Diet and CVD-এর ক্ষেত্রে Omega-3 fatty acid প্রধানতঃ
A
Reduce LDL-Cholesterol
B
Reduce TG and Inflammation
C
Increase blood glucose
D
Increase blood pressure
উত্তরের বিবরণ
ওমেগা–৩ ফ্যাটি অ্যাসিড (Omega–3 Fatty Acids) হলো একধরনের বহুঅসংযুক্ত অসম্পৃক্ত চর্বি (polyunsaturated fat), যা দেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এটি প্রধানত রক্তের ট্রাইগ্লিসারাইড (TG) এর মাত্রা হ্রাস করে এবং দেহে প্রদাহ (inflammation) কমায়, ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায়।
১. হৃদস্বাস্থ্যের জন্য উপকারিতা: এটি রক্তে চর্বির ভারসাম্য বজায় রাখে, রক্তনালির স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধি করে এবং হৃদযন্ত্রের কার্যক্ষমতা উন্নত করে।
২. প্রদাহনাশক ভূমিকা: ওমেগা–৩ দেহে প্রদাহজনিত রাসায়নিকের উৎপাদন কমিয়ে দীর্ঘমেয়াদি রোগ যেমন আর্থ্রাইটিস বা অ্যাজমা প্রতিরোধে সহায়তা করে।
৩. উৎস: প্রধান উৎস হলো চর্বিযুক্ত মাছ (যেমন স্যামন, সার্ডিন, টুনা), ফ্ল্যাক্সসিড, চিয়া সিড, আখরোট, ও ফিশ অয়েল সাপ্লিমেন্ট।
৪. স্নায়ুতন্ত্র ও মস্তিষ্কের জন্য উপকারিতা: এটি মস্তিষ্কের বিকাশ, স্মৃতিশক্তি ও মনোযোগ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

0
Updated: 1 day ago
Cow milk এবং Human Milk এর প্রধান পার্থক্য হলো?
Created: 1 day ago
A
গরুর দুধে Carbohydrate বেশী থাকে
B
মায়ের দুধে Lactose বেশী
C
মায়ের দুধে Protein বেশী
D
গরুর দুধে Vitamin বেশী
মানব দুধ (Human milk) ও গরুর দুধ (Cow milk) এর গঠনগত পার্থক্য শিশুর পরিপাক ও বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে। মানব দুধে ল্যাক্টোজের পরিমাণ বেশি এবং প্রোটিনের পরিমাণ কম, যা শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশে সহায়ক।
-
Human milk:
-
Lactose বেশি থাকে, যা শিশুর মস্তিষ্ক ও স্নায়ুতন্ত্রের বিকাশে সাহায্য করে।
-
Protein কম থাকে, ফলে এটি সহজে হজমযোগ্য এবং শিশুর কিডনির ওপর বাড়তি চাপ ফেলে না।
-
এতে Essential fatty acids, antibodies ও enzymes থাকে, যা শিশুর রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
-
-
Cow milk:
-
Protein বেশি থাকে, ফলে এটি হজমে কঠিন এবং শিশুর কিডনি ও পরিপাকতন্ত্রে চাপ সৃষ্টি করতে পারে।
-
Lactose কম থাকে, তাই এটি মানব দুধের তুলনায় শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশে কম সহায়ক।
-
এতে ক্যালসিয়াম ও সোডিয়াম তুলনামূলক বেশি, যা নবজাতকের জন্য উপযুক্ত নয়।
-
-
এই কারণেই প্রথম ছয় মাসে একমাত্র মায়ের দুধই শিশুর জন্য সর্বোত্তম পুষ্টির উৎস হিসেবে বিবেচিত।

0
Updated: 1 day ago
ALT/AST এনজাইম গুলো কিসের সাথে জড়িত?
Created: 1 day ago
A
Fatty Acid Oxidation
B
Amino Acid Metabolism
C
Carbohydrate Metabolism
D
Purine Metabolism
ALT (Alanine Aminotransferase) ও AST (Aspartate Aminotransferase) হলো দুটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রান্সঅ্যামিনেজ (Transaminase) এনজাইম, যা অ্যামিনো অ্যাসিড বিপাকে (Amino Acid Metabolism) গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এরা মূলত ট্রান্সঅ্যামিনেশন (Transamination) প্রক্রিয়ার মাধ্যমে একটি অ্যামিনো অ্যাসিডের অ্যামিনো গ্রুপ (-NH₂) অন্য একটি কিটো অ্যাসিডে স্থানান্তর করে নতুন অ্যামিনো অ্যাসিড ও কিটো অ্যাসিড তৈরি করে।
-
ALT (Alanine Aminotransferase): এটি প্রধানত লিভারে অবস্থান করে। এটি অ্যালানিন (Alanine) থেকে α-কিটোগ্লুটারেট (α-Ketoglutarate)-এ অ্যামিনো গ্রুপ স্থানান্তর করে গ্লুটামেট (Glutamate) ও পাইরুভেট (Pyruvate) উৎপন্ন করে।
-
AST (Aspartate Aminotransferase): এটি লিভার, হার্ট, কিডনি ও পেশীতে পাওয়া যায়। এটি অ্যাসপার্টেট (Aspartate) থেকে α-কিটোগ্লুটারেট-এ অ্যামিনো গ্রুপ স্থানান্তর করে গ্লুটামেট ও অক্সালোঅ্যাসিটেট (Oxaloacetate) তৈরি করে।
-
জৈব রাসায়নিক ভূমিকা: এই দুই এনজাইম অ্যামিনো অ্যাসিড বিপাক, গ্লুকোনিওজেনেসিস, ও নাইট্রোজেন চক্র-এর সঙ্গে গভীরভাবে সম্পর্কিত।
-
চিকিৎসাগত গুরুত্ব:
-
লিভার ফাংশন টেস্ট (LFT)-এ ALT ও AST উভয়ই গুরুত্বপূর্ণ সূচক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
-
ALT বৃদ্ধি সাধারণত লিভারের কোষ ক্ষতির (Hepatocellular Damage) ইঙ্গিত দেয়।
-
AST বৃদ্ধি দেখা যায় লিভার, হৃদ্যন্ত্র বা পেশীর ক্ষতি হলে।
-
ALT/AST অনুপাত (De Ritis Ratio) লিভার রোগ নির্ণয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ মানদণ্ড।
-
অতএব, ALT ও AST শুধু অ্যামিনো অ্যাসিড বিপাকের অংশ নয়, বরং লিভারের স্বাস্থ্য মূল্যায়নেরও একটি গুরুত্বপূর্ণ জৈব রাসায়নিক সূচক।

0
Updated: 1 day ago
Nutritional Assessment এ ABCDE approach-এ 'C' দ্বারা কী বুঝায়?
Created: 1 day ago
A
Clinical Assessment
B
Community Assessment
C
Chemical Analysis
D
Caloric Assessment
Nutritional Assessment বা পুষ্টি অবস্থার মূল্যায়ন হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একজন ব্যক্তির পুষ্টিগত অবস্থা নির্ধারণ করা হয়। এ ক্ষেত্রে ব্যবহৃত ABCDE Approach একটি কার্যকর ও গঠনমূলক পদ্ধতি, যা পাঁচটি প্রধান উপাদানের ওপর ভিত্তি করে তৈরি। প্রতিটি ধাপ শরীরের পুষ্টিগত ভারসাম্য, ঘাটতি বা অতিরিক্ততা চিহ্নিত করতে সহায়তা করে।
-
A → Anthropometric Assessment: এতে দেহের ওজন, উচ্চতা, শরীরের ভরসূচক (BMI), বাহু বা কোমরের পরিধি, চামড়ার নিচের চর্বির পুরুত্ব (Skinfold Thickness) ইত্যাদি মাপা হয়। এটি দেহের বৃদ্ধি, স্থূলতা বা অপুষ্টির মাত্রা নির্ধারণে সহায়তা করে।
-
B → Biochemical/Chemical Assessment: রক্ত, মূত্র বা অন্যান্য জৈব তরল পরীক্ষার মাধ্যমে পুষ্টির রাসায়নিক সূচক মূল্যায়ন করা হয়। যেমন—রক্তে হিমোগ্লোবিন, গ্লুকোজ, কোলেস্টেরল, ভিটামিন ও খনিজের মাত্রা নির্ধারণ।
-
C → Clinical Assessment: শরীরের দৃশ্যমান লক্ষণ ও উপসর্গ পর্যবেক্ষণ করা হয়। যেমন—চামড়া, চোখ, চুল, নখ, জিহ্বা ও মাড়ির অবস্থা দেখে পুষ্টির ঘাটতি বা রোগের উপস্থিতি নির্ণয় করা হয়।
-
D → Dietary Assessment: ব্যক্তির খাদ্য গ্রহণের ইতিহাস, খাদ্যাভ্যাস ও দৈনন্দিন খাদ্য প্যাটার্ন বিশ্লেষণ করা হয়। ২৪ ঘণ্টার খাদ্য তালিকা বা খাদ্য ফ্রিকোয়েন্সি প্রশ্নপত্র ব্যবহার করে গ্রহণকৃত পুষ্টি উপাদানের পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়।
-
E → Environmental Assessment: পুষ্টির ওপর প্রভাব ফেলা সামাজিক, অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত উপাদান বিশ্লেষণ করা হয়—যেমন আয়, শিক্ষার স্তর, খাদ্যপ্রাপ্তি, স্বাস্থ্যবিধি, পানির মান ও বাসস্থান পরিবেশ।
সারসংক্ষেপে: ABCDE পদ্ধতি একজন ব্যক্তির পুষ্টি অবস্থাকে সামগ্রিকভাবে মূল্যায়নের জন্য একটি বৈজ্ঞানিক, সংগঠিত ও নির্ভরযোগ্য কাঠামো, যা চিকিৎসা, জনস্বাস্থ্য ও পুষ্টিবিদ্যায় ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।

0
Updated: 1 day ago