জনসংখ্যা পরিবর্তনে নিচের কোনটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক?
A
মাইগ্রেশান
B
মানব উন্নয়ন প্রতিবেদন
C
জীবন প্রত্যাশা
D
কোনটিই নয়
উত্তরের বিবরণ
জনসংখ্যা পরিবর্তনের একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক হলো Migration বা Immigration। মানুষের এক স্থান থেকে অন্য স্থানে স্থানান্তর জনসংখ্যার আকার, ঘনত্ব ও গঠনে সরাসরি প্রভাব ফেলে। এটি অভ্যন্তরীণ (দেশের ভেতরে) বা আন্তর্জাতিক (দেশান্তর) উভয়ভাবেই হতে পারে।
-
অভ্যন্তরীণ অভিবাসন জনসংখ্যার স্থানীয় বণ্টন পরিবর্তন করে; যেমন—গ্রাম থেকে শহরে স্থানান্তর।
-
আন্তর্জাতিক অভিবাসন কোনো দেশের মোট জনসংখ্যা বৃদ্ধি বা হ্রাস ঘটাতে পারে।
-
কর্মসংস্থান, শিক্ষা, নিরাপত্তা, রাজনৈতিক অস্থিরতা বা প্রাকৃতিক দুর্যোগের মতো কারণ অভিবাসনের মূল প্রভাবক।
-
অভিবাসন কেবল জনসংখ্যা সংখ্যা নয়, বরং বয়স, লিঙ্গ, দক্ষতা ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য—এসব দিকেও পরিবর্তন আনে।

0
Updated: 1 day ago
কোন পরিমাপটির ক্ষেত্রে সকল মান বিবেচনা করা হয় না?
Created: 1 day ago
A
গাণিতিক গড়
B
জ্যামিতিক গড়
C
বিপরীত গড়
D
প্রচুরক
Mode (প্রচুরক) হলো এমন একটি পরিমাপ যা ডেটাসেটে সবচেয়ে ঘন ঘন বা বারবার আসা মান নির্দেশ করে। এটি কেন্দ্রীয় প্রবণতা (Measure of Central Tendency)–এর একটি রূপ।
-
Mode নির্ধারণে সব মান বিবেচনা করা হয় না; কেবল সেই মানটি গুরুত্বপূর্ণ যা সর্বাধিকবার পুনরাবৃত্তি হয়েছে।
-
এটি গুণগত (Qualitative) ও পরিমাণগত (Quantitative) — উভয় ধরনের তথ্যের জন্যই ব্যবহার করা যায়।
-
উদাহরণ: যদি মানগুলো হয় 2, 3, 3, 4, 5 — তাহলে Mode = 3, কারণ এটি সবচেয়ে বেশি বার এসেছে।

0
Updated: 1 day ago
যদি ক্রিটিক্যাল অঞ্চল সমভাবে দুই পাশে বিন্যস্ত থাকে তবে সেই যাচাইকে বলা হয় __ যাচাই।
Created: 20 hours ago
A
দুই প্রান্তিক
B
এক প্রান্তিক
C
তিন প্রান্তিক
D
শূন্য প্রান্তিক
যদি ক্রিটিক্যাল অঞ্চল সমভাবে দুটি প্রান্তে (both tails) থাকে, অর্থাৎ পরীক্ষাটি উভয় দিকের বিচ্যুতি পরীক্ষা করে, তাহলে তাকে two-tailed test (দুই-প্রান্তিক যাচাই) বলা হয়।
এ ধরনের পরীক্ষায় লক্ষ্য থাকে প্যারামিটারটি নির্দিষ্ট মানের চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে বড় বা ছোট কিনা।

0
Updated: 20 hours ago
কালীন সারির দীর্ঘকালীন প্রবণতা পরিমাপের পদ্ধতি কয়টি?
Created: 1 day ago
A
২টি
B
৩টি
C
৪টি
D
৫টি
দীর্ঘকালীন প্রবণতা বা Long-term Trend নির্ধারণের জন্য সাধারণত চারটি প্রচলিত পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এসব পদ্ধতির মাধ্যমে সময়ের সঙ্গে ডেটার সামগ্রিক ঊর্ধ্বগতি, নিম্নগতি বা স্থিতিশীল ধারা বিশ্লেষণ করা যায়।
প্রধান চারটি পদ্ধতি হলো—
-
(ক) লৈখিক (Graphic) পদ্ধতি: তথ্যগুলোকে গ্রাফে চিত্রায়িত করে চাক্ষুষভাবে প্রবণতা নির্ধারণ করা হয়।
-
(খ) আধা গড় (Semi-Average) পদ্ধতি: সময়–সিরিজকে সমান দুই ভাগে ভাগ করে প্রতিটির গড় বের করা হয়, তারপর প্রবণতা নির্ণয় করা হয়।
-
(গ) চলমান গড় (Moving Average) পদ্ধতি: নির্দিষ্ট সময় অন্তর গড় হিসাব করে স্বল্পমেয়াদি ওঠানামা দূর করে দীর্ঘমেয়াদি প্রবণতা প্রকাশ করা হয়।
-
(ঘ) ন্যূনতম বর্গ (Least Square) পদ্ধতি: গাণিতিকভাবে সবচেয়ে উপযুক্ত ট্রেন্ড–লাইন নির্ধারণ করা হয় যাতে প্রকৃত মান ও অনুমিত মানের পার্থক্য (error) ন্যূনতম থাকে।

0
Updated: 1 day ago