড সিস্টেমে থাকে, যা দ্রুত ডেটা প্রসেসিং এবং কার্যকারিতা নিশ্চিত করে।
-
উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন বা বিশেষায়িত সিস্টেমে RAM এবং ফ্ল্যাশের বিকল্প হিসেবে EEPROM, NOR Flash, FRAM, MRAM, PCM, ReRAM ব্যবহার করা হতে পারে।
-
প্রশ্নটি যদি MCQ আকারে দেয়া হয়, তখন উত্তরটি নির্ভর করবে প্রশ্নকারীর ইচ্ছা ও প্রাসঙ্গিক প্রসঙ্গের উপর।

0
Updated: 2 weeks ago
কম্পিউটারের মেমোরি স্তরক্রমে সবচেয়ে ছোট এবং দ্রুত মেমোরি কোনটি?
Created: 1 week ago
A
DRAM
B
Cache memory
C
ROM
D
Register
সঠিক উত্তর: কম্পিউটারের মেমোরি স্তরক্রমে সবচেয়ে ছোট এবং দ্রুত মেমোরি হলো রেজিস্টার।
কম্পিউটারের মেমোরি স্তরক্রম (Memory Hierarchy):
কম্পিউটারের মেমোরি একটি স্তরভিত্তিক (hierarchical) কাঠামোয় বিন্যস্ত, যেখানে প্রতিটি স্তরের মেমোরি পরবর্তী স্তরের তুলনায় দ্রুততর, ব্যয়বহুল ও আকারে ছোট। এই স্তরক্রমে CPU সবচেয়ে দ্রুত মেমোরি ব্যবহার করে, যা ধীরে ধীরে কম গতির এবং বৃহত্তর স্টোরেজে রূপ নেয়।
মেমোরি স্তরক্রমের ধাপসমূহ:
১. রেজিস্টার (Register):
-
CPU-এর ভেতরে অবস্থিত সবচেয়ে ছোট ও দ্রুততম মেমোরি।
-
এটি সরাসরি CPU-র সঙ্গে সংযুক্ত থাকে, তাই তথ্য আদান–প্রদানের সময় প্রায় শূন্য বিলম্ব ঘটে।
-
এটি অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং সাধারণত অল্প সংখ্যক তথ্য (কয়েক বাইট) সংরক্ষণ করতে পারে।
২. ক্যাশ মেমোরি (Cache Memory):
-
এটি CPU এবং প্রধান মেমোরি (RAM)-এর মধ্যে অবস্থান করে।
-
বারবার ব্যবহৃত তথ্য অস্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করে CPU-এর প্রসেসিং গতি বাড়ায়।
৩. প্রাইমারি মেমোরি (Main Memory / DRAM):
-
এটি কম্পিউটারের মূল কর্মক্ষম মেমোরি।
-
CPU সরাসরি এখান থেকে ডেটা পড়ে ও লেখে।
৪. সেকেন্ডারি মেমোরি (Secondary Memory / Hard Disk):
-
এটি বড় আকারের এবং ধীরগতি সম্পন্ন স্টোরেজ, যেখানে ডেটা স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করা হয়।
৫. টারশিয়ারি বা ব্যাকআপ স্টোরেজ (Tertiary / Backup Storage):
-
এটি স্তরক্রমের শেষ ধাপ, যেমন: অপটিক্যাল ডিস্ক, ম্যাগনেটিক টেপ ইত্যাদি।
-
এগুলো ধীর কিন্তু সস্তা, এবং দীর্ঘমেয়াদি ডেটা সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত হয়।
ভার্চুয়াল মেমোরি (Virtual Memory):
-
আধুনিক অপারেটিং সিস্টেম ভার্চুয়াল মেমোরি ব্যবহার করে, যা RAM এবং হার্ড ডিস্ক উভয়কে একত্রে ব্যবহার করে বৃহত্তর অ্যাড্রেস স্পেস সরবরাহ করে।
-
এর ফলে প্রোগ্রামগুলো এমন পরিমাণ মেমোরি ব্যবহার করতে পারে, যা বাস্তব RAM-এর চেয়ে বেশি।
সংক্ষেপে:
কম্পিউটারের মেমোরি স্তরক্রমে সবচেয়ে ছোট, দ্রুত এবং ব্যয়বহুল মেমোরি হলো CPU-এর রেজিস্টার, কারণ এটি সরাসরি প্রসেসরের অভ্যন্তরে অবস্থিত।

0
Updated: 1 week ago