A
১৯৯৩
B
১৯৯৭
C
১৯৯৯
D
২০০১
উত্তরের বিবরণ
পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি
- ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশ সরকার এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির মধ্যে স্বাক্ষরিত একটি আনুষ্ঠানিক চুক্তি।
- ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
- বাংলাদেশ সরকার এবং পার্বত্য চট্রগ্রাম জনসংহতি সমিতির মধ্যে পার্বত্য চটগ্রাম শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
- চুক্তিতে বালাদেশ সরকারের পক্ষে আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ এবং জনসংহতি সমিতির পক্ষে জোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা (সন্তু লারমা) স্বাক্ষর করেন। এই চুক্তির ফলে পার্বত্য শান্তি স্থাপনের পথ সুগম হয়।
- ২ ডিসেম্বর, ২০২২ সালে পার্বত্য চট্রগ্রাম শান্তি চুক্তির ২৫ বছর পূর্তি হয়েছে।
উৎস: বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 3 days ago
বাংলাদেশের পার্বত্য শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়‒
Created: 4 weeks ago
A
২ ডিসেম্বর, ১৯৯৭
B
৩ ডিসেম্বর, ১৯৯৭
C
২২ ডিসেম্বর, ১৯৯৭
D
৩ জানুয়ারি, ১৯৯৮
পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি: একটি ঐতিহাসিক সন্ধি
পার্বত্য চট্টগ্রামের দীর্ঘদিনের সংঘাত ও অস্থিরতা নিরসনে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির (PCJSS) একটি ঐতিহাসিক শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই চুক্তির মাধ্যমে পার্বত্য অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠার একটি গুরুত্বপূর্ণ পথ উন্মুক্ত হয়।
চুক্তিটি স্বাক্ষর করেন বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে তৎকালীন সংসদীয় কার্যক্রম প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ এবং জনসংহতি সমিতির পক্ষে সংগঠনের সভাপতি জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা, যিনি সন্তু লারমা নামেও পরিচিত। এই সমঝোতার মাধ্যমে দুই পক্ষ দ্বন্দ্বের পথ পরিহার করে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের ভিত্তি তৈরি করে।
১৯৯৭ সালের ঐ দিনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি স্মরণীয় মুহূর্ত হিসেবে বিবেচিত হয়, কারণ এটি শুধু সংঘাত নিরসনের প্রতীক নয়, বরং একটি বহুসাংস্কৃতিক সমাজে পারস্পরিক সম্মান ও সহনশীলতার দৃষ্টান্ত। ২০২২ সালের ২ ডিসেম্বর এই শান্তিচুক্তির ২৫ বছর পূর্তি উদযাপন করা হয়, যা এর তাৎপর্যকে আরও গভীরভাবে স্মরণ করিয়ে দেয়।
উৎস: বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 4 weeks ago