Basic difference between combinational and sequential circuits lies in:
A
Feedback used
B
Logic gates used
C
Inputs
D
None of the above
উত্তরের বিবরণ
Combinational ও Sequential সার্কিটের মধ্যে মৌলিক পার্থক্য হলো feedback ব্যবহারে। এই feedback–ই sequential সার্কিটে মেমোরি তৈরি করে, যা combinational সার্কিটে অনুপস্থিত।
Combinational Circuits:
-
Output: শুধুমাত্র বর্তমান ইনপুটের উপর নির্ভর করে।
-
Memory: কোনো মেমোরি উপাদান নেই; পূর্বের অবস্থা সংরক্ষণ করা যায় না।
-
Feedback: আউটপুট থেকে ইনপুটে কোনো feedback লুপ থাকে না।
-
উদাহরণ: Adders, Multiplexers, Decoders।
Sequential Circuits:
-
Output: বর্তমান ইনপুটের পাশাপাশি পূর্ববর্তী অবস্থা বা history-এর উপর নির্ভর করে।
-
Memory: Flip-flop বা latch-এর মতো মেমোরি উপাদান থাকে।
-
Feedback: পূর্ববর্তী আউটপুট ইনপুটে ফেরত পাঠানো হয়, যা সার্কিটে memory তৈরি করে।
-
উদাহরণ: Flip-flops, Counters, Registers।
উ. ক) Feedback used
ব্যাখ্যা: Sequential সার্কিটে feedback পথের মাধ্যমে পূর্ববর্তী অবস্থা সংরক্ষিত হয়, যা Combinational সার্কিটে থাকে না—এই feedback ব্যবহারের কারণেই দুই ধরনের সার্কিটের মৌলিক পার্থক্য তৈরি হয়।

0
Updated: 13 hours ago
কোনটি আইসির একটি ধরন?
Created: 1 month ago
A
TTL
B
CR2032
C
LED
D
Resistor
আইসি বা ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট (Integrated Circuit, IC) হলো একটি ক্ষুদ্র চিপ যেখানে অনেক ধরনের ইলেকট্রনিক উপাদান—যেমন ট্রানজিস্টর, রেজিস্টর এবং ক্যাপাসিটর—একত্রিত করে একটি সিলিকন প্লেটে স্থাপন করা হয়। এটি বিভিন্ন ইলেকট্রনিক যন্ত্রের মূল কাজ সম্পাদন করে।
প্রদত্ত অপশনগুলোর মধ্যে TTL (Transistor-Transistor Logic) হলো আইসির একটি ধরন। TTL আইসি প্রধানত লজিক সার্কিট তৈরিতে ব্যবহৃত হয় এবং এটি ট্রানজিস্টরের মাধ্যমে লজিক ফাংশন সম্পাদন করে।
অন্যদিকে:
-
CR2032 → ব্যাটারি
-
LED → আলো উৎপন্ন উপাদান
-
Resistor → বৈদ্যুতিক প্রবাহ নিয়ন্ত্রণকারী উপাদান
সুতরাং, আইসির ধরন হিসেবে সঠিক উত্তর: TTL
ইন্টিগ্রেটেড সার্কিটের সংক্ষিপ্ত তথ্য:
-
১৯৫৮ সালে রবার্ট নইসি (Robert Noyce) ও জ্যাক কিলবি (Jack Kilby) আবিষ্কার করেন।
-
একটি মাত্র IC-তে অনেক ট্রানজিস্টর, রেজিস্টর, ক্যাপাসিটর ইত্যাদি মিশিয়ে ক্ষুদ্র সিলিকন পাতের ওপর স্থাপন করা হয়।
-
তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে IC ব্যবহার করা হয়।
-
IC ব্যবহারের ফলে কম্পিউটারের আকার ছোট হয়, দাম কমে, বিদ্যুৎ খরচ কমে এবং কাজের গতি ও নির্ভরশীলতা বেড়ে যায়।
-
IC ব্যবহারের ফলে কম্পিউটারের মেমোরি ব্যবস্থাও উন্নত হয়।
উৎস:
-
মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
-
ব্রিটানিকা

0
Updated: 1 month ago
__________acts as an active component in a circuit.
Created: 14 hours ago
A
Register
B
Transistor
C
Capacitor
D
Inductor
সার্কিটে active component হিসেবে কাজ করে এমন উপাদান হলো Transistor। তাই সঠিক উত্তর হলো খ) Transistor।
Active ও Passive Component-এর পার্থক্য:
-
Active Components:
-
এই উপাদানগুলো বিদ্যুৎ প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ, উৎপাদন বা প্রবৃদ্ধি (amplification) করতে পারে।
-
এগুলো কাজ করার জন্য বাহ্যিক শক্তি উৎস প্রয়োজন হয়।
-
মূলত signal processing-এর দায়িত্বে থাকে।
-
উদাহরণ: Transistor — এটি দুর্বল সিগন্যালকে বৃদ্ধি করতে পারে বা high-speed switch হিসেবে কাজ করে।
-
-
Passive Components:
-
এই উপাদানগুলো সার্কিটে কোনো শক্তি উৎপন্ন বা বাড়াতে পারে না।
-
তারা কেবল শক্তি সংরক্ষণ, অপচয় বা প্রক্রিয়াকরণ করতে পারে।
-
উদাহরণ:
-
Resistor: শক্তি তাপে রূপান্তর করে (dissipate করে)।
-
Inductor: শক্তি magnetic field-এ সংরক্ষণ করে।
-
Capacitor: শক্তি electric field-এ সংরক্ষণ করে।
-
-
অতএব, সার্কিটের সক্রিয় উপাদান বা active component হলো Transistor, কারণ এটি সিগন্যাল নিয়ন্ত্রণ ও পরিবর্ধন করতে সক্ষম।

0
Updated: 14 hours ago
কোন প্রজন্মে প্রথমবার IC ব্যবহৃত হয়?
Created: 3 weeks ago
A
প্রথম
B
দ্বিতীয়
C
তৃতীয়
D
পঞ্চম
তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে প্রথমবারের মতো ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট (IC) ব্যবহার করা হয়। এর আগে প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারগুলোতে ভ্যাকুয়াম টিউব ব্যবহার করা হতো, যা আকারে বড়, ভারী এবং প্রচুর তাপ উৎপন্ন করত। দ্বিতীয় প্রজন্মে ট্রানজিস্টর ব্যবহার শুরু হয়, যা ভ্যাকুয়াম টিউবের তুলনায় ছোট, শক্তি সাশ্রয়ী এবং দ্রুত কাজ করত। তবে প্রকৃত পরিবর্তন আসে তৃতীয় প্রজন্মে, যখন IC প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে কম্পিউটার আরও ছোট, দ্রুত, নির্ভরযোগ্য এবং কার্যক্ষম হয়। একই সঙ্গে খরচও কমে যায়। পরবর্তীতে পঞ্চম প্রজন্মে কম্পিউটার আরও উন্নত প্রযুক্তি গ্রহণ করে, যেমন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence)।
-
প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৪২ - ১৯৫৯)
-
দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৫৯ - ১৯৬৫)
-
তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৬৫ - ১৯৭১)
-
চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৭১ - বর্তমান)
-
পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৮২ - বর্তমান)
তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৬৫-১৯৭১) এর বৈশিষ্ট্যসমূহ:
-
একীভূত বর্তনী (IC) প্রযুক্তির ব্যবহার।
-
মিনি কম্পিউটারের আবির্ভাব।
-
উন্নত নির্ভরযোগ্যতা ও দীর্ঘস্থায়িত্ব।
-
উচ্চ প্রক্রিয়াকরণ ক্ষমতা।
-
উচ্চতর প্রোগ্রামিং ভাষার ব্যবহার।
-
ন্যানো সেকেন্ডে কাজ সম্পাদন করার ক্ষমতা।
-
উদাহরণ: IBM 360।

0
Updated: 3 weeks ago