Working principle of a Tunnel Diode:
A
Quantum mechanical tunneling
B
Zener breakdown
C
Avalanche breakdown
D
Ionization tunneling
উত্তরের বিবরণ
Tunnel Diode এমন এক ধরনের ডায়োড যা কাজ করে Quantum Mechanical Tunneling নীতির উপর ভিত্তি করে। এই প্রক্রিয়ায় ইলেকট্রনগুলো এমন একটি potential energy barrier অতিক্রম করতে পারে, যেটি শাস্ত্রীয় পদার্থবিজ্ঞানের নিয়মে অতিক্রম করা সম্ভব নয়।
মূল বিষয়গুলো হলো:
-
Tunnel Diode-এ অত্যন্ত বেশি মাত্রায় ডোপিং করা হয় (প্রায় ১০০০ গুণ বেশি সাধারণ ডায়োডের তুলনায়)।
-
এর ফলে depletion layer খুবই পাতলা হয়ে যায়, যা ইলেকট্রনদের tunneling effect ঘটাতে সক্ষম করে।
-
এই টানেলিং প্রভাবের কারণে V–I বৈশিষ্ট্য বক্ররেখায় (curve) একটি negative resistance region তৈরি হয়।
-
এই বৈশিষ্ট্যের জন্য Tunnel Diode উচ্চ-ফ্রিকোয়েন্সি oscillators এবং দ্রুত switching circuits-এ ব্যবহৃত হয়।
অতএব, Tunnel Diode কাজ করে Quantum Mechanical Tunneling নীতির উপর ভিত্তি করে।

0
Updated: 20 hours ago
GSM (Global System for Mobile Communication) প্রযুক্তিতে ডেটা ও ভয়েস সিগন্যাল আলাদা করার জন্য কোন ধরনের মাল্টিপল অ্যাক্সেস প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়?
Created: 1 month ago
A
FDMA (Frequency Division Multiple Access)
B
TDMA (Time Division Multiple Access)
C
CDMA (Code Division Multiple Access)
D
FDMA এবং TDMA উভয়ই
GSM প্রযুক্তি ও চ্যানেল অ্যাকসেস
১. GSM (Global System for Mobile Communication):
প্রথম নাম → Group Speciale Mobile (1982)
পরে নাম পরিবর্তিত → Global System for Mobile Communication
তৃতীয় প্রজন্মে (3G) → এর উন্নত সংস্করণ হলো UMTS (Universal Mobile Telecommunication System)
GSM-এ ব্যবহৃত চ্যানেল অ্যাকসেস পদ্ধতি হলো FDMA + TDMA এর সমন্বয়
২. FDMA (Frequency Division Multiple Access):
সম্পূর্ণ ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডকে ছোট ছোট ফ্রিকোয়েন্সি চ্যানেলে ভাগ করা হয়।
প্রতিটি চ্যানেল আলাদা ব্যবহারকারীকে বরাদ্দ দেওয়া যায়।
৩. TDMA (Time Division Multiple Access):
প্রতিটি ফ্রিকোয়েন্সি চ্যানেলকে আবার বিভিন্ন টাইম স্লটে ভাগ করা হয়।
এর ফলে একই ফ্রিকোয়েন্সি অনেক ব্যবহারকারী ক্রম অনুযায়ী (time-sharing) ব্যবহার করতে পারে।
সহজভাবে বোঝার উপায়:
FDMA → ফ্রিকোয়েন্সি ভাগ করা হয়।
TDMA → সময় ভাগ করা হয়।
GSM → দুটো একসাথে ব্যবহার করে, ফলে ফ্রিকোয়েন্সিও বাঁচে, সময়ও ভাগাভাগি হয়।
সংক্ষেপে:
GSM = FDMA (ফ্রিকোয়েন্সি ভাগ) + TDMA (সময় ভাগ)

0
Updated: 1 month ago
গুগলের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নাম কী?
Created: 1 month ago
A
অ্যালেক্সা
B
সিরি
C
জেমিনি
D
কোরটানা
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence - AI )
ডিজিটাল কম্পিউটার
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
গুগলের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা – জেমিনি (Gemini)
সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
-
জেমিনি (Gemini) হলো গুগলের সর্বশেষ ও উন্নত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।
-
এটি ব্যবহারকারীদের জটিল তথ্য বিশ্লেষণ, প্রশ্নোত্তর, লেখালিখি এবং বিভিন্ন কার্য সম্পাদনে সহায়তা করে।
-
জেমিনি সাধারণ ডিজিটাল অ্যাসিস্ট্যান্টের মতো নয়; এটি আরও উন্নত, শিক্ষণীয় এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে শেখার ক্ষমতা সম্পন্ন মডেল।
-
ব্যবহারকারীরা জেমিনির মাধ্যমে সহজে তথ্য সংগ্রহ, সমস্যা সমাধান এবং দৈনন্দিন কাজ আরও দক্ষভাবে সম্পন্ন করতে পারে।
অপশন বিশ্লেষণ:
-
ক) অ্যালেক্সা: অ্যামাজনের ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট।
-
খ) সিরি: অ্যাপলের ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট।
-
গ) জেমিনি: গুগলের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। ✅
-
ঘ) কোরটানা: মাইক্রোসফটের ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট্য:
-
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) হলো এমন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যা কম্পিউটারে মানবসদৃশ চিন্তা, সমস্যা সমাধান, শেখার এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা প্রদান করে।
মূল বৈশিষ্ট্যসমূহ:
১. বিষয় সংক্রান্ত ধারণা গ্রহণ।
২. সমস্যা বিশ্লেষণ ও সমাধানের পথ নির্দেশ।
৩. সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা।
৪. নতুন জ্ঞান অর্জন এবং ব্যবহার।
৫. ভাষা বোঝার ক্ষমতা।
৬. মানুষের অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর ক্ষমতা।
৭. জটিল অবস্থা অনুধাবন ও পরিচালনা।
৮. নতুন পরিস্থিতিতে খাপ খাইয়ে নেওয়ার ক্ষমতা।
৯. ভুল বা অসম্পূর্ণ তথ্য পরিচালনা।
১০. সম্পর্কিত বিষয়গুলো অনুধাবন এবং সাড়া দেওয়ার ক্ষমতা।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago
কোনটি B2C ই-কমার্স মডেলের উদাহরণ?
Created: 3 weeks ago
A
আলিবাবা ওয়ালমার্টের কাছে বিক্রি করা
B
একটি নির্মাতা কারখানায় পার্টস বিক্রি করা
C
একজন গ্রাহক অ্যামাজন থেকে পোশাক কেনা
D
সরকার অতিরিক্ত মাল নিলামে দেওয়া
B2C (ব্যবসা থেকে গ্রাহক) ই-কমার্স মডেল হলো এমন একটি মডেল যেখানে ব্যবসা সরাসরি শেষ গ্রাহকের কাছে পণ্য বা সেবা বিক্রি করে। উদাহরণস্বরূপ, একজন গ্রাহক অ্যামাজন থেকে পোশাক কেনা—এখানে অ্যামাজন একটি ব্যবসা এবং গ্রাহক সাধারণ ব্যবহারকারী। অন্যদিকে, আলিবাবা ওয়ালমার্টের কাছে বিক্রি করা হলো B2B (ব্যবসা থেকে ব্যবসা) মডেল, কারণ এখানে ব্যবসাগুলো একে অপরের কাছে পণ্য বিক্রি করছে। নির্মাতা কারখানায় পার্টস বিক্রি করাও B2B মডেলের অন্তর্ভুক্ত। সরকার অতিরিক্ত মাল নিলামে দেওয়া হলো সরকারি কার্যক্রম এবং সরাসরি গ্রাহক ভিত্তিক নয়। সুতরাং, B2C ই-কমার্সের সঠিক উদাহরণ হলো গ) অ্যামাজন থেকে পোশাক কেনা।
ই-কমার্স সম্পর্কে তথ্য:
-
ইলেকট্রনিক কমার্সকে সংক্ষেপে ই-কমার্স বলা হয়।
-
ই-বাণিজ্য হলো একটি বাণিজ্য ক্ষেত্র যেখানে ইলেকট্রনিক সিস্টেম ব্যবহার করে পণ্য বা সেবা ক্রয়-বিক্রয়, লেনদেন এবং অর্থপ্রদানের কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
-
ই-কমার্সের প্রধান মডেলগুলো হলো: B2C (ব্যবসা থেকে গ্রাহক), B2B (ব্যবসা থেকে ব্যবসা), C2C (গ্রাহক থেকে গ্রাহক) এবং C2B (গ্রাহক থেকে ব্যবসা)।
-
B2C মডেল সাধারণত অনলাইন শপিং, পরিষেবা বুকিং, সাবস্ক্রিপশন ইত্যাদিতে ব্যবহৃত হয়।

0
Updated: 2 weeks ago