A
প্রাপকের এলাকা
B
ডাকবিভাগের নাম
C
পোস্ট অফিসের নাম
D
প্রেরকের এলাকা
উত্তরের বিবরণ
‘পোস্টাল কোড’ একটি নির্দিষ্ট সংখ্যা বা অক্ষরের কোড, যা ডাক বিভাগ ব্যবহার করে প্রাপকের এলাকা বা নির্দিষ্ট স্থানের সনাক্তকরণের জন্য। এটি ডাক পরিষেবাকে দ্রুত এবং সঠিকভাবে চিঠি বা পার্সেল পৌঁছাতে সাহায্য করে।

0
Updated: 2 days ago
বন্ধনী চিহ্ন সাহিত্যে কী অর্থে ব্যবহৃত হয়?
Created: 2 days ago
A
ধাতু বোঝাতে
B
অর্থমূলক
C
ব্যাখ্যামূলক
D
উৎপন্ন বোঝাতে
সাহিত্যিক লেখায় বন্ধনী চিহ্ন (যেমন, ()) সাধারণত বিশেষ তথ্য, ব্যাখ্যা, মন্তব্য বা পরিসংখ্যান যোগ করার জন্য ব্যবহৃত হয়, যা মূল বক্তব্যকে সমর্থন বা বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করতে সাহায্য করে।

0
Updated: 2 days ago
নিচের কোনটিতে বিরামচিহ্ন যথাযথভাবে ব্যবহৃত হয়নি?
Created: 2 weeks ago
A
ডিসেম্বর ১৬, ১৯৭১
B
২৬ মার্চ, ১৯৭১
C
ঢাকা, ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২
D
পয়লা বৈশাখ, চৌদ্দশো সাত
- যতিচিহ্নের অশুদ্ধ প্রয়োগ ঘটেছে ‘ঢাকা, ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২’ বাক্যে।
• বাক্যটির শুদ্ধরূপ হবে- ঢাকা, ২১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫২।
------------------------
• যতিচিহ্ন:
মুখের কথা লিখিত রূপ দেওয়ার সময় কম-বেশি থামা বোঝাতে যতিচিহ্ন ব্যবহৃত হয়। বক্তব্যকে স্পষ্ট করতেও যতিচিহ্ন ব্যবহৃত হয়।যতিচিহ্নকে বিরামচিহ্ন বা বিরতি চিহ্নও বলা হয়।
• কমা:
- কমা সামান্য বিরতি নির্দেশ করে। কমা পূর্ণযতি নয়, তাই কমা দিয়ে কোনো বাক্য শেষ হয় না। কমা চিহ্নের বাংলা নাম পাদচ্ছেদ।
- শব্দ, বর্গ ও অধীন বাক্যকে আলাদা করতে কমার ব্যবহার হয়।
• সম্বোধন পদের পরে সাধারণত কমা বসে।
যেমন:
- স্যার, আমাকে ব্যাপারটি বুঝিয়ে দেবেন?
- রব, এদিকে এসো।
• বাক্যে একাধিক বিশেষ্য কিংবা বিশেষণ পদের বিবৃতি প্রকাশের ক্ষেত্রে কমা বসাতে হয়।
যেমন:
- জনি বুদ্ধিমান, সাহসী ও জ্ঞানী।
- মীম, সানি, হারুন ও রব কক্সবাজার গিয়েছে।
• তারিখ লিখতে বার ও মাসের পরে ‘কমা’ বসে।
যেমন:
- ১৯শে আশ্বিন, বৃহস্পতিবার, ১৪২৫ সালে মীম বান্দরবান জেলায় জন্মগ্রহণ করে।
উৎস: ভাষা-শিক্ষা, ড. হায়াৎ মামুদ এবং বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি, নবম-দশম শ্রেণি (২০২১ সংস্করণ)।

0
Updated: 2 weeks ago
প্রথম বাংলা 'থিসরাস' বা সমার্থক শব্দের অভিধান সংকলন করেছেন-
Created: 2 weeks ago
A
অশোক মুখোপাধ্যায়
B
জগন্নাত চক্রবর্তী
C
মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
D
মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
বাংলা ভাষায় থিসারাস ধরনের অভিধানের পথপ্রদর্শক হিসেবে পরিচিত ‘সমার্থক শব্দের অভিধান’, যা ১৯৭৪ সালে বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত হয়। এই গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থের রচয়িতা হলেন মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান। এটি বাংলা ভাষায় প্রথম থিসারাস-ভিত্তিক অভিধান হিসেবে বিবেচিত।
বাংলাদেশের পাশাপাশি ভারতের কলকাতাতেও এই ধরনের অভিধান রচনার প্রয়াস লক্ষ্য করা যায়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য অশোক মুখোপাধ্যায় রচিত ‘সমার্থশব্দকোষ’। উভয় গ্রন্থের বিন্যাসে একটি মিল রয়েছে—এই দুই থিসারাস-ধর্মী অভিধানই পিটার মার্ক রজে রচিত ইংরেজি ‘Thesaurus of English Words and Phrases’ (প্রকাশ: ১৯৫৮) থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে বিষয়ভিত্তিক শ্রেণিবিন্যাস অনুসরণে সাজানো হয়েছে।
এই ধরণের অভিধানে কাঙ্ক্ষিত প্রতিশব্দ খুঁজে পেতে হলে পাঠককে বিষয়ভিত্তিক সূচির সাহায্য নিতে হয়। যদিও গ্রন্থের শেষে একটি বর্ণানুক্রমিক সূচিও সংযোজিত রয়েছে, সেটি মূলত পরিপূরক সহায়তা হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
উৎস: মুহাম্মদ হাবিবুর রহমানের ‘সমার্থক শব্দের অভিধান’ গ্রন্থের ভূমিকা।

0
Updated: 2 weeks ago