সম্বোধন পদে কোন যতি চিহ্ন বসে?
A
কমা
B
ড্যাস
C
সেমিকোলন
D
হাইফেন
উত্তরের বিবরণ
সম্বোধন পদে সাধারণত কমা (,) যতি চিহ্ন বসে। সম্বোধনের পরে কমা ব্যবহার করে বাক্যের মূল বক্তব্য থেকে সম্বোধনটিকে পৃথক করা হয়। উদাহরণস্বরূপ:
হে বন্ধু, তোমাকে দেখার অপেক্ষায় আছি।
প্রিয় শিক্ষার্থীরা, মনোযোগ সহকারে পড়বে।
0
Updated: 3 months ago
উদ্ধৃতি চিহ্ন কোথায় বসে?
Created: 2 months ago
A
বাক্যের শেষে
B
শ্লেষাত্মক বাক্যের মাঝে
C
সংলাপে
D
প্রশ্নবোধক বাক্যে
উদ্ধরণ চিহ্ন (" ") বক্তার প্রত্যক্ষ উক্তিকে এই চিহ্নের অন্তর্ভুক্ত করতে হয়। যথা - শিক্ষক বললেন, "গতকাল ইরানে ভয়ানক ভূমিকম্প হয়েছে।"
0
Updated: 2 months ago
বাড়ি বা রাস্তার নম্বরের পরে কোন চিহ্ন বসে?
Created: 4 weeks ago
A
হাইফেন
B
কমা
C
দাঁড়ি
D
লোপ চিহ্ন
বাংলা ভাষায় কতগুলো যতি বা চিহ্ন আছে। এরমধ্যে ‘কমা বা পদচ্ছেদ’ একটি। বাড়ি বা রাস্তার নম্বরের পরে সাধারণত এই যতি চিহ্নটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। কমা ব্যবহারের ফলে সাধারণত ১ (এক) বলতে যে সময় লাগে সেই পরিমাণ সময় বিরতির প্রয়োজন হয়।
এছাড়াও যেসব ক্ষেত্রে ‘কমা’ চিহ্ন ব্যবহার করা যায়- ১. বাক্য পাঠকালে সুস্পষ্টতা বা অর্থবিভাগ দেখানোর জন্য যেখানে স্বল্প বিরতির প্রয়োজন, সেখানে কমা ব্যবহৃত হয়। যেমন- সুখ চাও, সুখ পাবে পরিশ্রমে। ২. পরস্পর সম্বন্ধযুক্ত একাধিক বিশেষ্য বা বিশেষণ পদ একসঙ্গে বসলে শেষ পথটি ছাড়া বাকি সবগুলোর পরেই কমা বসবে।যেমন সুখ, আশা, নৈরাশ্য। ৩. সম্বন্ধনের পরে কমা বসাতে হবে । যেমন- রশিদ, এদিকে এসো। ৪. জটিল বাক্যের অন্তর্গত প্রত্যেক খণ্ডবাক্যের পরে কমা বসবে। যেমন— কাল যে লোকটি এসেছিল, সে আমার পূর্বপরিচিত। ৫. উদ্ধরণ চিহ্নের পূর্বে (খণ্ডবাক্যের শেষে) কমা বসাতে হবে। যেমন— সাহেব বললেন, “ছুটি পাবেন না।
৬. মাসের তারিখ লিখতে বার ও মাসের পর ‘কমা’ বসবে। যেমন— ১৬ই পৌষ, বুধবার, ১৩৯৯ সন। ৭. বাড়ি বা রাস্তার নম্বরের পরে কমা বসবে। যেমন— ৬৮, নবাবপুর রোড, ঢাকা-১০০০। ৮. নামের পরে ডিগ্রিসূচক পরিচয় সংযোজিত হলে সেগুলোর প্রত্যেকটির পরে কমা বসবে। যেমন— ডক্টর মুহম্মদ এনামুল হক, এম.এ. পি-এইচ.ডি।
0
Updated: 4 weeks ago
বিরাম চিহ্নের প্রর্বতক কে?
Created: 1 month ago
A
প্রমথ চৌধুরী
B
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
C
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
D
আব্দুল হাকিম
হাজার বছরের ঐতিহ্যে ভরপুর বাংলা ভাষা ও সাহিত্য কিন্তু বাংলা ভাষায় সুষ্ঠভাবে বিরাম চিহ্ন ব্যবহার শুরু হয়েছে দেড়শ দুইশ বছর আগে। মহামতি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর (১৮২০-১৮৯১) বাংলা গদ্যে বিরাম চিহ্ন ব্যবহারের প্রথম নৈপুর্ণ দেখান। এ কারণেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে বাংলা গদ্যের জনক বলেছেন।
0
Updated: 1 month ago