নিচের কোনটি দৈব নমুনায়ন পদ্ধতি নয়?
A
সরল দৈব নমুনায়ন
B
স্তরিত নমুনায়ন
C
স্লোবল নমুনায়ন
D
ক্লাস্টার নমুনায়ন
উত্তরের বিবরণ
Probability (Random) Sampling হলো এমন নমুনা গ্রহণ পদ্ধতি যেখানে প্রতিটি উপাদানের নির্ধারিত সম্ভাবনা থাকে নমুনায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার। এর মধ্যে প্রধান পদ্ধতিগুলো:
-
সরল দৈব নমুনায়ন (Simple Random Sampling): প্রতিটি উপাদানের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা সমান।
-
স্তরিত নমুনায়ন (Stratified Sampling): তথ্যবিশ্বকে স্তরে বিভক্ত করে প্রতিটি স্তর থেকে নমুনা নেওয়া হয়।
-
ক্লাস্টার নমুনায়ন (Cluster Sampling): তথ্যবিশ্বকে ক্লাস্টারে ভাগ করে কিছু ক্লাস্টার সম্পূর্ণভাবে নির্বাচন করা হয়।
-
ধারাবাহিক নমুনায়ন (Systematic Sampling): প্রথম উপাদান দৈবভাবে নির্বাচন করে পরবর্তী উপাদানগুলি একটি নির্দিষ্ট ধাপ অনুসারে নির্বাচন করা হয়।
Non-probability (Non-random) Sampling হলো এমন পদ্ধতি যেখানে প্রতিটি উপাদানের নির্বাচনের সম্ভাবনা নির্ধারিত নয়। এর উদাহরণ:
-
Snowball Sampling: প্রাথমিক নির্বাচিত ব্যক্তির পরিচিতদের মাধ্যমে ধাপে ধাপে নমুনা বৃদ্ধি করা হয়।

0
Updated: 23 hours ago
পরীক্ষণের নকশায় আমরা কোন ফ্যাক্টর যাচাই করি?
Created: 1 day ago
A
প্রতিক্রিয়াশীল (Responding) চলক
B
নিয়ন্ত্রিক (Controlled) চলক
C
পরীক্ষণ(Experimental) চলক
D
কোনটিই নয়
যেমন, একজন কৃষক জানতে চান কোন ধরণের সার ফসলের উৎপাদন বেশি বাড়ায়। এই ক্ষেত্রে একটি প্রায়োগিক পরীক্ষা (Experiment) পরিচালনা করা হয়, যেখানে দেখা হয়—
Experimental factor (সারের ধরন) কীভাবে Responding variable (ফসলের উৎপাদন)–কে প্রভাবিত করে।
-
এখানে “সার” হলো Experimental চলক (Independent Variable), কারণ এর ধরন বা পরিমাণ গবেষক ইচ্ছাকৃতভাবে পরিবর্তন করেন।
-
অন্যদিকে “ফসলের উৎপাদন” হলো Responding বা Dependent Variable, যা সারের পরিবর্তনের ফলে পরিবর্তিত হয়।
-
পরীক্ষার উদ্দেশ্য হলো সারের বিভিন্ন ধরন বা পরিমাণ ব্যবহার করে উৎপাদন বৃদ্ধিতে এর প্রভাব যাচাই করা।

0
Updated: 1 day ago
বাংলাদেশের প্রথম আদমশুমারী হয় কত সালে?
Created: 23 hours ago
A
১৯৭১
B
১৯৭২
C
১৯৭৩
D
১৯৭৪
বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারী (Census of Population) অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭৪ সালে।
-
এটি দেশের জনসংখ্যার পরিমাণ, গঠন এবং বণ্টন নির্ধারণের উদ্দেশ্যে সম্পন্ন হয়।
-
আদমশুমারীর মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্য সরকারি নীতি নির্ধারণ, পরিকল্পনা ও উন্নয়নমূলক সিদ্ধান্ত গ্রহণে ব্যবহার করা হয়

0
Updated: 23 hours ago
কালীন সারির দীর্ঘকালীন প্রবণতা পরিমাপের পদ্ধতি কয়টি?
Created: 1 day ago
A
২টি
B
৩টি
C
৪টি
D
৫টি
দীর্ঘকালীন প্রবণতা বা Long-term Trend নির্ধারণের জন্য সাধারণত চারটি প্রচলিত পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এসব পদ্ধতির মাধ্যমে সময়ের সঙ্গে ডেটার সামগ্রিক ঊর্ধ্বগতি, নিম্নগতি বা স্থিতিশীল ধারা বিশ্লেষণ করা যায়।
প্রধান চারটি পদ্ধতি হলো—
-
(ক) লৈখিক (Graphic) পদ্ধতি: তথ্যগুলোকে গ্রাফে চিত্রায়িত করে চাক্ষুষভাবে প্রবণতা নির্ধারণ করা হয়।
-
(খ) আধা গড় (Semi-Average) পদ্ধতি: সময়–সিরিজকে সমান দুই ভাগে ভাগ করে প্রতিটির গড় বের করা হয়, তারপর প্রবণতা নির্ণয় করা হয়।
-
(গ) চলমান গড় (Moving Average) পদ্ধতি: নির্দিষ্ট সময় অন্তর গড় হিসাব করে স্বল্পমেয়াদি ওঠানামা দূর করে দীর্ঘমেয়াদি প্রবণতা প্রকাশ করা হয়।
-
(ঘ) ন্যূনতম বর্গ (Least Square) পদ্ধতি: গাণিতিকভাবে সবচেয়ে উপযুক্ত ট্রেন্ড–লাইন নির্ধারণ করা হয় যাতে প্রকৃত মান ও অনুমিত মানের পার্থক্য (error) ন্যূনতম থাকে।

0
Updated: 1 day ago