এনজাইম বিক্রিয়ায় Competitive Inhibition কিভাবে Overcome করা যায়?
A
Substrate Concentration বৃদ্ধি করে
B
Substrate Concentration কমিয়ে দিয়ে
C
Temperature বৃদ্ধি করে
D
উপরের সবগুলি
উত্তরের বিবরণ
Competitive Inhibition এমন একটি এনজাইম-নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়া যেখানে inhibitor সরাসরি enzyme-এর active site-এ substrate-এর সাথে প্রতিযোগিতা করে। এই প্রতিযোগিতার কারণে substrate এনজাইমের সাথে যুক্ত হতে পারে না, ফলে বিক্রিয়ার গতি কমে যায়। তবে এই প্রভাব স্থায়ী নয় এবং নির্দিষ্ট অবস্থায় উল্টানো সম্ভব।
-
প্রতিযোগিতার মূল কারণ: inhibitor ও substrate-এর গঠনগত মিল থাকে, তাই তারা একই active site-এর জন্য প্রতিযোগিতা করে।
-
Substrate বৃদ্ধি করলে প্রভাব: যদি substrate-এর ঘনত্ব বৃদ্ধি করা হয়, তবে তা inhibitor-কে প্রতিস্থাপন করে active site দখল করতে পারে, ফলে এনজাইমের স্বাভাবিক বিক্রিয়া পুনরায় শুরু হয়।
-
এনজাইমের কার্যকারিতা: substrate-এর পরিমাণ বাড়ার সাথে সাথে এনজাইমের activity পুনরায় বৃদ্ধি পায়, কারণ বেশি substrate inhibitor-এর প্রতিযোগিতা অতিক্রম করতে সক্ষম হয়।
-
অতিরিক্ত তথ্য: এই ধরনের inhibition reversible অর্থাৎ অস্থায়ী, এবং এটি enzyme kinetics-এ Michaelis-Menten constant (Km) বৃদ্ধি করে, কিন্তু maximum velocity (Vmax) অপরিবর্তিত থাকে। একটি পরিচিত উদাহরণ হলো সাক্সিনেট ডিহাইড্রোজেনেজ (Succinate dehydrogenase) এনজাইম, যা ম্যালোনেট (Malonate) দ্বারা প্রতিযোগিতামূলকভাবে নিষ্ক্রিয় হয়।

0
Updated: 1 day ago
Iodine কোন্ অ্যামিনো এসিডের সংমিশ্রণে থাইরেয়ড হরমোন তৈরী করে?
Created: 1 day ago
A
Phenylalanine
B
Methionine
C
Tyrosine
D
Glycine
থাইরয়েড হরমোন (T3 ও T4) গঠিত হয় Tyrosine residues এবং Iodine এর সংমিশ্রণে। এই হরমোন তৈরির প্রক্রিয়া মূলত Thyroglobulin প্রোটিনের ভিতরে ঘটে, যেখানে নির্দিষ্ট রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে সক্রিয় হরমোন উৎপন্ন হয়।
-
Thyroglobulin প্রোটিনে Tyrosine-এর আইডিনেশন ঘটে, যার ফলে দুটি মধ্যবর্তী যৌগ তৈরি হয়:
-
MIT (Monoiodotyrosine)
-
DIT (Diiodotyrosine)
-
-
এই দুটি যৌগ একত্র হয়ে থাইরয়েড হরমোন তৈরি করে:
-
MIT + DIT → T3 (Triiodothyronine)
-
DIT + DIT → T4 (Thyroxine)
-
-
T3 তুলনামূলকভাবে বেশি সক্রিয় হলেও, T4 রক্তে প্রধান আকারে উপস্থিত থাকে এবং প্রয়োজনে T3-তে রূপান্তরিত হয়।
-
অন্যান্য অ্যামিনো অ্যাসিড যেমন Phenylalanine, Methionine, Glycine সরাসরি এই হরমোন তৈরিতে অংশ নেয় না, তবে শরীরের সাধারণ প্রোটিন বিপাকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

0
Updated: 1 day ago
রেনাল ফেইলিওর ও হাইপারটেনশন কি কারণে হয়?
Created: 1 day ago
A
Sodium Retention
B
Calcium Excretion
C
Metabolic acidosis
D
Erythrocyte reduction
রেনাল ফেইলিওর (Kidney Failure) এবং হাইপারটেনশন (High Blood Pressure) পরস্পর সম্পর্কিত জটিল শারীরবৃত্তীয় অবস্থা, যা প্রায়ই সোডিয়াম (Na⁺) রিটেনশন বা শরীরে সোডিয়াম জমে থাকার কারণে ঘটে। যখন কিডনি যথাযথভাবে কাজ করতে পারে না, তখন শরীরের তরল ও ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য নষ্ট হয়, ফলে রক্তচাপ অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পায়।
-
সোডিয়াম রিটেনশনের কারণ: কিডনি যখন স্বাভাবিকভাবে সোডিয়াম ও পানি নির্গমন করতে ব্যর্থ হয়, তখন রক্তে সোডিয়ামের মাত্রা বেড়ে যায়। এটি শরীরে অতিরিক্ত পানি ধরে রাখে (Fluid Retention), যার ফলে রক্তের পরিমাণ (Blood Volume) বৃদ্ধি পায়।
-
রক্তচাপ বৃদ্ধি: রক্তের পরিমাণ বাড়লে হৃদয়কে অধিক চাপ নিয়ে রক্ত পাম্প করতে হয়, ফলে রক্তচাপ (Blood Pressure) বৃদ্ধি পায়।
-
কিডনির ওপর প্রভাব: উচ্চ রক্তচাপ কিডনির সূক্ষ্ম রক্তনালীগুলিতে অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করে, যা ধীরে ধীরে নেফ্রন (Nephrons) ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং কিডনির কার্যক্ষমতা আরও হ্রাস করে।
-
চক্রাকারে প্রভাব: সোডিয়াম রিটেনশন কিডনির কর্মক্ষমতা কমায়, আর কিডনির অকার্যকারিতা পুনরায় সোডিয়াম জমাকে বাড়িয়ে দেয়—এইভাবে একটি দুষ্টচক্র (Vicious Cycle) তৈরি হয় যা রেনাল ফেইলিওরকে আরও তীব্র করে।
-
অতিরিক্ত জটিলতা: শরীরে অতিরিক্ত পানি জমে এডিমা (Edema) সৃষ্টি করে, যা হাত, পা ও মুখে ফোলাভাব আনতে পারে এবং হৃদযন্ত্রের ওপরও চাপ ফেলে।
-
চিকিৎসা ও নিয়ন্ত্রণ: সোডিয়াম গ্রহণ নিয়ন্ত্রণ, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ওষুধ (Antihypertensives) ব্যবহার এবং কিডনির কার্যক্ষমতা পর্যবেক্ষণ—এসব ব্যবস্থা এই অবস্থার অগ্রগতি কমাতে সহায়তা করে।

0
Updated: 1 day ago
Type-2 Diabetes-এর প্রাথমিক Pathophysiology কোনটী?
Created: 1 day ago
A
ইনসুলিনের সম্পূর্ণ অভাব
B
গ্লুকাগন-এর আধিক্য
C
ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স ও আংশিক ইনসুলিন হ্রাস
D
আলফা কোষ ধ্বংস
Type-2 Diabetes Mellitus (T2DM) একটি মেটাবলিক ডিজঅর্ডার, যেখানে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা দীর্ঘসময় ধরে অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়। এর মূল সমস্যা ইনসুলিনের কার্যকারিতা ও উৎপাদনের ঘাটতির সঙ্গে সম্পর্কিত।
-
Insulin resistance: শরীরের টার্গেট টিস্যু যেমন লিভার, মাংসপেশি ও অ্যাডিপোজ টিস্যু ইনসুলিনের প্রতি সংবেদনশীলতা হারায়, ফলে ইনসুলিন থাকা সত্ত্বেও গ্লুকোজ সঠিকভাবে কোষে প্রবেশ করতে পারে না।
-
Partial insulin deficiency: সময়ের সঙ্গে সঙ্গে প্যানক্রিয়াসের β-cells ইনসুলিন উৎপাদন ক্ষমতা হারায় বা কমিয়ে ফেলে, যার ফলে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যায়।
-
এই দুইটি কারণ একত্রে হাইপারগ্লাইসেমিয়া (উচ্চ রক্তে গ্লুকোজ) সৃষ্টি করে।
-
সাধারণত অতিরিক্ত ওজন, স্থূলতা, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, অনিয়মিত জীবনযাপন এবং জেনেটিক কারণ T2DM বিকাশে ভূমিকা রাখে।
-
রোগটি সাধারণত ধীরে ধীরে বিকশিত হয় এবং দীর্ঘমেয়াদে কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ, কিডনি ফেইলিউর, রেটিনোপ্যাথি ও নার্ভ ড্যামেজ সৃষ্টি করতে পারে।

0
Updated: 1 day ago