ঢাকা + ঈশ্বরী = ঢাকেশ্বরী – নিচের কোন নিয়মে হয়েছে?
A
আ + ঈ = এ
B
অ + ঈ = এ
C
আ + ই = এ
D
অ + ই = এ
উত্তরের বিবরণ
এখানে, ঢাকা শব্দের শেষের আ এবং ঈশ্বরী শব্দের প্রথমের ঈ ধ্বনি মিলিত হয়ে এ ধ্বনিতে পরিবর্তিত হয়েছে, যার ফলে শব্দটি হয়েছে ঢাকেশ্বরী।

0
Updated: 1 month ago
’ঈষৎ কম্পিত’-এর এক কথায় প্রকাশ কী?
Created: 3 days ago
A
আধুত
B
স্মিত
C
নীলাভ
D
ধূসর
’ঈষৎ কম্পিত’-এর এককথায় প্রকাশ = আধুত।
এছাড়াও,
- ’ঈষৎ কৃষ্ণ’-এর এককথায় প্রকাশ = কালচে।
- ’ঈষৎ পণ্ডুবর্ণ’-এর এককথায় প্রকাশ = ধূসর।
- ’ঈষৎ নীলবর্ণ’-এর এককথায় প্রকাশ = নীলাভ।
- ’ঈষৎ হাস্য’-এর এককথায় প্রকাশ = স্মিত।
- ’ঈশ্বর বিষয়ক’-এর এককথায় প্রকাশ = ঐশ্বরিক।
- ’ঈষৎ মধুর’-এর এককথায় প্রকাশ = আমধুর।

0
Updated: 3 days ago
'তাতে সমাজজীবন চলে না।' - এ বাক্যটির অস্তিবাচক রূপ কোনটি?
Created: 3 days ago
A
তাতে সমাজজীবন চলে।
B
তাতে না সমাজজীবন চলে।
C
তাতে সমাজজীবন অচল হয়ে পড়ে।
D
তাতে সমাজজীবন সচল হয়ে পড়ে।
বাক্য রূপান্তর হলো একটি প্রক্রিয়া যেখানে মূল ভাব বা অর্থ অপরিবর্তিত রেখে একটি বাক্যকে অন্য ধরনের বাক্যে পরিবর্তন করা হয়। নেতিবাচক বাক্যকে অস্তিবাচক বাক্যে রূপান্তর করার জন্য কিছু সাধারণ নিয়ম মেনে চলা প্রয়োজন, যা মূল অর্থ বজায় রাখে।
-
মূল অর্থ অপরিবর্তিত রাখা: বাক্য পরিবর্তন করার পরও বাক্যের মৌলিক অর্থ অক্ষুণ্ণ থাকতে হবে।
উদাহরণ:
নেতিবাচক: সেটা কখনোই সফল হতে পারে না।
অস্তিবাচক: সেটা সর্বদাই অসফল হয়। -
নেংর্থক পদ সরানো ও হ্যা-বাচক ভাব তৈরি করা: 'না', 'নয়', 'নি', 'নেই', 'নহে' ইত্যাদি নেতিবাচক পদগুলো তুলে দিয়ে বাক্যকে হ্যা-বাচক অর্থে রূপান্তর করা হয়।
উদাহরণ:
নেতিবাচক: কোথাও শান্তি ছিল না
অস্তিবাচক: সর্বত্র অশান্তি ছিলো। -
বাক্যাংশ অনুযায়ী নেতিবাচক শব্দ প্রতিস্থাপন: প্রয়োজনমতো নেতিবাচক শব্দের জায়গায় অস্তিবাচক শব্দ বসিয়ে বাক্যকে সম্পূর্ণ অস্তিবাচক করা হয়।
উদাহরণ:
নেতিবাচক: শহিদের মৃত্যু নেই।
অস্তিবাচক: শহিদেরা অমর।নেতিবাচক: তাতে সমাজজীবন চলে না।
অস্তিবাচক: তাতে সমাজজীবন অচল হয়ে পড়ে।

0
Updated: 3 days ago
নিচের কোন শব্দে সমাস সাধিত অশুদ্ধি ঘটেছে?
Created: 3 days ago
A
অহর্নিশ
B
অর্ধরাত্র
C
নির্দোষী
D
নীরোগ
• সমাস সাধিত অশুদ্ধি ঘটেছে 'নির্দোষী' শব্দে।
শুদ্ধ প্রয়োগ: নির্দোষ।
কিছু সমাস ঘটিত অশুদ্ধ শব্দের সম্পর্কে সতর্কতা:
সংস্কৃত ইন্- প্রত্যয়ান্ত শব্দের প্রথমবার একবচনের রূপ হিসেবে বাংলায় ধনী, গুণী, মানী, পাপী ইত্যাদি হয়। কিন্তু নিঃ উপসর্গযোগে সমাসবদ্ধ হলে শব্দের শেষে ঈ-কার হয় না। সেখানে ধন, গুণ, মান, পাপ ইত্যাদি শব্দের সমান হয়। যেমন- নেই ধন যার নির্ধন, নেই গুণ যার= নির্গুণ, নেই পাপ যার= নিষ্পাপ। নির্ধনী, নির্গুণী, নিষ্পাপী ইত্যাদি অশুদ্ধ।
কিছু সমাস সাধিত অশুদ্ধ শব্দের শুদ্ধ প্রয়োগ:
অশুদ্ধ শব্দ = শুদ্ধ শব্দ:
- নিরপরাধী - নিরপরাধ;
- অহর্নিশি - অহর্নিশ;
- নিরহঙ্কারী - নিরহঙ্কার;
- নির্দোষী - নির্দোষ;
- পিতাহারা - পিতৃহারা;
- অর্ধরাত্রি - অর্ধরাত্র;
- নিরভিমানী - নিরভিমান;
- দিবারাত্রি - দিবারাত্র;
- নীরোগী - নীরোগ ইত্যাদি।

0
Updated: 3 days ago