তারামন বিবি কোন সেক্টরে যুদ্ধ করেন?
A
৮
B
৯
C
১০
D
১১
উত্তরের বিবরণ
তারামন বিবি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় ৮ নম্বর সেক্টরে যুদ্ধ করেন। ৮ নম্বর সেক্টর ছিল যশোর, খুলনা ও বরিশাল অঞ্চলের অংশবিশেষ অন্তর্ভুক্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধক্ষেত্র। তারামন বিবি সাহস ও ত্যাগের প্রতীক ছিলেন, যিনি মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে দেশের স্বাধীনতা অর্জনে অবদান রেখেছেন।

0
Updated: 1 day ago
মুক্তিযুদ্ধের সময় ১১ নং সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার কে ছিলেন?
Created: 1 month ago
A
মেজর এ.এন.এম নূরুজ্জামান
B
মেজর এম. আবু তাহের
C
মেজর চিত্তরঞ্জন দত্ত
D
মেজর নাজমুল হক
⇒ ১১ নং সেক্টর:
- টাঙ্গাইল জেলা এবং কিশোরগঞ্জ মহকুমা ব্যতীত সমগ্র ময়মনসিংহ জেলা নিয়ে গঠিত।
- সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর এম. আবু তাহের।
- মেজর তাহের যুদ্ধে গুরুতর আহত হলে স্কোয়াড্রন লীডার হামিদুল্লাহকে সেক্টরের দায়িত্ব দেয়া হয়।
- মহেন্দ্রগঞ্জ ছিল এই সেক্টরের হেডকোয়ার্টার।
উল্লেখ্য:
- ১নং সেক্টর: সেক্টর প্রধান ছিলেন প্রথমে মেজর জিয়াউর রহমান এবং পরে মেজর রফিকুল ইসলাম।
- ২ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন প্রথমে মেজর খালেদ মোশাররফ এবং পরে মেজর এ.টি.এম হায়দার।
- ৩ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর কে.এম শফিউল্লাহ এবং পরে মেজর এ.এন.এম নূরুজ্জামান।
- ৪নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর চিত্তরঞ্জন দত্ত এবং পরে ক্যাপ্টেন এ রব।
- ৫ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর মীর শওকত আলী।
- ৬ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন উইং কমান্ডার এম খাদেমুল বাশার।
- ৭ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর নাজমুল হক এবং পরে সুবেদার মেজর এ. রব ও মেজর কাজী নূরুজ্জামান।
- ৮ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর আবু ওসমান চৌধুরী এবং পরে মেজর এম.এ মঞ্জুর।
- ৯ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর এম.এ জলিল এবং পরে মেজর এম.এ মঞ্জুর ও মেজর জয়নাল আবেদীন।
- ১০ নং সেক্টর: নৌ-কমান্ডো বাহিনী নিয়ে এই সেক্টর গঠিত হয়। এই সেক্টরের নিয়মিত সেক্টর কমান্ডার ছিলেন না।
তথ্যসূত্র - বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 1 month ago
পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধিত্ব করেন কে?
Created: 1 month ago
A
খালেদ মোশাররফ
B
এম. এ. জি. ওসমানী
C
এ. কে. খন্দকার
D
জিয়াউর রহমান
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়)
-
১৯৭১ সালের ৬ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত যৌথ বাহিনীর প্রবল আক্রমণে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী সম্পূর্ণভাবে পরাজিত হয়ে আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়।
-
১৬ ডিসেম্বর ঢাকার তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে পাকিস্তান বাহিনীর ইস্টার্ন কমান্ড প্রধান লে. জেনারেল আমীর আবদুল্লাহ খান নিয়াজী ৯৩ হাজার সৈন্যসহ যৌথ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেন।
-
আত্মসমর্পণ দলিলে পাকিস্তানের পক্ষে স্বাক্ষর করেন নিয়াজী এবং যৌথ বাহিনীর পক্ষে স্বাক্ষর করেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর ইস্টার্ন কমান্ড প্রধান লে. জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা।
-
বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ.কে. খন্দকার।

0
Updated: 1 month ago
মুক্তিযুদ্ধকালীন ঢাকা কত নং সেক্টরের অধীনে ছিলো?
Created: 1 month ago
A
১নং
B
২নং
C
৩নং
D
৪নং
২ নং সেক্টর
-
২ নং সেক্টর গঠিত হয় ঢাকা, কুমিল্লা, ফরিদপুর ও নোয়াখালি জেলার অংশ নিয়ে।
-
এ সেক্টরের বাহিনী গঠিত হয় ৪ নং ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্ট এবং কুমিল্লা ও নোয়াখালির ইপিআর বাহিনী নিয়ে।
-
সদরদপ্তর ছিল আগরতলার ২০ মাইল দক্ষিণে মেলাঘরে।
-
সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন প্রথমে মেজর খালেদ মোশাররফ এবং পরে মেজর এ.টি.এম হায়দার।
-
এই সেক্টরের অধীনে প্রায় ৩৫ হাজার গেরিলা যুদ্ধ করেছে।
-
নিয়মিত বাহিনীর সংখ্যা ছিল প্রায় ৬ হাজার।
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 month ago